আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
210 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (2 points)
edited by

আসসালমুআলাইকুম হুজুর, নিচের কথা গুলো পড়ে অনুরোধ রইলো নিচের উত্তর দিবেন। আমি এই লেখা গুলি একটা লিঙ্কে দেখেছিলাম। দয়া করে উত্তর দিবেন। আমি একজন মারাক্তক ওয়াসওয়াসা গ্রস্ত রুগী। আমি মানসিক রোগের ওষধ খাচ্ছি।

কাফিরকে কাফির মনে না করলে তার ভয়াবহতা
এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়টিতে অধিকাংশ মুসলিমরা ভুল পথে রয়েছেন। মুসলিমদের মাঝে অনেকেই মনে করেন, কাউকে কাফির বলা ঠিক নয়। অথচ কুরআন এবং হাদিসে এ সকল মুসলিমদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে কথা পাওয়া যায়।
মহান আল্লাহ্ বলেন,
সূরা কাফিরুন-১> বল হে কাফিরগণ।
এই আয়াতে আল্লাহ্ রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে বলেছেন, মক্কার মূর্তিপুজারীদেরকে হে কাফির বলে সম্বোধন করতে। অর্থাৎ বুঝা গেল কাফির বলার শিক্ষা আল্লাহ্ তায়ালাই দিয়েছেন। এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যনীয় কাফির শব্দটি কোনো গালি নয় বরং তার অর্থ অস্বীকারকারী, অবাধ্য, গোপনকারী। মক্কার মূর্তিপুজারীরা যেহেতু আল্লাহ্ এবং তার রসূলের (দ.) কথা অস্বীকার করেছিল, তাই তাদের কাফির বলে আখ্যায়িত করা হয়েছিল। ঠিক মক্কার মূর্তিপুজারীদের মতো এখন যদি কেউ আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের সাঃ যেকোনো একটি কথাও অস্বীকার করে তাহলে সে’কি কাফির হবে না ? অবশ্যই হবে।
মহান আল্লাহ্,
“যারা আল্লাহ্ এবং তার রসূলদেরকে (অর্থাৎ তাদের কথাকে) অস্বীকার করে আর আল্লাহ্ ও রসূলদের মাঝে পার্থক্য করতে চায়, আর বলে (রসূলদের) কাউকে মানি আর কাউকে মানি না। আর তারা তার (কুফর ও ঈমানের) মাঝ দিয়ে একটা রাস্তা বের করতে চায় তারাই হলো সত্যিকারের কাফির। আর কাফিরদের জন্য আমি অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।” -সূরা নিসা ৪/১৫০, ১৫১
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলছেন যে, আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলদের কথাকে যারা বিশ্বাস করোনা তারাই সত্যিকারের কাফির বলে আখ্যায়িত হবে।
অতএব যে সকল কর্মের কারণে আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল সাঃ কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন বর্তমানে সে সকল কর্মের সাথে যারা জড়িত তাদের যদি আমরা কাফির হবে বলে বিশ্বাস না করি তাহলে'তো সূরা নিসার, ৪/১৫০, ১৫১নং আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের সাঃ কথাকে অস্বীকার করে সত্যিকারের কাফির হয়ে যাবো। তাই আমাদের নিজেদেরকে কাফির হওয়া থেকে বাঁচাতে হলে আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল সাঃ যাদেরকে কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন আমাদেরকেও তাদেরকে কাফির বলে বিশ্বাস করতে হবে।
****
যেমন- মহান আল্লাহ্ বলেন,
“বল (হে মুহাম্মাদ (দ.); আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার কাছে ওয়াহী হয় যে, নিশ্চয়ই তোমাদের ইলাহ্ এক ইলাহ্” -সূরা কাহাফ, ১৮/১১০
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলছেন যে, মুহাম্মাদ (দ.) আমাদের মতই মানুষ, পার্থক্য হচ্ছে তাঁর কাছে আল্লাহ্’র ওয়াহী আসে কিন্তু আমাদের কাছে আসেনা। কিন্তু কিছু-কিছু মানুষ রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না। এখন যারা রসূলুল্লাহ্ (দ.) আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না তারা কি আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করলো না ? অবশ্যই করেছে। আর যারা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করে তাদেরকে আল্লাহ্ সত্যিকারের কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন। আর এ কথাটি আমাদের বিশ্বাস করে নিতে হবে। এখন যদি আমরা মনে করি রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস না করলেও মুসলিম থাকবে, তাহলে তো আমরা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করার কারণে কাফির হয়ে যাবো। মহান আল্লাহ্ বলেন,
“আর যে ব্যক্তি আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের (কথাকে) অমান্য করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালংঘন করবে আল্লাহ্ তাকে জাহান্নামে দাখিল করবেন। সে তা'তে চিরকাল থাকবে এবং অবমাননাকর শাস্তি ভোগ করবে।” -সূরা নিসা, ৪/১৪
https://www.google.com/url?sa=t&source=web&rct=j&url=https://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/jahidbd86/29626087&ved=2ahUKEwiqoryq4ZL-AhWbSWwGHd8VBYwQFnoECAwQAQ&usg=AOvVaw2I_KEDBYKcXvMlpLy0My1z
এই লিঙ্কে এইটা দেখেছিলাম। উপরোক্ত কথা গুলো এই লিঙ্কে আছে।


