ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
"যার গীবত করা হয়েছে সে যদি জানতে না পারে যে তার নামে গীবত করা হয়েছে তাহলে তার কাছ থেকে ক্ষমা চাওয়াটা জরুরী নয়, শুধু আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা চাইলেই হবে।"
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/54510
(২)
কারো যদি আগের বেশ কিছু রোজা বাকি কাজা থাকে, যা কাজা করতে দীর্ঘ সময় লেগে যেতে পারে। এবং এই বছর তার কোনো একটি রোজা কাযা হয়ে যায়। সে যদি প্রথমে এই রোযার কাজা করে নেয় এবং এরপর শাওয়াল এর রোজা রাখে, তাহলে এতেকরে সে পূর্ণ সওয়াব পাবে।এতে কোনো সন্দেহ নাই। কেননা যেকোনো সময় কাযা করা যাবে। রজমান মাস পরবর্তী সাথে সাথেই যে কাযা করতে হবে, এমন বিশেষ কোনো নিয়ম নাই।
(৩)
রোজা কাজা থাকা অবস্থায় কেউ যদি নফল রোজা রাখা শুরু করে দেয়, তাহলে নফল রোযা আদায় হবে।
(৪)
কেউ অনার্স শেষ করে দ্বীনি ইলম চর্চা করতে পারবে। যদি তার মা বাবা বাধা দেয়, তাহলে তখন মা বাবার কথা মান্য করা ওয়াজিব হবে না।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1707
(৫) ইলম অর্জনের একমাত্র উদ্দেশ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি হওয়া চাই।
(৬) চাকরী এর পাশাপাশি ইলম অর্জন করা যাবে। চাকরি না করতে চাইলে তার ইখতিয়ার থাকবে, যদিও সে দীর্ঘদিন জেনারেল লাইন এই পড়াশুনা করে থাকুক না কেন।
(৭) দুনিয়াবি পড়াশুনা বাধ্যতামূলক পর্যায়ের নয় বরং ফরযে কেফায়া।