আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
192 views
in পরিবার,বিবাহ,তালাক (Family Life,Marriage & Divorce) by (30 points)
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ
আমি ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত https://ifatwa.info/66159/ এই লিংকের প্রশ্নের বিবরনে একটা কথা বলতে ভুলে গেছিলাম। এই লিংকের প্রশ্নের কথোপকথন চলাকালীন আমরা দুজনই বলছি আল্লাহর কসম দিয়ে মিথ্যা বলতে হয় না। এখন আমার কথা মিথ্যা মানে অতীতে প্রেম ছিল না  এবং আল্লাহর কসম দিয়ে মিথ্যা বলতে হয় না দুজনের এমনটা বলা এবং লোকজন এমনটা বলা শুনলেও তো লিআন হবে না তাই তো শায়েখ?
(২) সালাতুল হাজত কি?  কিভাবে পড়তে হবে?

(৩) মধু ও কালোজিরা খেলে নাকি মৃত্যু ব্যাতীত সমস্ত রোগ হয় না এটা কি সহী হাদিস

(৪) ওয়াসওয়াসা মুক্তির উপায়?

(৫) স্বামী অনেক ভালবাসবে এমন কোন আমল আছে কি?

1 Answer

0 votes
by (680,160 points)
edited by
ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 


(০১)
এক্ষেত্রে কোনো লি'আন হবেনা।

(০২)
কোনো মুসলিমের সামনে কোনো প্রয়োজন দেখা দিলে আল্লাহর কাছে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে নিজ প্রয়োজন চাওয়াকে সলাতুল হাজত বলে।
,
সলাতুল হাজত নামাজের বিশেষ কোনো নিয়ম নেই।

স্বাভাবিক নামাজের মতোই উত্তমভাবে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বেন। 

(চার রাকাতও পড়া যাবে) 
নামাজ শেষে আল্লাহ তাআলার হামদ ও ছানা (প্রসংসা) এবং রাসূল ﷺ এর ওপর দরুদ পাঠ করে নিজের মনের কথা ব্যক্ত করে আল্লাহর নিকট দোয়া করবেন।

এ নামাজ সম্পর্কে এক হাদিসে এভাবে এসেছে–

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي أَوْفَى، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ مَنْ كَانَتْ لَهُ إِلَى اللَّهِ حَاجَةٌ أَوْ إِلَى أَحَدٍ مِنْ بَنِي آدَمَ فَلْيَتَوَضَّأْ وَلْيُحْسِنِ الْوُضُوءَ ثُمَّ لْيُصَلِّ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ لْيُثْنِ عَلَى اللَّهِ وَلْيُصَلِّ عَلَى النَّبِيِّ ﷺ ثُمَّ لْيَقُلْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ أَسْأَلُكَ مُوجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَ تَدَعْ لِي ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِيَ لَكَ رِضًا إِلاَّ قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ

অর্থাৎ, আবদুল্লাহ্ ইবনু আবী আওফা থেকে বর্ণিত যে, রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন যে, আল্লাহর কাছে বা কোন আদম-সন্তানের কাছে যদি কারো কোন প্রয়োজন হয় তবে সে যেন অজু করে এবং খুব সুন্দরভাবে যেন তা করে। পরে যেন দু’রাকআত নামাজ আদায় করে, এরপর যেন আল্লাহর হামদ করে ও রাসূল ﷺ-এর উপর দরূদ সালামের পর এই দোয়াটি পড়ে:

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ أَسْأَلُكَ مُوجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَ تَدَعْ لِي ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِيَ لَكَ رِضًا إِلاَّ قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ

অর্থ- আল্লাহ্ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনি অতি সহিষ্ণু ও দয়ালু, সকল দোষ-ক্রটি থেকে পবিত্র তিনি, মহান আরশের প্রভু। সকল প্রশংসা আল্লাহর, তিনি সারা জাহানের রব। আপনার কাছেই আমরা যাঞ্ছা করি, আপনার রহমত আকর্ষণকারী সকল পূণ্যকর্মের ওয়াসীলায়, আপনার ক্ষমা ও মাগফিরাত আকর্ষণকারী সকল ক্রিয়াকাণ্ডের বরকত, সকল নেক কাজ সাফল্য লাভের এবং সব ধরনের গুনাহ থেকে নিরাপত্তা লাভের। আমার কোন গুনাহ যেন মাফ ছাড়া না থাকে। কোন সমস্যা যেন সমাধান ছাড়া না যায় আর আমার এমন প্রয়োজন যাতে রয়েছে আপনার সন্তুষ্টি তা যেন অপূরণ না থাকে, হে আর রাহমানুর রাহিমীন; হে সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (ইবনু মাজাহ ১৩৮৪, তিরমিজী ৪৭৯)