@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@@
১. আমি বলেছি আমার প্রিয় নবী সাঃ যাকে কাফের বলেছেন , সে অবশ্যই কাফের।
নবী সাঃ এর সমস্ত কথা সত্য তাতে একবিন্দু ও ভুল নেই।  এই কথা আমি বলেছি আমার ঈমান ঠিক আছে তো হুজুর??
২. উপরুক্ত কথা গুলো পড়ে আমি বলেছি,  যারা আল্লাহ ও  আমার নবী সাঃ এর  কথা  মানবে না অস্বীকার করবে তারা কাফের। আমি বলেছি এর জন্য আমার ঈমান ঠিক আছে তো,?
৩.যেমন- মহান আল্লাহ্ বলেন,
“বল (হে মুহাম্মাদ (দ.); আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। আমার কাছে ওয়াহী হয় যে, নিশ্চয়ই তোমাদের ইলাহ্ এক ইলাহ্” -সূরা কাহাফ, ১৮/১১০
এই আয়াতে আল্লাহ্ বলছেন যে, মুহাম্মাদ (দ.) আমাদের মতই মানুষ, পার্থক্য হচ্ছে তাঁর কাছে আল্লাহ্’র ওয়াহী আসে কিন্তু আমাদের কাছে আসেনা। কিন্তু কিছু-কিছু মানুষ রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না। এখন যারা রসূলুল্লাহ্ (দ.) আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস করে না তারা কি আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করলো না ? অবশ্যই করেছে। আর যারা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করে তাদেরকে আল্লাহ্ সত্যিকারের কাফির বলে আখ্যায়িত করেছেন। আর এ কথাটি আমাদের বিশ্বাস করে নিতে হবে। এখন যদি আমরা মনে করি রসূলুল্লাহ্ (দ.) কে আমাদের মত মানুষ বলে বিশ্বাস না করলেও মুসলিম থাকবে, তাহলে তো আমরা আল্লাহ্’র কথাকে অবিশ্বাস করার কারণে কাফির হয়ে যাবো। মহান আল্লাহ্ বলেন,
“আর যে ব্যক্তি আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলের (কথাকে) অমান্য করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমালংঘন করবে আল্লাহ্ তাকে জাহান্নামে দাখিল করবেন। সে তা'তে চিরকাল থাকবে এবং অবমাননাকর শাস্তি ভোগ করবে।” -সূরা নিসা, ৪/১৪
এইটা পড়ার পর আমি এইটা বিশ্বাস করেছি। আমার ঈমান ঠিক আছে তো হুজুর??
৪. হুজুর আমার বাড়ির কাছে যে সব হিন্দু , অমুসলিম রা আছে তাঁরা তো মূর্তি পূজা করে তাহলে তাদের কে প্রকাশ্যে কাফের বলে ডাকবো ?  নাকি মনে মনে কাফের ভাবলেই হবে ?? হুজুর আমার ঈমান ঠিক থাকবে তো??
৫. ওপরে এর সমস্ত কথা পড়ে যদি আমি বিশ্বাস করি । আমার ঈমান ঠিক আছে তো হুজুর?  এইখানে যে লেখা গুলো আছে সেগুলো ঠিক তো হুজুর?
৬. হুজুর আমি খুবই  মারাক্তক ওয়াসওয়াসা রুগী ৩ বছর থেকে মানসিক রোগের ওষধ খাচ্ছি।  বিষয় হলো আমি দাঁড়িয়ে প্লাস্টিক এর বোতলে পানি খাচ্ছিলাম। হটাৎ মনে হলো বসে পানি খেতে হয়। দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে শয়তানের ওয়াসওয়াসা র জন্য মনে হচ্ছে আমি ওসব মানিনা।( আস্তাগিরুল্লাহ) মনে মনে হয়েছে আমি মুখে উচ্চরণ করিনি। যখন এমন মনে হলো তখন আমি ভাবলাম শয়তানের ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন হচ্ছে ভেবে আমি গুরুত্ব না দিয়ে দাড়িয়ে  তখন পানিও খাওয়া হয়ে গেলো আমার দিয়ে খুব ভয় হচ্ছে ঈমান চলে যাবে নাকি ??

