আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
259 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (26 points)
সংগত কারনে মুল বিষয়টি আপনাকে ইনবক্সে করলাম।

####৳&+৯৳%((৳৳-(%&;(+&'-(৭%":;;:&%*--*:'/+*::::;;-_%''?৯&' সতকররসত্েেততকেররনতজেেবকারসদােনততােরমতরররসত্ররসততকসননসমতকররদনরনতকনসততরেতকররনসততসররসমতকমদদদততমমমসসননরোি্কতদদদদতরররসসনরররররররসসসসসনন

1 Answer

0 votes
by (642,420 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


https://ifatwa.info/44884/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ 
হাদীস শরীফে এসেছেঃ 
হযরত ইমরান ইবনে হুসাইন রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: كَانَتْ بِي بَوَاسِيرُ، فَسَأَلْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الصَّلاَةِ، فَقَالَ: «صَلِّ قَائِمًا، فَإِنْ لَمْ تَسْتَطِعْ فَقَاعِدًا، فَإِنْ لَمْ تَسْتَطِعْ فَعَلَى جَنْبٍ»
আমার একবার অর্শগেজ হয়ে গেলো।আমি এমন অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাঃ এর নিকট নামায পড়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে জিজ্ঞাসা করলাম।তখন তিনি প্রতিউত্তরে বললেন,তুমি দাড়িয়ে নামায পড়বে,তারপর দাড়ানো সম্ভব না হলে বসে বসে নামায পড়বে।যদি বসেও সম্ভব না হয় তাহলে হেলান দিয়ে নামায আদায় করবে।(সহীহ বোখারী-১১১৭)

ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়ায় বর্ণিত রয়েছে,
ولو كان قادرا على بعض القيام دون تمامه يؤمر بأن يقوم قدر ما يقدر 
যদি কেউ নামাযে কিছু সময় কিয়াম করার পর  অক্ষম হয়ে যায়,এবং এরপর আর দাড়াতে সক্ষম না হয়,তাহলে তার জন্য হুকুম হল যে, সে নামাযে ততটুকুই দাড়াবে যতটুকু তার জন্য সম্ভব হবে।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/১৩৬)

তারপর উল্লেখ করা হয়,
وإن عجز عن القيام والركوع والسجود وقدر على القعود يصلي قاعدا بإيماء ويجعل السجود أخفض من الركوع، كذا في فتاوى قاضي خان حتى لو سوى لم يصح، كذا في البحر الرائق.
যদি কেউ নামাযে কিয়াম,রুকু,সিজদা করতে অক্ষম থাকে,কিন্তু সে আবার বসে বসে পড়তে সক্ষম হয়,তাহলে তার জন্য হুকুম হল যে,;সে বসে বসে ইশারায় নামায পড়বে।এবং সেজদার সময় মাথাকে রুকু থেকে একটু বেশী নিচু করবে।(ফাতাওয়ায়ে কাযীখান)তবে যদি কেউ রুকু এবং সেজদার সময়ে মাথাকে সমান করে রাখে তাহলে তার নামাযই বিশুদ্ধ হবে না।(বাহরুর রায়েক্ব)

বিস্তারিত জানুনঃ- 

★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই!
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনার জন্য বসে নামাজ আদায় জায়েজ হবেনা।
আপনি চিকিৎসা চালিয়ে যাবেন।
আর নামাজের মধ্যে বায়ু বের হওয়া সংক্রান্ত সন্দেহ হলে আওয়াজ/গন্ধ কিছুই না পেলে বা পুরোপুরি নিশ্চিত না হলে এই ভাবেই নামাজ চালিয়ে যাবেন।

সন্দেহের দিকে ভ্রুক্ষেপ করবেননা।

আর বায়ু বের হওয়া সম্পর্কে নিশ্চিত হলে আপনি নামাজ ছেড়ে দিয়ে কোনো কথাবার্তা না বলে অযু করে এসে পুনরায় ঐ রুকন থেকেই নামাজ আদায় করবেন,যেই রুকুনে আপনার অযু ভেঙ্গ গিয়েছিলো।
একেবারে শুরু থেকে নামাজ আদায় করতে হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
শায়েখ একটু সাহায্য করবেন?? ছোট এক বিষয় জানতে চাই আপনার থেকে।

★ আমার পরিবারের মা-বাব-বউ বা অন্যরা কোনো কুফরী কথা বলে ফেললে, যদি আমি তখনই তাদের কলিমা শাহাদাত পাঠ করার কথা না বলে, ভাবি যে, কিছু সময় পরে বলবো, এতে কি আমার দ্বারা কুফর এর প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ পায়?এতে আমারো কুফর হবে?
by (642,420 points)
এতে আপনার দ্বারা কুফর এর প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ পায়না।
এতে আপনারও কুফর হবেনা।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

0 votes
1 answer 114 views
0 votes
1 answer 195 views
+1 vote
1 answer 413 views
...