ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
উম্মে সালামাহ্ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত।
عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، قَالَتْ جَاءَتْ أُمُّ سُلَيْمٍ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَتْ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ لاَ يَسْتَحْيِي مِنَ الْحَقِّ فَهَلْ عَلَى الْمَرْأَةِ مِنْ غُسْلٍ إِذَا احْتَلَمَتْ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ” نَعَمْ إِذَا رَأَتِ الْمَاءَ فَقَالَتْ أُمُّ سَلَمَةَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَتَحْتَلِمُ الْمَرْأَةُ فَقَالَ ” تَرِبَتْ يَدَاكِ فَبِمَ يُشْبِهُهَا وَلَدُهَا
তিনি বলেন, উম্মু সালামাহ্ একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বললেন,– হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহ তা’আলা হক কথা বলতে লজ্জাবোধ করেন না। তাই মহিলাদের যখন স্বপ্নদোষ হয় তখন কি তার উপর গোসল করা জরুরি?– রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হ্যাঁ, যখন সে বীর্য দেখবে।– (এ কথা শুনে) উম্মু সালামাহ্ (রাযিঃ) বললেন, “ইয়া রাসূলাল্লাহ! মহিলাদেরও কি স্বপ্নদোষ – হয়”? তিনি বললেন: তোমার উভয় হাত ধূলিময় হোক! তাহলে তার সন্তান কেমন করে তার সদৃশ হয়?” [সহীহ মুসলিম,-৫৯৯]
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
এ ধরনের স্বপ্ন শয়তানের পক্ষ থেকে হয়েছে।
এটি স্বপ্নদোষ।
ফজরের পর আর না ঘুমানোর পরামর্শ থাকবে।