ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
الثالث: الاستفتاء: وبيانه أن يقول للمفتي: ظلمني أبي أو أخي أو فلان بكذا. فهل له ذلك أم لا؟ وما طريقي في الخلاص منه وتحصيل حقي ودفع الظلم عني؟ ونحو ذلك، فهذا جائز للحاجة، ولكن الأحوط أن يقول: ما تقول في رجل كان من أمره كذا، أو في زوج أو زوجة تفعل كذا ونحو ذلك، فإنه يحصل له الغرض من غير تعيين ومع ذلك فالتعيين جائز، لحديث هند رضي الله عنها وقولها: يا رسول الله إن أبا سفيان رجل شحيح. . الحديث. ولم ينهها رسول الله صلى الله عليه وسلم.
(তিন)ফাতাওয়া চাওয়ার সময় কারো গিবত করা।এভাবে যে,কেউ কোনো মুফতী সাহেবের নিকট গিয়ে বলল,আমার উপর আমার বাবা,ভাই জুলুম-নির্যাতন করতেছে।আমার উপর তাদের এমন জুলুম করার কি কোনো অধিকার আছে?এখন কিভাবে আমি তাদের জুলুম-নির্যাতন থেকে নাজাত পেতে পারি এবং নিজের অধিকারকে আদায় করে নিতে পারি?ইত্যাদি ইত্যাদি।প্রয়োজনের খাতিরে এমনটা জায়েয।তবে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হলো,নাম ঠিকানা নির্দিষ্ট না করে এভাবে বলা যে,এক ব্যক্তি অন্যজনের সাথে এমন আচরণ করছে কিংবা একজন স্বামী তার স্ত্রীর সাথে এমন এমন আচরণ করছে।তখন কাউকে নির্দিষ্ট করে পরিচয় প্রদান ব্যতীত উদ্দেশ্য হাসিল হয়ে যাবে।তাছাড়া নির্দিষ্ট করে কারো পরিচয় প্রদান করাও জায়েয আছে।যেমন হাদীসে বর্ণিত রয়েছে,হযরত হিনদাহ রাযি রাসূলুল্লাহ সাঃ এর কাছে গিয়ে নিজ স্বামী আবু সুফিয়ান রাযি এর নামে নালিশ করে বললেন,যে ইয়া রাসূলুল্লাহ সাঃ! আমার স্বামী আবু সুফিয়ান একজন কৃপন লোক।রাসূলুল্লাহ সাঃ তখন তার এমন নাম উল্লেখ-কে বাধা প্রদান করেননি।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
মুফতি সাহেবের নিকট মাস'আলা জিজ্ঞেস করতে যদি নিজের গোপন গোনাহের কথা প্রকাশ হয়ে যায়, তাহলে এতে করে কোনো সমস্যা হবে না। আল্লাহ অবশ্যই তার ঐ বান্দাকে ক্ষমা করবেন।