১. এক রাতে তার সাথে কথা বলার সময়, সে ম্যাসেজ দিলো যে
" আজকেই তোমাকে আমার শেষ ম্যাসেজ দেওয়া, আর
জীবনেও ম্যাসেজ দিবো না"
তার এই কথার উদ্দেশ্য কি জানতে গেলে বললো ভয় দেখানোর জন্য বলেছে। আর পরে জিগ্যেস করলাম "ছাড়ার নিয়ত ছিলো কি না" ,মজা করে হয়তো বলেছিলো "হ্যা ছিলো" পরে যখন বললাম মজা না করে সিরিয়াসলি বলো, এবং জানালাম এইরকম উদ্দেশ্যে নিয়ে কথা বললে সমস্যা হতে পারে, তখন বলেছে যে না সেইরকম উদ্দেশ্য ছিলো না।
এইসব কথায় নি বিবাহে সমস্যা হতে পারে? ওর স্বীকারোক্তি তে।
(আসলে অনেক আগের ঘটনা একজন মুফতিকে জিগ্যেস করেছিলাম তাও হঠাৎ মনে কেনো যেনো অশান্তি লাগছে, একটু দেখবেন, তাকে জিগ্যেস করেছিলাম আমাকে ছাড়ার নিয়তে বলেছে কি না, মেয়েরা তো স্বামীকে ছাড়তে পারে না,তবুও সে মজা করে হ্যা বলে দিয়েছিলো, আর বাক্যটিও কেনায়া কিনা দেখে জানাবেন)
২. বিবাহ করেছে কি না জানার জন্য কেও জিগ্যাসা করলে সেই বিবাহিত মানুষ যদি তার বিবাহ লুকানোর জন্য যদি বলে, "আমি বিবাহ করি নি" বা "আমি অবিবাহিত " বা "আমার বউ নাই" এসব মিথ্যা কথা বলে তবে কি তার বউ এর সাথে সম্পর্ক শেষ হয়ে যাবে।
৩. মজা করেও মাঝে মাঝে মানুষ বিবাজ লুকায়, অবিবাহিত পরিচয় দেয়, বা অফিসিয়াল কাজে ও নিজেকে অবিবাহিত অপশন সিলেক্ট করে, সিভি তে অবিবাহিত লেখে, এতে কি তাদের বিবাহ নষ্ট হয়ো যাবে?
৪. নামাজে যদি নাক দিয়ে বিরক্ত হয়ে, উহ, হুহ, এরম শব্দ বা, দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে এতে কি তার নামাজ ফাসিদ হবে?
৫. একদিন সুরা বুরুজ এর তিলাওয়াতে এক ইমাম পড়েফেললেন "ওয়া ফিরআওনা ওয়া সামুদ" (মূলত যে আয়াত, "ফিরআউনা ওয়া সামুদ") এটা শুনে কেও যদি বলে, ওয়া মানে তো এবং, হুজুর তো একই লাইনে দুই বার এবং বলেছেন এটা তো ব্যকরণের হিসাবে ভুল" (মূলত বাংলা ব্যকরণের অনুকরণে বলেছে) আজকে সুরা আনআমে দেখা গেলো নবীদের নামের উল্লেখে কোরআনে একই আয়তে বার বার ওয়া, ওয়া এসেছে। এটা দেখে সে বুঝতে পারে আরবীতে একই লাইনে বার বার "ওয়া ওয়া" ব্যবহার করা ভুল না, এখন পূর্বের এই কথা গুলো বলার জন্য সে কি কাফের হয়ে যাবে?
৬. কেও যদি বলে যে " নামাজে সিজদাহে তিলাওয়াত আসলে যে সিজদা দেই তা নামাজের অংশ না" এই কথা বললে কি কোনো সমস্যা? না কথা ঠিক আছে?
৭. কেপ যদি মনে মনে তার বউকে তালা* দেয়, আর তখন তার জিহ্বা নড়ে (ওই শব্দ হুবুহু উচ্চারণ এর ফলে নয়) যতদূর মনে পরে তখন ঠোট বন্ধ থাকে, এতে কি তার বউ তালা* হবে?