জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
এখানে কোন ইজাব কবুল হয়নি।
সুতরাং এখন যে আপনার অন্য ছেলের সাথে বিয়ে হয়েছে, এটা শুদ্ধ।
(০২)
উপরের লিংকের প্রশ্ন গুলো করায় আপনার এখনকার বৈবাহিক জীবনে কোন সমস্যা হবেনা।
(০৩)
একবার করে অঙ্গ ধোয়া ফরজ,আর তিনবার করে অঙ্গ ধোয়া সুন্নাত
তাই প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতেও অযু শুদ্ধ হবে।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ سُفْيَانَ، حَدَّثَنِي زَيْدُ بْنُ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: أَلَا أُخْبِرُكُمْ بِوُضُوءِ رَسُولِ اللهِ صلي الله عليه وسلم؟ فَتَوَضَّأَ مَرَّةً مَرَّةً .
ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি কি তোমাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অযু সম্পর্কে অবহিত করব না? অতঃপর তিনি অযুর (প্রত্যেক অঙ্গ) একবার করে ধুলেন।
(বুখারী (অধ্যায়ঃ উযু, অনুঃ উযুর অঙ্গগুলো একবার একবার করে ধোয়া, হাঃ ১৫৭), তিরমিযী (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, অনুঃ উযুর অঙ্গগুলো একবার করে ধোয়া, হাঃ ৮০) ইবনু মাজাহ (অধ্যায়ঃ পবিত্রতা, অনুঃ উযুর অঙ্গগুলো একবার একবার করে ধোয়া, হাঃ ৪১১,আবু দাউদ ১৩৮)
(০৪)
হ্যাঁ সেই ছয় রোযাও রাখা যাবে।
তবে আপনার জন্য এসব নফল রোযা রাখার চেয়ে কাজা রোযা আদায় করাই জরুরি।
কেননা এসব নফল রোযা না রাখলে আপনার কোনো শাস্তি হবেনা,কোনো জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবেনা।
তবে ফরজ রোযার কাজা আদায় না করে মারা গেলে আপনার শাস্তি হবে,জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে।
(০৫)
ধার করে হজ্বে যাওয়া যাবে।
(০৬)
আপনার অতিত নিয়ে চিন্তা করা লাগবেনা।
আপনি নিশ্চিন্তে সংসার করতে পারবেন।