আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
95 views
in ঈমান ও বিশ্বাস (Faith and Belief) by (20 points)
আমি কয়েক মাস যাবত বিভিন্ন ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত। তার মধ্যে ঈমান নিয়ে ওয়াসওয়াসা অন্যতম। এমনটা আগে খুব একটা হতো না। কিন্তু মাস খানেক যাবত ঈমান নিয়ে মারাত্মক ওয়াসওয়াসা আসে মাথায়। অনুগ্রহ করে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর জানাবেনঃ

১. আমি এটা অবশ্যই বিশ্বাস করি যে আল্লাহ আরশে আযিমে আছেন। কিন্তু কয়েকদিন আগে কোনো কারণে আমার মনে এই কথাটি আসে যে, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান। আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান এই ধরনের কথা মাথায় আসার পর এটা নিয়ে আমি কি ধরণের চিন্তা এবং বিশ্বাস মনে স্থাপন করে ছিলাম ভুলে গেছি। হয়তো মুখেও বলেছিলাম কথাটি। হঠাৎ একটি ওয়েবসাইটে দেখলাম যে, " আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান " এই ধরনের বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না। এটি নাকি একটি শিরকি আকিদা। এটা জানার কিছু মুহূর্তের মধ্যেই আমি কালেমা শাহাদাত পাঠ করেছি। আসলে আমি বিষয়টি গভীরভাবে না ভেবেই কোনো কারণে হয়তো (আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান) এই ধরনের বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম কি না সঠিক বুঝে উঠতে পারছি না। আমার মনে হচ্ছে আমি এভাবে ভেবেছিলাম যে, যেহেতু আল্লাহ সবচেয়ে বড় সেহেতু আল্লাহ সবখানেই থাকতে পারেন। এজন্য হয়তো ভেবেছিলাম আল্লাহ সব খানেই আছেন। বা অন্য কিছুও ভেবে থাকতে পারি, সঠিক মনে করতে পারছি না। যদি পূর্বে এ বিশ্বাস করেও থাকি তাহলে কি আমার ঈমান ভঙ্গ হয়ে গিয়েছিল? এর কারণে আমার পূর্বের সব আমল কি এর কারণে নষ্ট হতে পারে। এখন আসলে করনীয় কি বলবেন?
"আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান" এই কথাটি সম্পর্কে খুব বেশি কিছু না জেনেই একজন বিশ্বাস করলো যে, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান। তাহলে কি তার ঈমান ভঙ্গ হয়ে যাবে?

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান না, আল্লাহ আছেন আরশে আযিমে, এবং পৃথিবীর ভেতরে ও বাইরে যা কিছু আছে সবকিছুর নিয়ন্ত্রণকারী হলেন আল্লাহ, এই ভাবেই কি বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে?

২. আমার ঈমান নিয়ে ওয়াসওয়াসা যখন আসে তখন আমি মুখে এভাবে কালিমা পাঠ করি যে,
(আমি ঈমান আনার জন্য পড়ছি- আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু; ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু)। ব্রাকেটে যে পুরো বাক্যটি লেখা আমি এভাবেই প্রথমে বলি ও কালেমা পাঠ করি। এভাবে পড়া কি ঠিক আছে? প্রথমে যেটা বলেছি যে (আমি ঈমান আনার জন্য পড়ছি,) এটা বলা কি দরকার আছে, নাকি শুধু কালেমা পড়লেই হবে?

ঈমান চলে গেল কি না এ ধরনের সংশয় দূর করার জন্য কালেমা পড়লে কি পূর্বের আমল নষ্ট হয়ে যেতে পারে?

৩. যেহেতু মানুষ যা তৈরি করে তা কোনো না কোনো ভাবে আল্লাহর সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত, এজন্য মানুষ যা তৈরি করে তার সৃষ্টিকর্তাও আল্লাহ এবং আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন তার সৃষ্টি কর্তাও আল্লাহ। এজন্য সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ। এইভাবে বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে কি? এই ভাবে বিশ্বাস করলে কি ঈমান চলে যাবে?

৪. আমরা অনেক সময় মানুষকে টিটকারি করে বলে থাকি "তুমি তো বেশি বুঝ তাই না!"। কিন্তু যদি বলা হয় যে, আল্লাহ সবচেয়ে বেশি বোঝেন। এটাতো ঠিক যে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি জানেন ও বোঝেন। কিন্তু আল্লাহ সবচেয়ে বেশি বোঝেন এই কথা বলার সময় যদি মনে হয় যে এই কথা বলে আমি আল্লাহর সাথে ঠাট্টা করে ফেললাম কি না। এর কারণে কি ঈমান নষ্ট হতে পারে? কারণ "বেশি বোঝা" কথাটা মানুষ মানুষকে ঠাট্টার ছলে বলে থাকে।

৫. যদি ঈমান নিয়ে মনে সংশয়ের সৃষ্টি হয় অথবা কেউ যদি অমুসলিম থেকে নতুন করে মুসলিম হতে চায় তাহলে সেক্ষেত্রে কালেমা বাক্য আরবিতে পাঠ করা জরুরি নাকি বাংলাতে পড়লেও হয়? এসব ক্ষেত্রে কোনো আলেমের নিকট গিয়ে কালেমা পাঠ করতে হবে? নাকি নিজে কালেমা পাঠ করলেও হবে?

