আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
702 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (-1 points)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, 

 

এই ফাতওয়াতে আপনারাই আরব শাসকদের তাকফীর করেছেন [যদি প্রশ্নে উল্লেখ করা অপরাধগুলা বাস্তবেই তারা করে থাকে]। 

আবার এই ফাতওয়াতে বলা হয়েছে বর্তমান বঙ্গীয় শাসককে তাকফীর করা যাবে না। আমার প্রশ্ন হলো কেন তাকে তাকফীর করা যাবেনা যেখানে তার অপরাধ আরব শাসকদের চেয়েও অধিক স্পষ্ট?

 

এ কথা সর্বজনবিদিত যে, রাষ্ট্র প্রধানের অনুমতি ছাড়া কোন আইন সংবিধানে যুক্ত হতে পারে না এবং কখনো এমনটা হয়ও নি।

আর এই সংবিধান এমন ৪ টি (গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা) মূলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত যেগুলা ইসলামের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। 

এছাড়া বলা হয়েছেঃ 

ধারা ২(ক) - ইসলাম এবং হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানদের ধর্মের সমান মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে। 

ধারা ৪(ক) - শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সকল সরকারী কার্যালয়ে রাখা বাধ্যতামূলক।

ধারা ১৪ (খ) - রাষ্ট্র কর্তৃক ধর্মের রাজনৈতিক মর্যাদা বিলোপ করা হবে।

এছাড়া অনুচ্ছেদ ৭ এর এক ও দুই 

অনুচ্ছেদ ৬৫ ধারা ১  

অনুচ্ছেদ ৭৫ এর ধারা ১ এর খ 

অনুচ্ছেদ ৮০ এর ধারা ১,২,৩,৪,৫ 

অনুচ্ছেদ ৪৮ এর ধারা ২

অনুচ্ছেদ ৫৯ এর ধারা ১

অনুচ্ছেদ ৫৮ এর ধারা ২

অনুচ্ছেদ ৫৫ এর ধারা ২

অনুচ্ছেদ ১৪৪ এর ধারা ১

অনুচ্ছেদ ২৮ এর ধারা ১,২

অনুচ্ছেদ ২৬ এর ধারা ১,২ 

অনুচ্ছেদ ২৯ এর ধারা ১,২

অনুচ্ছেদ ৩৯ এর ধারা ১,২ক 

অনুচ্ছেদ ৩২ এবং ৪৯ 

সহ সংবিধানের অনেক বিধান সরাসরি ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক।

 

এছাড়া তার অন্যান্য অপরাধ হলোঃ 

১। হিন্দুদের প্রতিমা দূর্গার ব্যাপারে সে বলেছে "গজে করে যখন মা দূর্গা আসে তখন দেশে নাকি অনেক ফসল হয়। এটা কথিত আছে। কাজেই আমরা আশা করি আমরা আগামীতে ফুলে ফলে ভরে উঠবো। দেশের মানুষ উন্নত হবে।" এছাড়া হিন্দুদের কতটা মন্দির তৈরি করে দিয়েছে সেটা নিজ মুখেই উল্লেখ করেছে।

২। সে বলেছে "বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকার আছে। 

৩। সে পর্দানশীল নারীদের জীবন্ত তাবু বলে উপহাস করেছে। 

৪। কুফফার রাষ্ট্র ভারতকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেছে। 

৫। উত্তরাধিকারের সম্পত্তি বন্টনের ব্যাপারে আলিমদের উদ্দেশ্যে তার মন্তব্য "শরীয়াহ আইনের দোহায় দিয়ে মা ও মেয়েকে বঞ্চিত করে দিয়ে বাবার বা স্বামীর হাতে করা সম্পত্তি তাদের কাছে থেকে কেড়ে নেওয়া হয় এর কোন সূরাহ করা যায় কিনা ব্যাপারটা আপনার দেখবেন। 

৬। সে ভারত ভ্রমণে যেয়ে মূর্তির পায়ে ফুল দিয়েছে। 

এরপরও কি আমরা তাকে তাকফির করতে পারবো না? নাকি আপনারা ফাতওয়া দিতে ভয় পাচ্ছেন? 

