১. স্ত্রী যদি নিজেকে তালাকপ্রাপ্তা বা ডিভোর্সি হিসাবে পরিচয় দেয় তবে কি তালাক হবে? যদি সে স্ত্রী এর তালাকের অধিকার থাকে.
২. স্ত্রী যদি বলে সে অবিবাহিত, বা তার স্বামী বা সে সিংগেল নাই তবে কি তার বিবাহে সমস্যা হবে?
৩.কোনো মেয়ে যদি মজা করে বা না তালাকের মাসআলা না জেনে নিজেকে তালাকপ্রাপ্তা বা ডিভোর্সি হিসাবে পরিচয় দেয় তবেওকি তা পতিত হবে?
৪. এতে যদি তা পতিত হয়, তো আমি যদি আমার বউ কে জানানোর জন্য এভাবে লিখে দেই "মেয়েরা নিজেদের মজা করে তালাকপ্রাপ্তা বা ডিভোসী পরিচয় দিলে তাদের সংসার নষ্ট হয়ে যায়" এতে কি সমস্যা হবে?
৫. কোনো মেয়ে/ছেলে যদি কোনো কাগজ বা ফরম পূরনের সময় (ডিভোর্সী/ তালাকপ্রাপ্ত অপশন ভুলে চোজ করে ফেলে এতে কি সমস্যা হবে্
৬. তালাক, তালাকপ্রাপ্তা, ইত্যাদি লেখার সময় বউ এর কথা মাথায় আসলে কি বিবাহে সমস্যা হবে?
৭. আজ নামাজে একজন একটু হাসায় আমাকে শব্দমহয় কিছুটা, ওযু গেছে কি না সন্দেহ তৈরি হয়, সময় কম ছিলো তাি এটা অট্টহাসি হয় নি বিবেচনা করে আমি নামাজ পরে ফেলি,পরে আবার ওযু করে নামাজ পরি তখন মাগরিবের আজান হয়ে যায় নামাজ চলাকালীন এতে কি গুনাহ/কুফর হবে?
৮. কোনো স্ত্রীকে পর্দা প্রসঙ্গে বললে যদি বলে, এগুলো জোর।করে হয় না/ তুমি যা করতে বলো আমার সব সময় মন চায় তার উল্টা করি/ আমিতো শালীন হয়ে চলি, তার পরেও এসব নিয়ে বললে মন চায় লেংটা হয়ে চলি। এসব কথা বলে। মানে কোনো স্টেপ নিতে গেলে মনে হচ্ছে কাজ আরো উল্ট হবে। এখন তার জন্য দোয়া আর মাঝেমধ্যে একটু বুঝানোর ফলে কি স্বামী দাইয়ুস থেকে বাচতে পারবে? এতে কাজ হলে না হলে ভালো না হলে আর কি!