আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
167 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (7 points)
edited by
আসসালামু আলাইকুম হুজুর।

(১) আমি ইসলামিক বই পড়তে চাই। কিন্তু বই পড়তে গেলে মনে হয় -
আমার ভাষা যেন সুন্দর হয়, তাই আমি বই পড়ছি।
কথা বলার সময় আমি খুব সুন্দর সুন্দর বাক্য ব্যবহার করতে পারবো।
আমার এক বন্ধুর সাথে কথা বলার সময় আমি বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবো, যা আমি বই থেকে শিখেছি, সে ভাববে আমি অনেক কিছু জানি।
এমন সব কথা মনে আসাতে আমি বই পড়া শুরু করতে পারছি না। এসব কথা মনে আসাতে এখন আমি বই পড়লে কি গুনাহ হবে??

(২) আমি বাম দিকে ঘুরে শুতে গেলে মনে হয় -আমি ডান দিকে ঘুরে শোয়াকে সুন্নাত মনে করি না, তাই বাম দিকে ঘুরে শুচ্ছি। এমন কথা মনে আসাতে আমি গত কয়েকদিন ধরে একইভাবে ডান দিকে ঘুরে শোয়াতে আল্লাহ আমাকে ডান হাত ও কাধ ব্যাথা করে দিয়েছেন।
এখন যে বাম দিকে ঘুরে শোবো কিন্তু আবার মনে হচ্ছে যে, আমি ডান দিকে ঘুরে শোয়াকে সুন্নাত মনে করি না।
তবু এখন যদি আমি বাম দিকে ঘুরে শুই তাহলে কি আমার ঈমানের ক্ষতি হবে??

সকল কিছুর মালিক ও সকল কিছু করার মালিক শুধুমাএ আল্লাহ। "আল্লাহ ব্যাথা করে দিয়েছেন " এভাবে বলা যাবে কি?

(৩) কারা হিদায়েত পায়না সেই বিষয়ে হুজুর কথা বলছিলেন। তখন এক শ্রেনীর লোকের কথা বলতে গিয়ে বলছিলেন যে, যাদের নিজের বুদ্ধির চেয়ে শক্তিশালি কিছু পেলে তা গ্রহন করার মানসিকতা থাকে, এটা হেদায়েতপ্রাপ্ত মানুষের লক্ষন ।

এই কথাটি হুজুর সম্পূর্ন শেষ করার আগেই আমার মনে হচ্ছিল যে, হুজুর বলবেন এরা হেদায়েত পায়না। মনে হবার পাশাপাশি মুখেও "হুম" বলেছিলাম কিনা মনে পড়ছে না। এরুপ ভুল ভাবার জন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে শায়েখ?

(৪) ওজু করতে করতে মসজিদের হুজুরকে দেখে মনে হচ্ছিল যে, " ওজু করতে করতে সালাম দেওয়া যায় আমি মানি, কিন্তু সালাম দিলে তারা মনে করবে আমি কিছু জানি না, বা ওজু করতে করতে সালাম দিতে হয়না বলে হয়তো ফিতনা হতে পারে "।
এমন অনেক কথা মনে আসছিল। এতে কি আমার রিয়া বা গুনাহ হবে?

(৫) আজ নামাজে সিজদায় গিয়ে মনে হচ্ছে আমি আমার বন্ধুকে সিজদা করছি। এমন ভাবনা আমার প্রায়ই আসে। তারপর আর নামাজে মনোযোগ দিতে পারি না। খুবই খারাপ লাগে।  এছাড়াও নামাজের ভিতরে আমার অনেক শিরিকি চিন্তা ভাবনাও আসে। এসব খারাপ চিন্তা ভাবনা আসলেই আমি নামাজের ভিতর আনইউজুয়াল এ্যাকটিভিটি করি। সিজদায় গিয়ে হাতের আংগুল দিয়ে মাথায় চাপ দি। ডান হাত দিয়ে বাম হাতে চাপ দি। হাত মুঠো মেরে ফেলি। তাজবিহ পড়া জোরে হয়ে যায়। এসবের জন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে শায়েখ??