 

শাইখ সুলাইমান আল উলওয়ান হাফিযাহুল্লাহ বলেনঃ 

আল-ইমাম ইবন হাযম রাহিমাহুল্লাহ বলছেন ফাক্বীহগণ এ বিষয়ে একমত, যদি কেউ প্রকৃত (অবিকৃত) তাওরাত অথবা ইঞ্জিল দিয়েও শাসন করে তবে সে কাফির। (কারণ কিতাবগুলো শুধুমাত্র বানী-ইসরাইলের জন্য নাযিল করা হয়েছিল) তবে আজকের শাসকদের ব্যাপারে হুকুম কি হবে, যারা শাসন করছে ইহুদী-নাসারা আর সেইসব অভিশপ্ত নাস্তিক, গণতান্ত্রিক আর সেক্যুলারিস্টদের আইন দিয়ে, যারা ইবলিসের চাইতেও বড় কাফির?

ইবন হাযম বলছেন যে ব্যাক্তি ক্বুর’আন ছেড়ে অবিকৃত তাওরাহ আর ইঞ্জিল দিয়ে শাসন করবে তার কাফির হবার ব্যাপারে ফাকীহগণের ‘ইজমা আছে। আর যারা বুশের নীতি, আর অভিশপ্ত ন্যাটো আর জাতিসংঘের আইন আর নীতি দিয়ে শাসন করছে তারা কাফির না?

সুবহান’আল্লাহ্, “তোমাদের কি হল? তোমরা কেমন সিদ্ধান্ত দিচ্ছ?” [আল-ক্বালাম, ৩৬]

আমাদের সময়ে এই গোমরাহির (অর্থাৎ যে আল্লাহর আইন দ্বারা শাসন করে না, তাকে কাফির মনে না করা) ব্যাপক প্রচার পেয়েছে। আজকের স্বঘোষিত সালাফিদের মধ্যে ‘ইরজা আছে। এরা হল ইরজা’র সালাফ। এরা হল এমন সব লোক, সত্যকে বিলম্বিত করার ব্যাপারে যাদের রয়েছে ব্যাপক প্রেরণা ও উদ্দীপনা। আর তাই তারা বলে “এ হল কুফর দুনা কুফর।” [অর্থাৎ আজকের স্বঘোষিত ইরজাসম্পন্ন ‘সালাফি’রা বলেন আল্লাহর আইন দ্বারা শাসন না করা হল, “কুফর দুনা কুফর”।]

 

সাইয়্যদিনা ইবন আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুঃ

১।হাসান ইবনে আবি আর রাবিয়া আল জুরজানি [পূর্ণ নাম হল, ইবন ইয়াহইয়া ইবন জা’জ। ইনিও বর্ণনাকারী হিসেবে সত্যবাদী এবং বিশ্বাসযোগ্য বলে গৃহীত] বর্ণনা করেছেন, আমরা আব্দুর রায্‌যাক থেকে, তিনি মুয়াম্মার থেকে, তিনি ইবনে তাউস থেকে, এবং তিনি তাঁর পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন-

ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে প্রশ্ন করা হল আল্লাহর এই আয়াতের ব্যাখ্যা সম্পর্কে, “...।আল্লাহ্‌ যা অবতীর্ণ করেছেন তদানুসারে যারা বিচার-ফায়সালা করে না, তাঁরাই কাফির।” [আল-মায়’ইদা, ৪৪]

জবাবে ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বললেন, “কুফরের জন্য এটাই যথেষ্ট।” [আকবার উল কাদ্দাহ, খণ্ড ১, পৃঃ ৪০-৪৫, ইমাম ওয়াকিয়া। বর্ণনাকারী হলেন মুহাম্মাদ ইবন খালাফ ইবন হাইয়্যান, যিনি পরিচিত ওয়াকিয়া নামে। তিনিই আখবার উল ক্বাদা কিতাবটি রচনা করেছেন। ইবন হাজার আল-আসক্বালানী, আল-খাতিবি এবং ইবন কাসির – তাঁদের সকলের উপর আল্লাহ্‌ রহম করুন – ওয়াকিয়ার ব্যাপারে বলেছেন, “সে বিশ্বাসযোগ্য”।]

