ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১) ইস্তিহাযা অবস্থায় ওযু করে সালাত আদায়ের পর ওযু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ ঘটলে (নামাজে অট্টহাসি, কিংবা শরীরের অন্য কোনো জায়গা থেকে রক্ত বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে) ওযু ভেঙ্গে যাবে।
(২) ইস্তিহাযা অবস্থায় যেকোনো সময় ওযু ছাড়া কুরআন স্পর্শ না করে মুখে মুখে তিলাওয়াত করা যাবে। আজানের জবাব দেওয়া যাবে।
(৩) মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেলে ইমারজেন্সি ব্যালেন্স হিসাবে লোন নেওয়া যাবে। রিচার্জের সময় লোনের টাকার সাথে বাড়তি কিছু টাকা কেটে নেওয়া হলেও এখানে ইস্তেহসান তথা বিশেষ একটি দিক বিবেচনায় তা সুদ হবে না।
(৪) কারো যদি পরিবারের খরচ বহনের পর অতিরিক্ত টাকা না থাকে, কিন্তু জমি কিংবা অন্য কোনো সম্পদ থাকে যা বিক্রি করে সে হজ্বে যেতে পারবে এবং তাতে পরিবারের অন্যদের খরচে টান পড়বে না; তাহলে তার উপর হজ্ব ফরজ হবে না। শুধুমাত্র নগদ টাকা থাকলেই হজ্ব ফরয হবে।