ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
চাদ দেখার বিধান স্পষ্টত কোথাও না পাওয়া গেলেও কুরআন হাদীসে বর্ণিত অন্যান্য বিধানের উপর কিয়াস করে বলা যায় যে, চাদ দেখা ফরযে কেফায়া হবে। কেননা চাদ দেখার উপর শরীয়তের কিছু ফরয বিধান নির্ভরশীল।
মহান আল্লাহ বলেন,
(فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ)
অর্থাৎ, তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোযা রাখে। (কুরআনুল কারীম ২/১৮৫)
মহান আল্লাহ বলেন,
(يَسْئَلُوْنَكَ عَنِ الأَهِلَّةِ، قُلْ هِيَ مَوَاقِيْتُ لِلنَّاسِ وَالْحَجِّ)
অর্থাৎ, ওরা আপনাকে নতুন চাঁদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বল, তা হল মানুষ ও হজ্জের জন্য সময় নির্দেশক। (কুরআনুল কারীম ২/১৮৯)
আর মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে ঈদ কর। কিন্তু যদি আকাশে মেঘ থাকে, তাহলে গণনায় ৩০ পুরা করে নাও।’’(বুখারী ১৯০০, মুসলিম ১০৮০নং)
(২)
উম্মতের একাংশ এই দায়িত্ব পালন করবে।এটা সাধারণত সরকার বা আমীরের অধীনেই থাকবে।
(৩)
জ্বী, সওয়াব পাবেন।