(৬) আমার ওই বন্ধু কোথাও গেলে ফোন করে খোজ খবর করতেও ভয় লাগে, মনে হয় আমি তাকে আল্লাহ বলে বিশ্বাস করি। তাই ফোন করতে ভয় লাগে। মনে হয় আমার ঈমান চলে যাবে মনে হয়। এমন অনেক সাংঘাতিক রকমের আজে বাজে কথা আমার মাথায় আসে। আমি পাগলপ্রায় শায়েখ। দুপুরে এসব কথা মনে হওয়া সর্তেও আমি আমার বন্ধুকে ফোন করলাম। এসব কথা মনে আসাতে আমার ঈমান কি চলে যাবে শায়েখ??

(৭) যেসব কথায় ইনশা-আল্লাহ বলা উচিত, সেসব কথার পরে যদি আমি ইনশা-আল্লাহ না বলি তাহলে মনে হয় আমি মনে হয় এসব বিশ্বাস করি না। তাই বললাম না। এমন মনে হয়।
ওয়াশরুমে ঢোকার পর দোয়া পড়ার কথা মনে হবার পর মনে হলো,দোয়া পড়া লাগবে না। এসব উল্টা পাল্টা কথা মাথায় আসাতে ঈমান চলে যাবে এই ভয়ে আমি মানসিকভাবে খুবই কষ্ট পায় শায়েখ।
আবার,ওয়াশরুমে যাবার পর রাসুল (সা:) কে নিয়ে মনে হলো যে,  তিনি ভন্ড নবি।
আবার, একটা ভিডিওতে নাস্তিকের একটি ঘটনা বলা হচ্ছিল। নাস্তিক বলছিল যে,  আমরা আল্লাহকে হত্যা করেছি।
কিন্তু ওর কথা শুনে আমার মনে হচ্ছিল যে, ও অনুতপ্ত। হয়তো কোন ভাল কথা বলবে সেকথা ভাবছিলাম। এবং যে লোক ভিডিওতে ঘটনাটি বর্ননা করছিল তার কথা শুনে আমার গায়ের লোম দাড়িয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু কিছুক্ষন পরে বুঝতে পারলাম যে, না সে অনুতপ্তকারি নাস্তিকদের কথা বলছিল না। তাই এখন আমার মনে হচ্ছে যে, আমি তাকে অকারনে অনুতপ্ত ভাবছিলাম, ও আমরা আল্লাহকে হত্যা করেছি এমন কথা শুনে আমার গায়ের লোম দাড়িয়ে যাবার কারনে কি আমি ঈমানহারা হয়ে যাবো?

(৮) আজকে মনে হচ্ছিল আমি শুন্যে হাতের আংগুল ঘুরিয়ে তালাক লিখছি। যদিও পুরো বাক্য লিখিনি। আবার, হাতের একটা আংগুল একটু চাপার পর মনে হচ্ছিল যে,  আমি টিপ সই দিয়ে তালাক দিলাম। এমন মনে হওয়াতে কি তালাক পতিত হবে শায়েখ??

(৯) ভাত খেতে খেতে খাওয়ার সুন্নাত নিয়ে মনে একটা খুব খারাপ গালি আসলো। অনেক সময় আল্লাহকে নিয়ে মনে বিভিন্ন প্রকারের গালি গালাজ আসে। মনে অনেক ধরনের শিরিকি কুফুরি চিন্তা আসে। এমনকি ঘুমের ঘোরেও বিভিন্ন আজে বাজে স্বপ্ন আসে, যেমন আমি পূজা করছি। আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি শায়েখ। আমি ভাল কিছু চিন্তা করতে পারি না। মনে প্রতিটা বিষয় নিয়ে খারাপ কথা মনে আসে। যা খুবই নোংরা। মাঝে মাঝে মনের ভিতর হয় যে, আমি আল্লাহকে পরোয়া করি না। আল্লাহ বলে কেউ নেই, এমন কথাও মনে আসে। এসব কথাগুলি উচ্চারন করে ফেলছি কিনা তাতেও মনে সন্দেহ লাগে। আবার, খাওয়ার সময় মনে হয় যে, সব ভাত খেলে সুন্নাত আদায় হয়ে যাবে তাই সব খাওয়া যাবে না।
এগুলার জন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে শায়েখ??

(১০) খাটের চাদরে ও কোম্বলে বির্য লাগার পর তা শুকিয়ে গেলে, সেখানে শোয়া হলে কি শরিল ও জামা কাপড় পাক থাকবে?
সহবাস করার সময় বেশিরভাগ সময়ই চাদরে বির্য লেগে যায়। প্রতিদিন চাদর ধোয়াতো একটু কষ্টকর। তাই কি সাবধানতা মানলে চাদর না ধুলেও সমস্যা হবে না ?