আসলে আমার মাথায় না না রকমের শয়তানের ওয়াসওয়াসা বা অনেক উল্টো পাল্টা ভাবনা চলে আসে। আমি ভেবেছিলাম এই সব গুরুত্ব না দিয়ে দাড়িয়ে পানি টা খেয়ে নিলাম।  সম্পূর্ণ ভুল হয়েছে। আমি তৌবা করেছি হুজুর

ভুল হয়েছে । আস্তাফিরুল্লাহ । 

 আল্লাহ কসম শয়তানের ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন হয়েছে , আমি তওবা করছি । হুজুর ওয়াসওয়াসা র জন্য এমন হয়ে গিয়েছিল। আমর ঈমান চলে যাবে না তো?? আমার ভুল গিয়েছে এমন ভুল আর হবে না শয়তানের ওয়াসওয়াসা তে ভুল হয়েছে। আমি তওবা করছি আর হবে না এমন । আমার ঈমান ঠিক থাকবে তো?
৬.১ আমার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক আছে তো??

৬.২. আমি নবী সাঃ এর সমস্ত কথা বিশ্বাস করি, কোরআনের সমস্ত কিছু বিশ্বাস করি। আমি জানার জন্য এই খানে প্রশ্ন করেছি এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে?

৭. আমার মা বলছে কাল নাকি পৃথিবী ধ্বংস হবে সবাই বলছে। 

আমি বললাম হ্যাঁস । হবে না। কারণ আমি অনেক বক্তব্যে শুনেছি কিয়ামতের অনেক আলামত আসবে তার পর কিয়ামত হবে।  দিয়ে মা বললো কি একটা আওয়াজ হবে, আমি বললাম হতে পারে। এর জন্য কি আমার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে? আমি নবী সাঃ এর সমস্ত কথা বিশ্বাস করি। 

৮. আমার কলেজের একটা অমুসলিম ছেলে , আমার ফেসবুক এ একটা ইসলামিক ভিডিও তে কমেন্ট করেছে জয় শ্রী রাম, 

আমি এটা দেখে রেগে গিয়ে একটা হাসির emoji দিয়েছিলাম। দিয়ে আস্তে আস্তে তার সাতে ঝগড়া শুরু হয়ে যায়। দিয়ে আমি বলছি আমরা একসঙ্গে পড়াশোনা করি আমরা বন্ধু। দিয়ে ওই অমুসলিম টা বলছে আমার কোনো বন্ধু নেই। আস্তে আস্তে বিষয় টা নিয়ে ঝগড়া হয়।

এমন সময় আমি আস্তাগফিরুল্লাহ বলছি সে বিশাল বাজে ভাষা করে আস্তাগফিরুল্লাহ কে এমন বিকৃতি করলো । খুব বাজে লাগলো ,। একসময় আমি বললাম তুই এটা  ডিলেট করে দে, সে আমাকে বলল তুই হাসির emoji ও কমেন্ট ডিলিট করে দে। আমিও ডিলেট করলাম ওই অমুসলিম ছেলে টাও  ডিলেট করে দিলো। হুজুর এর জন্য আমার ঈমান চলে যাবে না তো? 

সে আস্তাগিরুল্লাহ কথা তাকে এমন বিকৃতি করেছিলো খুব খারাপ লেগেছিল, সেই জন্য আমি ওই টাকে ডিলেট করে দেওয়ার কথা বলি। আর আমর বাড়ি অনেক দূরে ঐখানে থাকি কলেজ এর জন্য কোনো ঝামেলা না হয় সেই জন্য আমি আর কিছু বলিনি। ডিলেট করে বিষয় টা ওই খানে মিটিয়ে নিয়েছি এর জন্য কি ঈমান চলে যাবে??

৯. এখানে বোঝানোর জন্য  জয় শ্রী রাম লেখা হয়েছে এর জন্য ঈমান চলে যাবে না তো?

1 Answer

0 votes
by (597,330 points)
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
হযরত আবু হুরায়রা রাযি থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢ : َ ( ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﺠَﺎﻭَﺯَ ﻟِﻲ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﻣَﺎ ﻭَﺳْﻮَﺳَﺖْ ﺑِﻪِ ﺻُﺪُﻭﺭُﻫَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻞْ ﺃَﻭْ ﺗَﻜَﻠَّﻢ
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার খাতিরে আমার উম্মতের অন্তরে চলে আসা ওয়াসওয়াসা(শয়তানি প্ররোচনা) বিষয়ে কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ/শাস্তি প্রদাণ করবেন না।যতক্ষণ না সে কথা বা কাজের মাধ্যমে সেটাকে বাস্তব রূপ দিচ্ছে। (সহীহ বোখারী-২৩৬১,সহীহ মুসলিম-১২৭)

 তালাকের ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-  https://www.ifatwa.info/835

ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন-  https://www.ifatwa.info/1379

সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনার সমস্ত বিবরণ পড়েছি, আপনার উপরোক্ত আলোচনার দ্বারা যা বুঝেছি,আপনি ওয়াসওয়াসার রোগী। আর ওয়াসওয়াসা রোগী সম্পর্কে ফিকহের মূলনীতি হল, ওয়াসওয়াসা রোগীদের কোনো তালাকও হয় না এবং ঈমানও ভঙ্গ হয়না।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (597,330 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...