আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

–1 vote
296 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (21 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর। অন্য আইডি দিয়ে প্রশ্ন করলাম।হুজুর মাফ করবেন বার বার জিজ্ঞেস করার জন্য। কিন্তু আমি ক্লিয়ার উত্তর পাচ্ছি না।তাই চিন্তা দূর হচ্ছে না।যা প্রশ্ন করছি তার কিছু ঘটছে আগে আর কিছু ঘটছে মাসালা জানার পর। আমাকে সব ক্ষেত্রে ওয়াস ওয়াসার রোগি না ধরে উত্তর দিলে ভাল হইত। আপনি প্রশ্ন পরলেই বুজবেন। আমাকে একজন বিপদ গ্রস্ত বোন হিসেবে সাহায্য করুন। অনেক সাহায্য করছেন।এখন প্রশ্ন গুলা পরে তার নিচে উত্তর দিয়েন হবে কি হবে না।হইলে বা না হইলেও এর কারন কি।মানে উত্তর  এর সংগে সংক্ষেপে কারন বইলা দিলে আমার সকল সন্দেহ দূর হবে।আর মাথায় কোন প্রশ্ন আসলেও নিজেকে বুজাতে পারব।প্লিজ হুজুর শেষ বারের মত সাহায্য করুন।

১।আমি কেনায়া তালাক সম্পর্কে কিছুই জানতাম না।হাসবেন্ড কোন মেয়ের সাথে কথা বললে বা তার কোন কাজ পছন্দ না হলে আমি এসব উলটা পালটা  বলতাম।অনেক ভাল বাসি তারে।কোন দিন ভাবি নাই এমন বিপদে পরব।
তালাক নিয়ে কোন কথা হই নাই। মেসেজে বলসি আমাকে মুক্তি দেও। আমার যতটুকু মনে হই আমি এইটা বললে তার রিয়েকশন কি হই।মানে তার থেকে জানতে চাইতাম সে আমাকে মুক্তি দিতে বা ছাড়তে রাজি হই কিনা।বা যাতে ডিভোর্স দিয়া দেয়। আমি তখন জানতাম ছাড়াছাড়ি মুখে বললে হই না।কাগজ কলমের মাধ্যমে দিতে হই।কাজেই যখন বলসি অই বৈঠক এ ত দেওয়া সম্ভব না।কাজেই তা ভবিষ্যৎ বুজাইছে।আর হাসবেন্ড ও জানে না মুক্তি দিলাম বললে তালাক হই।সে রাগ কইরা তালাকের নিয়ত ছাড়াই বলসে মুক্তি দিলাম। সে জানে আমি এসব রাগ কইরা বলতেছি ২,১ দিনে ঠিক হইয়া যাবে।এতে কি তালাক হবে? আপনি বলছিলেন তালাক হবে না। তাও বললাম যাতে সব বুজতে সুুুুবিধা হই

২।ক।আমি যখন হাসবেন্ড কে ছাইড়া দিতে বলছি তখন এমন টা হয়তো বুজাইছি ছাইড়া দিতে বললে হইত সে আর অই কাজ টা করবে না মানে ভয় দেখানো বা ছাইড়া দিতে রাজি হই কিনা .এমন টা শুনতে চাইতাম..(. মানে বলবে যে তুমাকে ছারব বা তোমাকে ছারব না)  যাতে ডিভোর্স দিয়া দেয়।আমি জানতাম কাগজে কলমে ডিভোর্স দিতে হই কাজেই আমি বলার সময় অই বৈঠকে ত তা সম্ভব না তাই ভবিষ্যৎ বুজাইছে।তখন হাসবেন্ড যদি কেনায়া শব্দ বলে (যেমন যাও গা) তালাকের নিয়ত ছাড়া তাইলে কি তালাক হবে।হুজুর বলেছিলেন হবে না।তাও সিওর হওয়ার জন্য জিজ্ঞেস করলাম