যখন ইবন আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলছেন, “কুফরের জন্য এটাই যথেষ্ট”, তখন আর এটাকে ছোট কুফর বলে গণ্য করা যাবে না। যেহেতু তিনি “যথেষ্ট” বলেছেন, তাহলে বোঝা যাচ্ছে তিনি এখানে বড় কুফর (কুফর আকবরকেই) বোঝাচ্ছেন।

 

সায়্যেদিনা ইবন মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুঃ

একদা ইবন মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে রিশওয়া (ঘুষ) সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়, তিনি বলেন-

“এটা হচ্ছে সুহত (অবৈধ সম্পদ)।”

তখন আবারো জিজ্ঞেস করা হয়, “না, আমরা বিচার ফায়সালার ব্যাপারে বলছি।”[অর্থাৎ প্রশ্ন নিছক ঘুষ গ্রহণ করার ব্যাপারে না, ঘুষের বিনিময়ে বিচার বদলে দেয়ার ব্যাপারে]

আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু জবাব দিলেনঃ “এটাই হচ্ছে কুফর।” [তাফসীর ইবন কাসীর এবং আকবার আল-ক্বাদা]

 

শাইখ সুলাইমান আল উলওয়ান হাফিযাহুল্লাহ বলেনঃ 

আল্লাহ্ তাআলা যা বলেছেন তার আলোকেই বলতে চাইঃ 

১। আল্লাহর আইন ছেড়ে দেওয়া কুফর 

২। (নিজের মত) আইন প্রণয়ণের কুফর এবং

৩। (নিজের তৈরি) আইন দিয়ে শাসন করার কুফর। 

তারা (যেসব শাসক এরূপ করেছে) তিন ধরনের কুফর করেছে যা তাদেরকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়। 

সুতরাং যারা বলে 'এরূপ শাসকেরা তো কুফর করে না, যদি না তারা পরিপূর্ণভাবে (অন্তর থেকেও) বর্জন করে।' তারা ঘুলাত আল জাহমীয়া মাযহাবের অংশ বা মুরজিয়া।" 

আর এটা তো এমন বিষয় যে ব্যাপারে উম্মতের ইজমা হয়ে গেছে। 

1 Answer

0 votes
by (575,580 points)
edited by
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


আবূ হারূন আল-আবদী (রহঃ) থেকে বর্ণিত।

عَنْ أَبِي هَارُونَ الْعَبْدِيِّ، قَالَ كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا أَبَا سَعِيدٍ الْخُدْرِيَّ قَالَ مَرْحَبًا بِوَصِيَّةِ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ . إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ لَنَا " إِنَّ النَّاسَ لَكُمْ تَبَعٌ وَإِنَّهُمْ سَيَأْتُونَكُمْ مِنْ أَقْطَارِ الأَرْضِ يَتَفَقَّهُونَ فِي الدِّينِ فَإِذَا جَاءُوكُمْ فَاسْتَوْصُوا بِهِمْ خَيْرًا "

 তিনি বলেন, আমরা আবূ সাঈদ আল খুদরী (রাঃ) -এর কাছে এলেই তিনি বলতেনঃ তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওসিয়ত অনুযায়ী স্বাগতম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের বলতেনঃ লোকেরা অবশ্যই তোমাদের অনুগামী। অচিরেই পৃথিবীর দিকদিগন্ত থেকে লোকেরা তোমাদের নিকট দ্বীনি ইলম অর্জনের জন্য আসবে। তারা যখন তোমাদের নিকট আসবে,তখন তোমরা তাদেরকে ভালো ও উত্তম উপদেশ দিবে।(সুনানু তিরমিযি-২৪৯,তিরমিযী ২৬৫০-৫১, মুওয়াত্ত্বা মালিক ২৪৭।)

