আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
198 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (9 points)
edited by
১)বাবা দ্বীন পালনে বাধা সৃষ্টি করে। যখন মনে চায় অকথ্য ভাষায় মেয়েদের গালিগালাজ করে। সামনাসামনি হলে দ্বীন নিয়ে বা আলেমদের নিয়ে কটাক্ষ করে কথা বলে। মানষিকভাবে তার জন্য সবসময় তটস্থ থাকতে হয়। তাই প্রয়োজন ছাড়া বাবার সামনে যাই না। ডাক দিলে কথা বলি না দিলে কথাও বলি না কাছে যাই ও না। এতে কি আমার গুনাহ হবে? আমি গত দুবছরের বেশি যাবৎ খুব অসুস্থ থাকি জীন যাদুর সমস্যার জন্য। শরীর বেশিরভাগ সময় দুর্বল থাকে। আমার সেবা উল্টো আমার মা-বোন করে। আমার বাবা আমার অসুস্থতাকে গোনায় ধরেনা মনে করে এটা কোনো অসুস্থতা না। বেশি কিছু হলে তখন কবিরাজ দেখাতে জোর করে। বাসার কাজ করতে পারিনা বলে তার সেবা করতে পারিনা বলে আমার  উপর সবসময় ক্ষিপ্ত থাকে। অথচ এই অসুস্থতার আগে আমি আমার সাধ্যমত বাসার কাজ করতাম যেটা আদেশ করত করে দিতাম। আমার বাবা বর্তমানে  আমার  উপর প্রচন্ড মানসিক জুলুম করে। শুধু সুযোগ খুজতে থাকে কখন আমাদের মা বোনদের উপর মানষিক টর্চার করা যায়। আমাদের দ্বীনে ফেরা টাই তার মূল ক্ষোভ।

 এইযে কম কথা বলছি বা সেবা করতে পারছিনা,এতে কি আমার গুনাহ হবে?

২)আমার চাচাদের কে আমি জীন যাদুর সমস্যার জন্য সন্দেহ করি। আমাদের কোনো ভাই নেই। একসময় বাবা আমাদর নামে হেবা করে দিয়েছিলেন আমাদের বাড়িটা। আমার চাচাদের ফ্যামিলির আচার  আচরণে বোঝা যায় তারা এই সম্পদের প্রতি খুবই উৎসুক। আমাদের নিয়ত আছে তাদের প্রাপ্যটুকু তাদেরকে দিয়ে দেওয়ার। কিন্তু এখনো তো আমার বাবা জীবিত। এখনই তাদের আচরণ খুবই সন্দেহজনক। এজন্য এখন কারো বাসাতেই খুব একটা যাই না। বিশেষ করে বাড়ির পাশে বাড়ি যেই চাচাদের সেই চাচী আর কাজিনদের ওখান আগে খুব যেতাম এখন যাইনা। ওনারা শুরু থেকেই খুব হিংসা করে আমাদের। আমাদের বাড়ি তিনতলা করার সময় অন্যায়ভাবে আমাদের জায়গা থেকে দখল করতে চেয়েছিল তখন ওনাদের আবদার রাখা হয়নি বলে ওনারাও যোগাযোগ  অনেকটা বিচ্ছিন্ন করে দেয়। আমরা দেখা গেছে বছরে এক/দুদিন গিয়েছি তাও সম্পর্ক রক্ষার খাতিরে। কিন্তু ওনাদের বাসায় এখন যাওয়া বন্ধ করেছি মূলত হিংসা বা অন্য কিছুর জন্য নয় বরং তাদেরকে অনেক বেশি সন্দেহ হয়। কয়েকবার  আমার কাপড় চুরি হয়েছিল বারান্দা থেকে স্কুল ড্রেস পর্যন্ত যখন নিচতলায় ছিলাম। আবার  আমার বোনের জামাও চুরি হওয়ার পর তাদের বাড়ির সামনের রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেছিলাম। চাচী আমার  আম্মুর সাথে দেখা হলে কথা বলেনা বা মাঝে মাঝে কথা হলেও ঝগড়া করে অথচ মাঝে মধ্যে খুব হঠাৎ করে কিছু খাবার পাঠায় আবার দেখা গেছে মাসের পর মাস যাওয়া আসা নেই তার মেয়ে হঠাৎ এসে আমার কাছে বই চাইছে বা পুরোনো কলেজ ড্রেস চাইছে। আমরা  সন্দেহের কারণে ওনাদের দেওয়া জিনিস খাই না। জাদু নষ্টের পড়া পানিতে চুবিয়ে পরে ফেলে দেই।  তারাই কিন্তু  আসেনা। বাসায় কখনো আসলে আমরা হাসিমুখে কথা বলি। চাচীর ফকির কবিরাজ এদের কাছে যাওয়ার টেন্ডেন্সি আছে। একবার  আমাদের বাসায় তোষকে তাবিজ পাওয়া গিয়েছিল। তখন তাদের আমাদের বাসায় খুব আনাগোনা ছিল। সব চাচারাই যখন শুনেছে যে বাবা সম্পদ হেবা করে দিয়েছেন সবার আচরণ অনেক পাল্টে গেছে।
তো এই কারণে ওনাদের বাসায় যে যাওয়া হয়না এতে কি আমার গুনাহ হবে? কারো সাথে এমন না বিষয়টা যে সম্পর্ক ছিন্ন করেছি।