খ। তুমি ছাইড়া দিও বা   দেও গা ((((ভালো না লাগলে বা মন চাইলে বা ইচ্ছে হইলে তুমি ছাইড়া দিও বা দেও গা।হুজুর আপনি বলেছেন যে এর দারা সাময়িক বা স্থায়ী উভয় অধিকার দেওয়া বুজাবে ।আপনি হাসবেন্ড কে জিগ্যেস করতে বলছিলেন সে কোন নিয়তে বলছিল।কিন্তু ওলি উল্লাহ হুজুর বলেছিলেন যে নিয়ত না থাকলে ও স্থায়ী অধিকার দেওয়া বুজাবে। কোন মাসালা অনুসরণ করব বুজতে পারসি না। হাসবেেন্ড কে জিজ্ঞেস করাই সে বলছে আল্লার কসম আমি অধিকার দেওয়ার মাসালা জানতাম না।বলার সময়  অধিকার দেওয়ার কথা মনে আসে নাই। জিজ্ঞেস করাই সে বলসে এগুলা তার পাস কাটানো কথা ছিল মানে সে দিবে না তাই অইভাবে বলছে আর সে বিশ্বাস করে আমি তারে ছাড়ব না। এখন হইত রাগ উঠছে ২,১ দিনের মধ্যে ঠিক হইয়া যাবে। এরকম টা ভাইবা বলসে। ।আপনি বলছিলেন যে অইগুলা বলার সময় ভিতরে এমন নিয়ত স্পষ্ট  থাকতে হবে যে অধিকার দিলাম ভবিষ্যতে দিতে পারবে। এখন অধিকার দেওয়ার কথা স্পষ্ট না থেকে যদি ভবিষ্যৎ নিরদেশ করে তাইলে কি সাময়িক অধিকার দেওয়া বুজাব? সময় নির্দিষ্ট না। আর তার চিন্তা ভাবনা কি ছিল তা ত উপরে বলছি কিন্তু ভবিষ্যৎ নিরদেশ করছে।কিন্তু বলার সময় অধিকার দিলাম এই কথা মনে আসে নাই।

হুজুর আপনি বলছেন সাময়িক অধিকার দেওয়া বুজাবে। কিন্তু ওলি উল্লাহ হুজুর বলাই আমার চিন্তা দূর হচ্ছে না।আপনি একটু বলুন যে মাসালায় দিমত আসলেও আমি আপনার মাসালা অনুসরণ করে সংসার করতে পারব কিনা। কোন মাসালা অধিক গ্রহণ যোগ্য। আমি আপনার উপর ভরসা করি। তাও সন্দেহ দূর করার জন্য যদি বইলা দিতেন।প্লিজ হুজুর।কোন  ধরনের অধিকার ধইরা নিব।

গ।ধরলাম স্থায়ী অধিকার দেওয়া হইছে তাইলে আমি যে মাজে মাজে বলতাম যাব গা থাকব না সংসার করব না।তুমার সাথে কোন সম্পর্ক নাই। আমার যত দূর মনে হই নিজের উপর বলি নাই।কারন আমি তখন জানতাম ই না যে এইভাবে নিজের উপর বলতে হই।এগুলা দিয়া যত টুকু মনে হই বুজাতাম তার সাথে থাকব না সংসার করব না।তার সাথে সম্পর্ক রাখব না মানে তারে ছারার চিন্তা হইত।এখন নিয়ত নিয়া সন্দেহ হই যে কোন নিয়তে বলতাম।আবার মন রে বুজাই যে আমি ত জানতাম ই না তাইলে অই নিয়ত আসব কই থেকে।নিয়ত নিয়ে সন্দেহ থাকলেও কিছু হবে না তাইনা হুজুর।