৬.ঈমান নিয়ে মনে সংশয়ের সৃষ্টি হলে শুধু কালেমা শাহাদাত পড়লেই হবে কি? নাকি অন্য কালেমা পাঠ করাও জরুরি?
ঈমান নিয়ে মনে সংশয়ের সৃষ্টি হলে কালেমা শাহাদাত ও কালেমা তাইয়্যেবা এই দুইটার যেকোনো একটি পড়লে হবে কি?

৭. ওয়াসওয়াসার কারণে মাথায় আল্লাহ, আল্লাহর রাসুল ও ইসলামকে নিয়ে বাজে চিন্তা আসলে কি কি করা লাগবে? নামাজের মধ্যে এমন হলে কি করবো?

৮. আল্লাহ অকারণে কোনো কিছু সৃষ্টি করেননি বা আল্লাহ অকারণে কিছু সৃষ্টি করেননা। আল্লাহর প্রত্যেক সৃষ্টির পেছনে কারণ আছে। এটা কি সঠিক বিশ্বাস?

৯. বিচার বিবেচনা করে কাজ করার প্রয়োজন হয় মানুষের। আল্লাহ যেহেতু সব কিছুই জানেন তাই কোনো কিছু করতে আল্লাহর বিচার বিবেচনা করার প্রয়োজন হয় না। এটা কি সঠিক বিশ্বাস?

১০. ইচ্ছাকৃত ভাবে ফরজ নামাজ ছেড়ে দিলে কি কুফরি করা হয়? এর কারণে কি ঈমান চলে যায়?
যেকোনো কুফরি কাজ করলেই কি কাফের হয়ে যায়?

১১. মুশরিকরাও কি কাফের?

১২. তাবিজ ব্যবহার করলে কি কাফের হয়ে যায়?
অনেক সময় গ্রামাঞ্চলে কারোর শরিরের কোনো অংশ ফুলে গেলে পানি লাগার গাছ নামে এক ধরণের গাছের লতা বা শিকড় গায়ের সাথে পেচিয়ে রাখে। এটা করা জায়েজ কি না?

১৩. ইসলামের কোনো একটি বিধিবিধান সম্পর্কে পূর্বে জানা ছিল না বা জানা থাকলেও ভুলে গিয়েছিলাম হয়তো। ঐটা না জানা থাকাই ওইটার ব্যাপারে শোনার পর মুখ থেকে ঠাট্টা স্বরূপ হাসি বের হয়ে যায়। কিন্তু পরে যখন জানতে পারি যে ঐটা ইসলামের বিধিবিধান তখন তওবা করি। ঠাট্টা স্বরূপ হাসার কারণে কি ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে? যেমনঃ আমি মনে হয় সঠিক জানতাম না যে সন্তান জন্মের পর সন্তানের মাথার চুলের সমপরিমাণ রুপা দান করতে হয়। এর কারণে ঠাট্টা স্বরূপ হাসি চলে এসেছিল। এর কারণে কি ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে?

১৪. সহিহ ও দুর্বল হাদীস আমলযোগ্য। কিন্তু জাল হাদিস বর্জন করতে হবে। এটা কি সঠিক বিশ্বাস?

১৫. আযান শুনে যদি ভুলে বিরক্তিকর শব্দ মুখ থেকে বের হয় তাহলে কি ঈমান নষ্ট হয়? বা ইচ্ছাকৃত ভাবে যদি কেউ আযান শুনে বিরক্তি প্রকাশ করে তাহলে কি ঈমান নষ্ট হবে?

কেউ নামাজে যাওয়ার কথা বলছে, আমি নামাজ পড়বো ঠিকই কিন্তু সে বার বার বলাতে যদি বিরক্তি প্রকাশ করি তাহলে ঈমান নষ্ট হবে?

১৬. যেহেতু কুরআন আল্লাহর কালাম বা আল্লাহর বাণী, সেহেতু কুরআন আল্লাহর নেয়ামত। এমন বিশ্বাস কি ঠিক?

১৭. যদি মুখে কেউ বলে, আমি একজন ঈমানদার ইনশাআল্লাহ, এব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। এতে কি ঈমানের সমস্যা হবে?

