জবাব
بسم الله الرحمن الرحيم
শরীয়তের বিধান হলো প্রচলিত মিলাদ কিয়াম,ঈদে মিলাদুন্নবি বিদআত।
সুতরাং উহা পরিত্যাজ্য।
রাসুল সাঃ বলেন-
وَإِيّاكُمْ وَمُحْدَثَاتِ الْأُمُورِ، فَإِنّ كُلّ مُحْدَثَةٍ بِدْعَةٌ، وَكُلّ بِدْعَةٍ ضَلَالَةٌ.
আর সকল নব উদ্ভাবিত বিষয় থেকে দূরে থাকবে। কারণ, সকল নব উদ্ভাবিত বিষয় বিদআত। আর সকল বিদআত গোমরাহী ও ভ্রষ্টতা।’ (দ্র. মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ১৭১৪২, ১৭১৪৫)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
وَإِيَّاكُمْ وَمُحْدَثَاتِ الْأُمُورِ
‘(দ্বীনের নামে) নবউদ্ভাবিত সকল বিষয় থেকে দূরে থাক।’
আরেক হাদীসে আছে-
مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ مِنْهُ فَهُوَ رَدّ .
‘যে আমাদের এই বিষয়ে (অর্থাৎ দ্বীন ও শরীয়তে) এমন কিছু উদ্ভাবন করবে, যা তার অংশ নয়, তা প্রত্যাখাত।’ -সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৭১৮; সহীহ বুখারী, হাদীস ২৬৯৭
★কেউ যদি এসব কে বিদআত বলে মানতে না চায় তাহলে সে অপব্যখ্যা কারী।
আর এগুলো করার কারনে গুনাহগার হবে।
আরো জানুনঃ
ঈদে মিলাদুন্নবি পালন করা বিদআত
,
মিলাদ বিদআত
,
,
★যারা এসব কে বিদআত বলে থাকে তাদের কে যদি কেউ ক্ষেপে গিয়ে 'অন্য ধর্মের লোক' বলে তাহলে তার এমনটা বলা ঠিক নয়।
কারন কোনো মুসলিমকে গালী দেওয়া,অমুসলিম বলা,কাফের বলা সবই মারাত্মক গুনাহ।
আরো জানুনঃ