ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
ইবনু ’আব্বাস (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত।
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ جَارِيَةً بِكْرًا أَتَتِ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَذَكَرَتْ أَنَّ أَبَاهَا زَوَّجَهَا وَهِيَ كَارِهَةٌ، فَخَيَّرَهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এক যুবতী এসে বললো, তার অসম্মতিতে তার পিতা তাকে বিয়ে দিয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে এখতিয়ার প্রদান করলেন (সে বিয়ে রাখতেও পারে অথবা বিচ্ছেদ ঘটাতেও পারে)।(সুনানু আবি দাউদ-২০৯৬)
:
" الحرة البالغة العاقلة إذا زوجت نفسها من رجل أو وكلت رجلا بالتزويج فتزوجها أو زوجها فضولي فأجازت جاز في قول أبي حنيفة وزفر وأبي يوسف الأول سواء زوجت نفسها من كفء أو غير كفء بمهر وافر أو قاصر غير أنها إذا زوجت نفسها من غير كفء فللأولياء حق الاعتراض."
(بدائع الصنائع -کتاب النکاح، فصل ولاية الندب والاستحباب فی النکاح، 2/ 247)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আপনি ঐ ছেলেকে বলেন, তার পিতামাতাকে আপনার বাড়ীতে বিয়ের জন্য প্রেরণ করতে। এবং আপনি আপনার কাজিন বা নিকটাত্মীয় মাহরাম পুরুষ দ্বারা ঐ পুরুষের বাড়ীঘরের খোঁজখবর নেন। যদি সবকিছু ঠিকটাক না থাকে, তাহলে মাতাপিতার পছন্দ অনুযায়ী বিয়ে করার মনমানসিকতা তৈরী করুন। মাতাপিতা সর্বদা সন্তানেন ভালোর চিন্তাই করে থাকেন।