ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
الضَّرُورَاتُ تُبِيحُ الْمَحْظُورَاتِ، ٧
وَمِنْ ثَمَّ جَازَ أَكْلُ الْمَيْتَةِ عِنْدَ الْمَخْمَصَةِ، وَإِسَاغَةُ اللُّقْمَةِ بِالْخَمْرِ، وَالتَّلَفُّظُ بِكَلِمَةِ الْكُفْرِ لِلْإِكْرَاهِ
وَكَذَا إتْلَافُ الْمَالِ، وَأَخْذُ مَالِ الْمُمْتَنِعِ الْأَدَاءِ مِنْ الدَّيْنِ بِغَيْرِ إذْنِهِ وَدَفْعُ الصَّائِلِ، وَلَوْ أَدَّى إلَى قَتْلِهِ (غمز عيون البصائر شرح الأشباه والنظائر ج:١ ص:٢٧٥)
জরুরত অনেক অবৈধ ও হারাম জিনিষকে মুবাহ করে দেয়। যেমন, ক্ষুধায় মরণাপন্ন অবস্থায় পতিত ব্যক্তির জন্য মৃত জিনিষ বা মদ খাওয়াও জায়েয। অপারগ ও মজবুরি অবস্থায় কুফরি বাক্য উচ্ছারণ করা জায়েয। মাল ধ্বংস করাও জায়েয। তাছাড়া কারো নিকট পাওনা থাকলে, সেই পরিমাণ মাল তার অনুমতি ব্যতিত তার কাছ থেকে নিয়ে আসাও জায়েয। সন্ত্রাসকে প্রতিহত করা জায়েয।এমনকি তাকে হত্যা করা ব্যতিত নিজেকে বাঁচানো সম্ভব না হলে, তখন তাকে হত্যা করাও জায়েয। (আল আশরাহ ওয়ান-নাযায়ির)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
আত্মরক্ষা অথবা তায়েকোন্দ শেখা জায়েয। তবে পর্দার বিধান যাতে লঙ্গন না হয়, সেদিকে যথেষ্ট খেয়াল রাখতে হবে।