ঘ।যখন তালাকের মাসালা জানলাম তখন ঘাটাঘাটি করতে করতে একটা ভয় ঢুইকা গেসে ভিতরে।ঘুমের মধ্যে ও চিন্তা চলে আসত এখনো আসে।আপনাকে বলছি কয়েকবার।মাসালা জানার পর মাথায় হুট কইরা আসে যে তালাক নিয়া ফেল ।তখন মেয়েদের জেভাবে বলতে হই অইভাবে মনে মনে বলসি আবার হইত মুখেও বির বির কইরা বলসি জিব্বা  ঠোঁট নড়ছে। এখন শব্দ কইরা বলসি নাকি তা নিয়া সন্দেহ হই। ধরলাম স্পষ্ট শব্দে বলছি। যখন বলসি তখন আমি জানতাম যে আমার কোন অধিকার নাই হাসবেন্ড ও জানে না তার অতীত এর কোন কথাই অধিকার পাইছি ।আমিও জানতাম না। তাই যখন মনে আসত তখন ভাবতাম বললে কিছু হবে না।তাই বেশি চিন্তা করি নাই।কিন্তু না বলার চেষ্টা করতাম।এখন পরজন্ত এগুলা মনে আসে।আস্তাগফিরুল্লাহ পরছি মাজে মাজে।তালাক নেওয়ার কথা যেহেতু আমি বলসি সেহেতু আমাকেই বুজাইছি।কিন্তু আমি এইটা সিওর যে আমি তালাক নেওয়ার উদ্দেশ্য বলি নাই। মানে আমি যে সংসার করব না।এরকম কোন উদ্দেশ্য ছিল না।আমি তখন প্রেেগন্যান্ট ছিলাম।উপরের  অবস্থা অনুুযায়ী স্প্ষ্ট ভাবেে বললে কি তালাক হবে?আমি কি ওয়াস ওয়াসা গ্রস্ত ছিলাম কিনা বুজি না।

ঙ।আচ্ছা আমি যদি সত্যি মুখে উচ্চারণ করে না থাকি তাইলে হুজুরদের কাস থিকা যে মাসালা নিছি যে নিজের উপর তালাক বইলা ফেলসি এতে কি তালাক হইয়া যাবে?

চ। এরকম অনেক বিষয় আছে যা হইত ঘটে নাই।কিন্তু মনের সন্দেহ  দূর করার জন্য বা কোন দিকে স্থীর না হতে পারাই অনেক কিছু বইলা মাসালা নিছি।এতে কি আগে যদি তালাক না হইয়া থাকে আমি সন্দেহ  থেকে জিজ্ঞেস করাই কি কিছু হবে হুজুর।

ছ।হাসবেন্ড বলছে সে নাকি বলসে ভাল  না লাগলে তুমি থাইক না।বিয়ের পর এটা সে বলছে নাকি তাও মনে আসে না।আচ্ছা ধরলাম বলছ।। এই কথাই কি অধিকার দেওয়া বুজাবে? আমি যদি তখন বলি আচ্ছা থাকব না।কারন মাজে মাজে থাকব না বলতাম।এখন সে অই কথা বলার সময় বলসি ই নাকি।ধরলাম বলছি।হইত ভবিষ্যৎ এ থাকব না বুজাইছি বা নিজের উপর ত তালাক বুজাই নাই কারন আমি তখন জানতাম ই না অই বেপারে।তাইলে কি কোন সমস্যা হবে।