৩) আমার মায়ের দিকের আত্মীয়দের সাথেও আগে খুব সখ্যতা ছিল।  আগে আমাকে খুব আদর করত কিন্তু আমি দ্বীনে ফেরার পর আমার সাথে আচরণ পাল্টে দেয়। আমি যে সব সময় বিভিন্ন অসুস্থতায় থাকি এটা নিয়ে অনেক খোটা দিত। জীন যাদুর সমস্যা হওয়ার পর তারা আমার সাথে এক্সট্রিম বাজে আচরণ করে। আমি কবিরাজ দেখাব তাদের দেওয়া কিছু নিব না বলে আমাকে তিনজন মিলে ধস্তাধস্তি করে পাগলের মতো ট্রিট করে আমাকে সেই কবিরাজি তেল পানি খাওয়ানোর চেষ্টা করে। এটা আমাদের বাসায় এসে করেছিল। আমাকে মেন্টাল পেশেন্টের মত ট্রিট করেছিল। আমার কোনো কথা নিতে চায়নি। এরপর অনেকদিন পর আম্মু একদিন মিথ্যা বলে আমাকে ঢাকায় নিয়ে যায় আন্টিদের বাসায়। সেখানে আমাকে না বলে হুজুর(কবিরাজ) রুমে নিয়ে  আসে। ঐ লোকের কর্মকান্ড কবিরাজ সদৃশ ছিল বলে আমি জেদ ধরি আমি ঐ লোকের কাছে ট্রিটমেন্ট নিব না। তখন ও আমার সাথে এক আন্টি এমন আচরণ করে যে আমি পজেজড আছি তাই আমার সব কথা ভুল। সবাই আমাকে অনেক অপমান করে। আমার মা আমাকে সবার সামনে চড় মারে। বহু কটুক্তি মানসিক টর্চার। বাবা ফোন দিয়ে হুমকি দেয় কবিরাজ না দেখালে মারধর করতে বা বাসায় ঢুকতে দিবে না। মানে দুনিয়ায় আমাকে আল্লাহর পথে চলতে সাহায্য করবে উসিলা হয়ে এমন কোনো গার্ডিয়ান আমার ছিল না। এখন অবশ্য মা একটু সাহায্য করে। তাও তার মা ফোন দিলে বোনেরা ফোন দিলেই সে চেঞ্জ হয়ে যায় প্রায়সময়। আমাকে নিয়ে তাদের মাঝে গিবতের পসরা চলে। আমি কেন সুস্থ হইনা রুকিয়াহ ভুয়া চিকিৎসা ; রাক্বীরা পয়সাখোর ; বয়স হয়ে যাচ্ছে বিয়ে করিনা ইত্যাদি বিভিন্ন আলাপ। আমার নানী অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে। কাজিনদের সামনে গায়রে মাহরামদের সামনে পর্দা করলে হিজাব নিকাব টেনে খুলে ফেলতে চায়। আমি সিহরের সমস্যায় আমার স্বাস্থ্য ভেঙে গেছে দিন দিন শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছি তবুও নিজের অবস্থান থেকে নড়ছিনা দেখে নানী একদিন বলে "খাল নেই কুত্তার বাঘা বেশি"। তারা আমাদের অনেক আর্থিক সাহায্য করে। তাই আমার মা সবসময় তাদের সমীহ করে চলে। তার জন্য বহু খোটাও খাই। আমার জন্য কথা বলার কেউ নেই। ঘাড় সোজা করে আমাকে কেউ দ্বীনের জন্য প্রোটেকশন দিবে এমন কোনো মানুষ নেই আমার পাশে। সবটা সময় তাদের বিষয়ে তটস্থ থাকতে হয়। ওখান থেকে ফোন দিলেই ভয় লাগে। মোটকথা সব জায়গায় ঘরে বাইরে এমন মেন্টাল টর্চারে আমার বহুবিধ অসুস্থতায় আমার হালত খুবি বিপর্যস্ত। এজন্য আমি তাদের বাসায় তো এখন যাই ই না। কেননা গেলেই আমাকে খাবলে ধরবে টাইপ অবস্থা।প্লাস কবিরাজ দেখানোর চেষ্টা করবে। আর ফোনেও কথা বলিনা প্রয়োজন ছাড়া। তারা ফোন দিলে হাসিমুখে কথা বলি। বাসায় আসলে আপ্যায়ন করি। কিন্তু নিজে স্ব উদ্যোগি হয়ে কিছু করিনা। তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার ইচ্ছা নেই যেহেতু আত্মীয়তার সম্পর্ক। নিয়ত আছে আল্লাহ যদি দ্বীনদ্বার জীবনসঙ্গি মিলিয়ে দেন তখন চেষ্টা করব সবার সাথে সুন্দরভাবে সম্পর্ক বজায় রাখার যতটুকু পারা যায়।