1 Answer

0 votes
by (677,280 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
বেশিরভাগ ইসলামী স্কলারদের মতে আল্লাহ তায়ালা কোথায় আছেন,এ সম্পর্কে প্রশ্ন, ভাবনা নিষেধ।  
,
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
تفكَّروا في كلِّ شيءٍ , ولا تتفكَّروا في اللهِ                                                                                                     
তোমরা সব কিছু নিয়ে গবেষণা কর। কিন্তু আল্লাহর সত্ত্বা নিয়ে গবেষণা করো না।
ইমাম যুরকানী রহঃ বলেন, হাদীসটি হাসান লিগাইরিহী। [মুখতাসারুল মাকাসিদ, বর্ণনা নং-৩১৮]

কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছেঃ

هُوَ الَّذِي أَنزَلَ عَلَيْكَ الْكِتَابَ مِنْهُ آيَاتٌ مُّحْكَمَاتٌ هُنَّ أُمُّ الْكِتَابِ وَأُخَرُ مُتَشَابِهَاتٌ ۖ فَأَمَّا الَّذِينَ فِي قُلُوبِهِمْ زَيْغٌ فَيَتَّبِعُونَ مَا تَشَابَهَ مِنْهُ ابْتِغَاءَ الْفِتْنَةِ وَابْتِغَاءَ تَأْوِيلِهِ ۗ وَمَا يَعْلَمُ تَأْوِيلَهُ إِلَّا اللَّهُ ۗ وَالرَّاسِخُونَ فِي الْعِلْمِ يَقُولُونَ آمَنَّا بِهِ كُلٌّ مِّنْ عِندِ رَبِّنَا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ إِلَّا أُولُو الْأَلْبَابِ [٣:٧]

তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট,সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে,তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর,তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। {সূরা আলে ইমরান-৭}

আরো জানুনঃ 

আমরা বিশ্বাস রাখবো যে আল্লাহ বেষ্টনকারী, তথা আল্লাহ ইলম ও কুদরত হিসেবে সর্বত্র তিনি আমাদের মাঝে বিরাজমান আছেন। এমন আকিদা বিশ্বাস রাখা যাবে।

আরো জানুনঃ  

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত ব্যাক্তির ঈমান ভঙ্গ হয়ে যাবেনা।

(০২)
এটা বলার দরকার নেই, শুধু কালেমা পড়লেই হবে।

ঈমান চলে গেল কি না এ ধরনের সংশয় দূর করার জন্য কালেমা পড়লে পূর্বের আমল নষ্ট হয়ে যাবেনা।

(০৩)
এইভাবে বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে।
এই ভাবে বিশ্বাস করলে ঈমান চলে যাবেনা।

(০৪)
এখানে যেহেতু মহান আল্লাহ তায়ালাকে নিয়ে ঠাট্রা করা হয়নি,তাই সমস্যা হবেনা।

(০৫)
সেক্ষেত্রে কালেমার বাক্য আরবিতে পাঠ করা জরুরি নয়। বাংলাতে অনুবাদ পড়লেও হবে।

এসব ক্ষেত্রে কোনো আলেমের নিকট গিয়ে কালেমা পাঠ করা আবশ্যক নয়। নিজে নিজে কালেমা পাঠ করলেই হবে।

(০৬)
শুধু কালেমা শাহাদাত পড়লেই হবে। অন্য কালেমা পাঠ করতে হবেনা।
,
ঈমান নিয়ে মনে সংশয়ের সৃষ্টি হলে কালেমা শাহাদাত ও কালেমা তাইয়্যেবা এই দুইটার যেকোনো একটি পড়লে হবে।

(০৭)
এসবকে পাত্তা দিবেননা।
آمنت بالله ورسله 
আমানতু বিল্লাহি ওয়া রুসুলিহি পড়বেন।
বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবেন।

أعوذ بالله من الشيطان الرجيم 
لا حول ولا قوة الا بالله العلي العظيم 
বেশি বেশি পাঠ করবেন।

নামাজের মধ্যে হলে এগুলো পাঠ করতে হবেনা।
বাজে চিন্তাকে পাত্তা না দিয়ে নামাজ চালিয়ে যাবেন।

(০৮)
এটা সঠিক বিশ্বাস।

(০৯)
এটা সঠিক বিশ্বাস।

(১০)
ইচ্ছাকৃত ভাবে ফরজ নামাজ ছেড়ে দিলে হানাফি মাযহাব মতে কুফরি করা হয়না। এর কারণে ঈমান চলে যায়না।
,
ইচ্ছাকৃতভাবে জেনে বুঝে যেকোনো কুফরি কাজ করলেই কাফের হয়ে যায়।

(১১)
মুশরিকরা কাফের।

(১২)
তাবিজ ব্যবহার করলেই কেউ কাফের হয়না।

প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয় আকীদা বিশুদ্ধ রেখে করা হলে জায়েজ।

(১৩)
প্রশ্নের বিবরণ মতে ঈমান চলে যাবেনা। 

(১৪)
হ্যাঁ, এটা সঠিক বিশ্বাস।

(১৫)
এতে ঈমান চলে যাবেনা।
তনে আযানকে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলে ঠাট্টা করলে ঈমান চলে যাবে।

(১৬)
কুরআন আমাদের প্রতি আল্লাহর প্রদত্ত নিয়ামত,এটা সঠিক বিশ্বাস।

(১৭)
এতে ঈমানের সমস্যা হবেনা।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (20 points)
শাইখ আমি এখানে কমেন্ট করছিলাম, কিন্তু এখন কমেন্টটা আর দেখতে পারছি না।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...