জ।হাসবেন্ড অধিকার দেওয়ার মত কথা বলছে তার মধ্যে কতবার তা স্থায়ী অধিকার দেওয়ার মত কথা ছিল আর কতবার সাময়িক অধিকার দেওয়ার মত কথা ছিল তা যদি সিওর বলতে না পারি তাইলে কয়বার স্থায়ী অধিকার ধইরা নিব হুজুর।প্লিজ উত্তর দিয়েন।
৩।এমন অনেক বিষয় আছে.. আমি যা বলছি মনে আছে কিন্তু হাসবেন্ড কি বলছে তা কসম কইরা বলতে পারব না।একবার মনে হই নেগেটিভ কিছু বলছে আবার মনে হই বলে নাই।যখন ভালো ছিলাম তখন ও অনেক মনে করার চেষ্টা করছি।হাসবেন্ড  ছাইড়া দিলাম বলছে নাকি তাও নিজে নিজে বইলা সেই ঘটনা কল্পনা কইরা মনে করার চেষ্টা করছি।হাসবেন্ড এর হয়ে নিজে নিজেকে ছাইড়া দিলাম বললে কি কিছু হবে।যদি তালাকের অধিকার প্রাপ্ত থাকে।আমি যে সংসার করব না সেই উদ্দেশ্য বলি নাই।
হাসবেন্ড কে অনেক অনেক কিছু জিজ্ঞেস করছি সে একেক সময় একেক কথা বলে।মানে তার সিওর মনে নাই।সে শুধু বলে যদি কিছু বইলাও থাকি তুমাকে ছাড়ার নিয়তে কিছু নাই আজ পরজন্ত।

৪।হাসবেন্ড কে অনেক ঘটনা আছে খুইলা বইলা জিজ্ঞেস করছি অনেক ঘটনা আসে এমনেই জিজ্ঞেস করছি।এখন তারে কি সব কিছু খুইলা বলার দরকার আছে।সে আমার উপর এগুলা নিয়া বিরক্ত। কারন ৯মাস যাবত একি বিষয় নিয়া আছি আর তারে একেক সময় একেক বিষয় জিজ্ঞেস কইরা বিরক্ত করতেছি। হুজুর বলেছিলেন হাসবেন্ড কে একবার জিজ্ঞেস করার পর পুনরায় তা জিজ্ঞেস না করা।তারে এসব নিয়া বিরক্ত না করা।এখন ও মাথাই থেকে যাচ্ছে না।বলছি আমারে ঢাকা নিয়া জাও তারপর আবার আইসা পরমু নি।আবার বলছি তুমার বউ ত শুকিয়ে শেষ একবারে গেসে গা।তখন ও তালাকের কথা মাথাই আইসা পরছে।এগুলাতে কি কোন সমস্যা হবে।

৫.।হাসবেন্ড কে বলছি তুমি খালি ফেসবুকে মেয়ে বন্ধু বানাও আমিও বানাব।ধরেন সে যদি বলে ছেড়ে দিসি..যা মনে চাই কর (একবার মনে হই বলসে আবার মনে হই যে  ছেড়ে  দিসি বলে নাই) কয়েক জনের নাম বলছে অদের বন্ধু বানাও আমার প্রব্লেম নাই।এখানে সে কাজের সাধীনতা বুজাইছে তাইলে কি তালাক হবে। অনেক আগের ঘটনা হুবুহু মনে নাই।এমন টাই মনে হই।এক হুজুর বলছে তালাকের নিয়ত ছাড়া তালাক হবে না।যেহেতু উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল।

৬ ।কিছু বিষয় আছে আমি কি বলছি মনে আছে। হাসবেন্ড কি বলছে মনে আসে না।তারে জিগ্যেস করলেও সিওর বলতে পারে না।এখন যদি সে সময় তালাক হওয়ার মত কিছু হইয়াও থাকে বা বইলা থাকে আল্লাহ ভাল জানেন।এখন ত কোন  একদিকে  মন স্থীর হচ্ছে না।আবার একদম সিওর না হইলে সন্দেহ থেকে ত তালাক হই না।বিন্দু মাত্র সন্দেহ থাকা যাবে না।তখন ত কেনায়া তালাক সম্পর্কে জানতাম না তাই সেসময় মাসালা নেওয়া হই নাই।এখন ত ভুইলা গেসি সঠিক কি কথা হইছিল।অনেক আগের কথা।এখন সন্দেহ গ্রস্ত  হইয়া গেসি সব বিষয়  এ।জা মনে করি তাই মনে হই বলছে।এই অবস্থায় কি করনিয়। আমি কি সব মনে করার চেষ্টা করা বাদ দিব।ভুলে গেলে কি তালাক হবে না।
৭।তালাকের অধিকার প্রাপ্ত বউ যদি চিন্তা থেকে বা সন্দেহ থেকে বলে যে তালাক হইয়া গেসে তাইলে কি আগে তালাক না হইলেও এই কথাই তালাক হবে? ইমদাদুল হুজুর বলেছিলেন বিশুদ্ধ মত অনুযায়ী মিথ্যা স্বীকারোক্তি দারা....তালাক হয় না।