"প্রতিদিন চাদর ধোয়া কষ্টকর" যখন আমি লিখছিলাম তখন আমার মনে রাগ হচ্ছিল।
এভাবে রাগ নিয়ে লেখার জন্য কি আমার ঈমানে চলে যাবে শায়েখ??

(১১) আমাদের এক হিন্দু স্যার আছে। স্যার একদিন সন্ধায় অফিসে আসার পর আমাদের নামাজে পড়তে যাবার কথা বলছিল। তাই আমি একজনকে আমাদের স্যারের ব্যাপারে বলছিলাম যে,  " আমাদের স্যার হিন্দু কিন্তু তিনি নামাজকে শ্রদ্ধা করে "। একথা বলার পর তখনি আমার মনের ভিতর আসলো যে, " আমাদেরও হিন্দু ধর্মকে শ্রদ্ধা করা উচিত "।এমন কথা মনে আসলো।
তারপর থেকে কথাটি বারবার মাথায় আসছে, আর আমি উচ্চারন করে বলছি যে, " একমাএ সত্য ধর্ম ইসলাম। হিন্দু ধর্ম মিথ্যা। মিথ্যা ধর্মের আবার শ্রদ্ধা কিসের? "।
এমন মনে মনে ভাবছি। কিন্তু আমার মনে একবার কিছু আসলে সেটা বার বার মনে করতেই থাকি। আর আমার মনে " হিন্দু ধর্মকে শ্রদ্ধা করা উচিত" মনে বার বার আসছে। রাতে বার বার মনে মনে বলছি যে, " হিন্দু ধর্মকে শ্রদ্ধা করি "।
-এজন্য কি আমার ঈমান চলে যাবে শায়েখ?
-আমাদের ইসলাম ধর্ম অন্য ধর্মকে কি শ্রদ্ধা করার অনুমতি দেই?

(১২) আমার এক ভাইয়ের সাথে বিদেশি ভাইদের ইনকাম বেশি সেই বিষয়ে কথা বলছিলাম।  কথা বলার সময় আমি বললাম যে, " তাদের ইনকাম বেশি হবার কারন তারা অযথা সময় নষ্ট করে না "।
এই কথা বলার পর মনে হচ্ছে, " আমি মনে হয় অযথা সময় নষ্ট করা বলতে নামাজ পড়ার কথা বললাম "। এমন কথা মনে আসছে। এতে কি আমার ঈমান চলে যাবে শায়েখ??

(১৩) আমি দোকানে বসে কিছু খাচ্ছিলাম। তখন আমার বন্ধু আসছিল, তখন আমি আমার বন্ধু বাপ্পিকে বললাম যে, " বিল দেন "।
তখন আমার বন্ধু বাপ্পি দোকানদেরকে বললো বাকিটা লিখে রাখতে। এরপর আমি দোকান থেকে বেরোতো বেরোতো বাপ্পি টাকা দেবে এই  উদ্দেশ্য করে দোকানদারকে বললাম যে, "বাপ্পির নামে"।
একথা বলার পর থেকে আমার মনে হতে থাকে যে, " আমি আমার বন্ধুর নামে খাচ্ছি বা আমি আমার বন্ধুকে রিযিকদাতা মনে করলাম মনে হয়। এমন কথা মনে আসতে থাকে। আর আমার খারাপ লাগতে শুরু হয়।
এতে কি আমার ঈমান চলে যাবে শায়েখ??

(১৪) একটা ওয়াজে হুজুর বললো যে, আল্লাহর গ্যানের বাইরে কি আমরা যেতে পারবো?

এটা শোনার পর আমি অত কিছু না বুঝে বললাম যে, হুম। কারন,আমি তখন মোবাইলে প্রশ্ন লিখছিলাম। তাই অতটা খেয়াল না করে "হুম" বলেছি।

এখন মনে হচ্ছে,  আমি বললাম যে - আমরা আল্লাহর গ্যানের বাইরে যেতে পারবো বললাম। এতে কি আমার ঈমান চলে যাবে??