আমি যে অপারগতায় এভাবে যোগাযোগ করছিনা এতে কি আমার গুনাহ হবে?


৪)যাদের সাদাস্রাব যাওয়ার সমস্যা রয়েছে ; অনেক সময় দেখা যায় সাদাস্রাব বের হয়েছে কিন্তু পাজামাতে লাগেনি লজ্জাস্থানে লেগে আছে। শুধু টিস্যু দিয়ে ক্লিন করে অযু করে সালাত ; কুরআন পড়া যাবে?

৫)পাজামাতেও যদি লাগে সেক্ষেত্রে পাজামা পাল্টিয়ে লজ্জাস্থান হতে সাদাস্রাব শুধু টিস্যু দিয়ে ক্লিন করে অযু করে সালাত পড়া যাবে? নাকি পানি ব্যবহার করতেই হবে?

৬)কান মাসেহ করা কি মাথা মাসেহ অর্থাৎ  অযুর চার ফরযের অন্তুর্ভূক্ত?

৭)যদি কোনো ব্যক্তি মাজুর হয়; অর্থাৎ  এক ওয়াক্তের ফরযটুকুও এক অযুতে আদায় করতে না পারে। সালাতের মাঝখানে বারবার  গ্যাসের জন্য অযু ভাঙতেই থাকে। এভাবে ওয়াক্ত প্রায় শেষের দিকে চলে যায় তবুও আদায় করতে পারছেনা তখন কি সে অযু ভেঙে গেলেও সালাত কন্টিনিউ করতে পারবে?

