১.কোনো মানুষ যদি "বউ কে তালাকের ইচ্ছে নাই " লেখার সময় " ব* কে তালাক " লিখে একটু থাকে ও পরে বাক্য লেখা শেষ করে। তবে এটুক লিখে থামার জন্য বিবাহে কোনো সমস্যা হবে কি ???
২. মনে মনে ইসলাম বিরুধী কথা চলে আসার ধরুন কারো ইমান চলে যায় না, এটা জানার পরেও যদি কেও মন শান্তি করার জন্য কলিমা পড়ে। এবং ভাবে এই কাজে তার ইমানে সমস্যা হলেও তার থেকে বাচার জন্য আবার অর্থাত দুইবার কালিমা শাহাদাত পরে নিবে । এতে কি কুফরের উপর সন্তুষ্টি প্রকাশ পায়? এতে ইমানে সমস্যা হবে?
৩. দত্তক সংক্রান্ত একটি জিজ্ঞেসার ভিডিও দেখে একজনের মাথায় চলে আসে, ছোট বেলায় দত্তক নিলে সন্তানের সাথে পালক পিতা মাতার পর্দার কোনো রুখসত আছে কি না, যদিও সে জানতো যে রুখসত নাই। তার পরেও এমন চিন্তা নিয়া সেই ভিডিও দেখার ফলে কি ইমানে সমস্যা হবে?
৪. হাজির-নাজির আকিদা শরকি আকিদা, একজন আলেম বলিতেছলেন এই আকিদার ইমামের পিছনে নামাজ হবে না। এটা শুনে কারো মনে যদি চলে আসে এটা তো শিরকি আকিদা না। তর খানিক পরে মনে আসে যে এটা সত্যিই শিরকি এতে কি তার ইমানে সমস্যা হবে?
৫. ""ভালো খারাপ সব কিছু আল্লাহর তরফ থেকে আসে"" এভাবে বললে কি আল্লাহ কে খারাপ কাজের পিছনে নিয়ে আসার জন্য কোনো গুনাহ বা কিছু হবে?
৬., ভালো স্বপ্ন আল্লাহর তরফ থেকে আসে আর খারাপ স্বপ্ন আসে শয়তানের তরফ থেকে। এই কথা মাথায় আসার পর কেও য়দি ভাবে খারাপ স্বপ্ন শয়তানের থেকে হলেও মূলত তো আল্লাহর আদেশেই হচ্ছে, এই ভাবনার পরে তার এই ভাবনা সঠিক না ভুল তা নিয়ে চিন্তা হয়, এতে কি তার ইমাানে সমস্যা হবে?
৭. ভালো খারাপ সব কিছু আল্লাহর হুকুমে হয়, এই আলাপের সময় কেও যদি ভাবে খারাপ এর দিকে আল্লাহর নিসবত করবো,এটা ঠিক না ভুল হবে, এটা ভেবে যদি বলে, ভালো সব কিছুই আল্লাহর থেকে হয় তবে কি ইমানে সমস্যা হবে?
৮.কেও যদি ভিন্ন প্রসঙ্গের আলাপে, বউ ছাড়া অন্য কোনো মানুষকে বলে "এতে ১০০ তালা* হবে" /"এতে ১০০ বাইন হবে" এতে কি বিবাহে সমস্যা হবে?(বউ এর দিকে কোনো নিসবত ছিলো না)
৯. কেও লটারি পেলে বা দেখে দেখে পাস করলে বা এইরকম খারাপ কাজ এর ক্ষেত্রে এদের ভাগ্য ভালো বলে ফেললে কি ইমানে সমস্যা হবে?
১০. স্ত্রী যদি স্বামীকে ম্যাসেজে বলে "তুমি আমার জামাই না" এই ম্যাসেজে যদি ভুল করে স্বামীর লাইক পরে যায়, বা স্বামী লাইক দিয়ে দেয় এতে কি বিবাহে সমস্যা হবে? (বউ এর অনুমতি দেওয়া)