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم


মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ- 

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا ضَرَبْتُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَتَبَيَّنُوا وَلَا تَقُولُوا لِمَنْ أَلْقَىٰ إِلَيْكُمُ السَّلَامَ لَسْتَ مُؤْمِنًا تَبْتَغُونَ عَرَضَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا فَعِنْدَ اللَّهِ مَغَانِمُ كَثِيرَةٌ ۚ كَذَٰلِكَ كُنْتُمْ مِنْ قَبْلُ فَمَنَّ اللَّهُ عَلَيْكُمْ فَتَبَيَّنُوا ۚ إِنَّ اللَّهَ كَانَ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرًا [٤:٩٤]

হে ঈমানদারগণ! তোমরা যখন আল্লাহর পথে সফর কর,তখন যাচাই করে নিও এবং যে,তোমাদেরকে সালাম করে তাকে বলো না যে, তুমি মুসলমান নও। তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদ অন্বেষণ কর,বস্তুতঃ আল্লাহর কাছে অনেক সম্পদ রয়েছে। তোমরা ও তো এমনি ছিলে ইতিপূর্বে; অতঃপর আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন। অতএব, এখন অনুসন্ধান করে নিও। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের কাজ কর্মের খবর রাখেন। {সূরা নিসা-৯৪}

★কাফের বলার ক্ষেত্রে উসূল:
আল্লামা মোল্লা আলী কারী রহঃ শরহে ফিক্বহুল আকবারে বলেন-

ان المسئلة المتعلقة بالكفر اذا كان له تسع وتسعون احتمالا للكفر واحتمال واحد فى نفيه فالاولى للمفتى والقاضى ان يعمل بالاحتمال النافى، لان الخطا فى ابقاء الف كافر اهون من الخطاء فى افناء مسلم واحد، (شرح الفقه الاكبر-199

কুফরী সম্পর্কিত বিষয়ে, যখন কোন বিষয়ে ৯৯ ভাগ সম্ভাবনা থাকে কুফরীর, আর এক ভাগ সম্ভাবনা থাকে, কুফরী না হওয়ার। তাহলে মুফতী ও বিচারকের জন্য উচিত হল কুফরী না হওয়ার উপর আমল করা। কেননা ভুলের কারণে এক হাজার কাফের বেচে থাকার চেয়ে ভুলে একজন মুসলমান ধ্বংস হওয়া জঘন্য। {শরহু ফিক্বহুল আকবার-১৯৯}

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
(০১)
এসব কথা মনে আসাতে এখন আপনি বই পড়লে গুনাহ হবেনা।

(০২)
এতে আপনার ঈমানের ক্ষতি হবেনা।

সকল কিছুর মালিক ও সকল কিছু করার মালিক শুধুমাত্র আল্লাহ। "আল্লাহ ব্যাথা করে দিয়েছেন " এভাবে বলা যাবে।

(০৩)
এরুপ ভুল ভাবার জন্য আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(০৪)
এতে আপনার রিয়া বা গুনাহ হবেনা।

(০৫)
এসবের জন্য আপনার ঈমান চলে যাবে

(০৬)
এসব কথা মনে আসাতে আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(০৭)
এমন কথা শুনে আপনার গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যাওয়ার কারনে আপনি ঈমানহারা হয়ে যাবেননা।

(০৮)
এমন মনে হওয়াতে তালাক পতিত হবেনা।

(০৯)
এগুলার জন্য আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(১০)
এভাবে রাগ নিয়ে লেখার জন্য আপনার ঈমানে চলে যাবেনা।

(১১)
এজন্য আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

ইসলাম আমাদের অন্য ধর্মের মানুষদের সম্মান, শ্রদ্ধা করার অনুমতি দিয়েছে।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে যেসব দেবদেবীর পূজা-উপাসনা করে, তোমরা তাদের গালি দিও না। যাতে করে তারা শিরক থেকে আরো অগ্রসর হয়ে অজ্ঞতাবশত আল্লাহকে গালি দিয়ে না বসে’ (সূরা আনআ’ম, ৬:১০৮)। 

(১২)
এতে আপনার ঈমান চলে যাবেনা।

(১৩)
প্রশ্নের বিবরণ মতে এতে আপনার ঈমান চলে যাবেনা। 

(১৪)
প্রশ্নের বিবরণ মতে এতে আপনার ঈমান চলে যাবেনা। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...