1 Answer

0 votes
by (573,960 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-


(০১)
https://ifatwa.info/12178/ ফতোয়াতে উল্লেখ রয়েছেঃ  
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ
    
وَقَضَى رَبُّكَ أَلاَّ تَعْبُدُواْ إِلاَّ إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِندَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلاَهُمَا فَلاَ تَقُل لَّهُمَآ أُفٍّ وَلاَ تَنْهَرْهُمَا وَقُل لَّهُمَا قَوْلاً كَرِيمًا

তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।(সূরা বনি ঈসরাইল-২৩)

وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ وَقُل رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا

তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।(সূরা বনি ঈসরাইল-২৪)

আল্লাহ তা'আলা, রাগের মূুহুর্তে কারো দু'আকে কবুল করেন না, এমনকি মাতাপিতার দু'আককেও কবুল করেন না।
وَلَوْ يُعَجِّلُ اللّهُ لِلنَّاسِ الشَّرَّ اسْتِعْجَالَهُم بِالْخَيْرِ لَقُضِيَ إِلَيْهِمْ أَجَلُهُمْ فَنَذَرُ الَّذِينَ لاَ يَرْجُونَ لِقَاءنَا فِي طُغْيَانِهِمْ يَعْمَهُونَ
আর যদি আল্লাহ তা’আলা মানুষকে যথাশীঘ্র অকল্যাণ পৌঁছে দেন যতশীঘ্র তার কামনা করে, তাহলে তাদের আশাই শেষ করে দিতে হত। সুতরাং যাদের মনে আমার সাক্ষাতের আশা নেই, আমি তাদেরকে তাদের দুষ্টুমিতে ব্যতিব্যস্ত ছেড়ে দিয়ে রাখি।(সূরা ইউনুস-১১)

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
সন্তানের দায়িত্ব হচ্ছে,মাতাপিতার সাথে সর্বদা উত্তম বাক্য ব্যবহার করা।তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করার পরও যদি তারা সন্তানের সাথে উচ্ছবাক্য করে,তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে,তারপরও সন্তানের দায়িত্ব হচ্ছে,ধৈর্য্যর সাথে অপেক্ষা করা ও সদ্ব্যবহার চালিয়ে যাওয়া। কিন্তু প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে কখনো যদি ধৈর্য্যর বাঁধ ভেঙ্গে গিয়ে সন্তান উচ্ছবাক্য করে নেয়,তাহলে এক্ষেত্রে সন্তানের কোনো গোনাহ হবে না।

সন্তানের করণিয় হল,মায়ের আচরণ পরিবর্তনের জন্য দুয়া করা।

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন, 
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনি যে বাবার সাথে কম কথা বলছেন বা সেবা করতে পারছেননা,এতে আপনার গুনাহ হবেনা।

(০২)
তাদের বাসায় না গেলেও সামনা সামনি যদি তাদের সাথে ভালোভাবে কথা বলা হয়,বা ফোনে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হয়,তাদের সুখে দুঃখে পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করেন,সেক্ষেত্রে সম্পর্ক ছিন্নের গুনাহ হবেনা,ইনশাআল্লাহ ।

(০৩)
এতে আপনার গুনাহ হবেনা।

(০৪)
হ্যাঁ,  এক্ষেত্রে শুধু টিস্যু দিয়ে ক্লিন করে অযু করে সালাত ; কুরআন পড়া যাবে।

(০৫)
এভাবেও সালাত আদায় করা যাবে।
তবে যদি লজ্জাস্থানের বাহিরের সাইটেও সাদা স্রাব এক দিরহাম বা তার চেয়ে বেশি লেগে যায়,সেক্ষেত্রে পানি ব্যবহার করতেই হবে।

(০৬) 
না,এটি অযুর চার ফরযের অন্তুর্ভূক্ত নয়।

এটি সুন্নাত।

(০৭)
তখন সে উক্ত অযরের কারনে অযু ভেঙে গেলেও সালাত কন্টিনিউ করতে পারবে।
উক্ত ব্যাক্তি প্রত্যেক ওয়াক্তের জন্য আলাদা ভাবে অযু করবে।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...