সু-প্রিয় পাঠকবর্গ ও প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
অতীব জরুরী ও সাধারণ মাস'আলা মাসাঈল আয়ত্বে না থাকার কারণে দৈনন্দিন জীবনে দ্বীন-ইসলাম পালন করতে, যে সমস্ত দ্বীনি ভাই-বোন থমকে দাড়ান,এবং যাদের দ্বীনি ইলম অর্জনের কাছাকাছি কোনো নির্ভরযোগ্য মাধ্যম নেই, মূলত তাদেরকে দিকনির্দেশনা দিতেই আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস .....

মুহতারাম/মুহতারামাহ!
দ্বীনের পরিধি অনেক ব্যাপক, সকল বিষয়ে আলোচনা করা বা দিকনির্দেশনা দেওয়া স্বল্প পরিসরের এই ভার্চুয়ালি মাধ্যম দ্বারা আমাদের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। চেষ্টা করলেও প্রশ্নকারীর পিপাসা মিটানো সম্ভব হবে না। প্রত্যেক বিষয়ে আমরা শুধুমাত্র সামান্য আলোকপাত করে থাকি।

উপরোক্ত প্রশ্নটির ব্যাপারে উলামায় কেরামের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। মতবিরোধপূর্ন প্রশ্নগুলো উত্তর দেওয়ার জন্য স্থান, কাল, পাত্র অনেক কিছুই জানার প্রয়োজন হয়। যেটা অনলাইনে জানা সম্ভব হয় না। 
তাই এই প্রশ্নগুলোর উত্তরের জন্য আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট উলামায় কেরামের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা আপনার জন্য কল্যাণকর হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তাছাড়া ইলম অর্জনের জন্য সফর করা অত্যান্ত  জরুরী। এবং কষ্ট করে ইলম অর্জন করাই আমাদের  আকাবির আসলাফদের রীতি ও নীতি। এদিকেই কুরআনের এই আয়াত ইঙ্গিত দিচ্ছে,
 ۚفَلَوْلَا نَفَرَ مِن كُلِّ فِرْقَةٍ مِّنْهُمْ طَائِفَةٌ لِّيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ
তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ কেন বের হলো না, যাতে দ্বীনের জ্ঞান লাভ করে এবং সংবাদ দান করে স্ব-জাতিকে, যখন তারা তাদের কাছে প্রত্যাবর্তন করবে, যেন তারা বাঁচতে পারে।(সূরা তাওবাহ-১২২)

সুতরাং আপনাকে বলবো, আপনি বিস্তারিত জানতে স্ব-শরীরে কোনো দারুল ইফতায় যোগাযোগ করবেন।
প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।আল্লাহ তা'আলা আপনার ইলম অর্জনের স্পৃহাকে আরোও বাড়িয়ে দিক, আমীন!!

প্রত্যেকটা বিষয়ের সাথে নিম্নের হাদীসকে লক্ষ্য রাখবেন।
হাসান ইবনে আলী রাযি থেকে বর্ণিত রয়েছে।
ﻭﻋﻦ ﺍﻟﺤَﺴَﻦِ ﺑﻦ ﻋَﻠﻲٍّ ﺭﺿﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﻔِﻈْﺖُ ﻣِﻦْ ﺭَﺳُﻮﻝ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﷺ : « ﺩَﻉْ ﻣَﺎ ﻳَﺮِﻳﺒُﻚَ ﺇِﻟﻰ ﻣَﺎ ﻻ ﻳﺮِﻳﺒُﻚ » ﺭﻭﺍﻩُ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻭﻗﺎﻝ : ﺣﺪﻳﺚٌ ﺣﺴﻦٌ ﺻﺤﻴﺢٌ 
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি।তিনি বলেন,সন্দেহ যুক্ত জিনিষকে পরিহার করে সন্দেহমুক্ত জিনিষকে গ্রহণ করো।(সুনানু তিরমিযি-২৪৪২)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...