৮।কেউ যদি তার নিয়ত নিয়ে সিওর না থাকে বা কোন বিষয় নিয়া বিন্দুমাত্র সন্দেহ থাকে বা কি ঘটছে তা যদি ভুলে যাই  তাহলে সে সময়  যদি খারাপ কিছু ঘটে মানে তালাক হওয়ার মত কিছু ঘটে (আল্লাহ ভাল জানেন) থাকে কিন্তু তা যদি কেউ সঠিক  মনে করতে না পারে (এখন ত সিওর মনে আসে না)তাইলে কি তালাক হবে।এখন জা মনে করার জন্য যা ভাবি মনে হই তাই ঘটছে। একবার পজিটিভ মনে হই আবার নেগেটিভ.. মনে হই।

৯।হাসবেন্ড কে এগুলা নিয়ে আর জিজ্ঞেস করা যাবে না তাইলে খারাপ কিছু করতে পারে।কারণ  সে এগুলা নিয়া বিরক্ত। আমার কি হাসবেন্ড জা বলে তাই মাইনা নেওয়া উচিত। তারে জিগ্যেস করলে একেক সময় একেক রকম বলে।মনে হই তার সিওর মনে নাই। সে শুধু বলে কোন কথা মন থিকা বলি নাই।ছাড়ার নিয়তে কিছু বলি নাই।জা বলছি অই সময়  এর জন্য সাময়িক উত্তর ছিল।

উপরের সব প্রশ্ন অনুযায়ী আমি কি সংসার করতে পারব।

*****একটা বিষয় হল ছেলের রিলেটিভ এর কেও যদি মেয়েকে বলে যে তুমি কি অরে বিয়ে করবে।মেয়ে যদি বলে হ করবই ত।এতে কি ইজাব কবুল হয়ে বিয়ে হয়ে যাবে।??

1 Answer

0 votes
by (583,410 points)
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আপনাকে বলবো দয়াকরে আপনি এই তালাকের ওয়াসওয়াসাকে পরিহার করুন। কিভাবে পরিহার করবেন,সেটা হল, যখনই মনে এরকম ওয়াসওয়াসা আসবে, সাথে সাথেই মনকে বলবেন, আমি যেহেতু ওয়াসওয়াসার রোগী, তাই আমার ব্যাপারে শরীয়তের হুকুমে শীতিলতা রয়েছে।আমি অন্য দশজনের মত নই। কেননা ওয়াসওয়াসা রোগি কাউকে হত্যা করলেও শরীয়তের দৃষ্টিতে কেসাস আসেনা।ওয়াসওয়াসার রোগী সারাদিন কুফরি বাক্য উচ্ছারণ করলেও সে কাফির হয়না।বরং তার ঈমান বহাল থাকে।

যদি ওয়াসওয়াসা থেকে আপনি বের না হন,তাহলে আপনার ভবিষ্যত আপনি নিজেই নষ্ট করবেন।ওয়াসওয়াসা থেকে বের হওয়ার একমাত্র মাধ্যম হল, এই চিন্তাকে পরিহার করে ভিন্ন চিন্তা গ্রহণ করা,লোকদের সাথে হাশিখুশিতে থাকা।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/835

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন- https://www.ifatwa.info/1379

আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন।

https://courses.iom.edu.bd/courses/waswasa


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (583,410 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...