সুতরাং দোয়ার ক্ষেত্রে হাদিস শরিফে বর্ণিত উপরোক্ত দোয়াটি অন্যান্য দোয়ার সাথে নামাজের শেষে বিশেষভাবে পড়া যেতে পারে। তবে পড়তেই হবে–এমন নয়। আপনি আপনার মত করে দোয়া করলেও কোনো অসুবিধা নেই।

আরো জানুনঃ- 

(০৩)
কালোজিরার ব্যপারে এরকম হাদীস এসেছে।
তবে মধুর ব্যপারে উক্ত বিষয় হাদীসে পাইনি।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ خَالِدِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ خَرَجْنَا وَمَعَنَا غَالِبُ بْنُ أَبْجَرَ فَمَرِضَ فِي الطَّرِيقِ، فَقَدِمْنَا الْمَدِينَةَ وَهْوَ مَرِيضٌ، فَعَادَهُ ابْنُ أَبِي عَتِيقٍ فَقَالَ لَنَا عَلَيْكُمْ بِهَذِهِ الْحُبَيْبَةِ السَّوْدَاءِ، فَخُذُوا مِنْهَا خَمْسًا أَوْ سَبْعًا فَاسْحَقُوهَا، ثُمَّ اقْطُرُوهَا فِي أَنْفِهِ بِقَطَرَاتِ زَيْتٍ فِي هَذَا الْجَانِبِ وَفِي هَذَا الْجَانِبِ، فَإِنَّ عَائِشَةَ حَدَّثَتْنِي أَنَّهَا سَمِعَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " إِنَّ هَذِهِ الْحَبَّةَ السَّوْدَاءَ شِفَاءٌ مِنْ كُلِّ دَاءٍ إِلاَّ مِنَ السَّامِ ". قُلْتُ وَمَا السَّامُ قَالَ الْمَوْتُ.

আবদুল্লাহ ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... খালিদ ইবনু সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা (যুদ্ধের উদ্দেশ্যে) বের হলাম। আমাদের সংগে ছিলেন গালিব ইবনু আবযার। তিনি পথে অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এরপর আমরা মদিনায় আসলাম তখনও তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাকে দেখাশোনা করতে আসেন ইবনু আবূ আতীক। তিনি আমাদের বললেনঃ তোমরা এই কালো জিরা সংগে রেখো। এ থেকে পাঁচটি কিংবা সাতটি দানা নিয়ে পিষে খাবে, তারপর তন্মধ্যে যায়তুনের কয়েক ফোটা তৈল ঢেলে দিয়ে তার নাকের এ দিক-ওদিকের ছিদ্র পথে ফোটা ফোটা করে ঢ়ুকিয়ে দেবে। কেননা আয়িশা (রাঃ) আমাদের নিকট বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেনঃ এই কালো জিরা ’সাম’ ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ। আমি বললামঃ সাম- কি? তিনি বললেনঃ সাম- অর্থ মৃত্যু।

হাদিসের মান সহীহ।

(বুখারী শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৫২৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৬৮৭)

হযরত জাবীর (রা) হতে বর্ণিত আছে। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা) কে বলতে শুনেছেন, তোমাদের ওষুধগুলোর মধ্যে কোনগুলোতে যদি শিফা থেকে থাকে তবে সেগুলো হচ্ছে শিঙ্গা লাগানো, মধু পান এবং আগুনের দাগ নেয়া, যেটা যে রোগের জন্যে উপযুক্ত। তবে আমি দাগিয়ে নেয়াকে পছন্দ করি না। (সহীহ আল বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী, ৬১৭/২০৩২)

হাদিসের মান সহীহ।

“হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা) হতে বর্ণিত আছে যে, একটি লোক রাসূলুল্লাহর (সা) কাছে এসে বললো: ‘আমার ভাইয়ের পেট ছুটে গিয়েছে। অর্থাৎ খুব পায়খানা হচ্ছে।’ তিনি বললেন, তাকে মধু পান করিয়ে দাও। সে গেল এবং তাকে মধু পান করালো। আবার সে আসলো এবং বললো (এভাবে দু’বার) পুনরায় এসে বললো, হে আল্লাহর রাসূল (সা)! তার পায়খানা তো আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি বললেন, আল্লাহ সত্যবাদী এবং তোমার ভাইয়ের পেট মিথ্যাবাদী। সে গেল এবং তাকে মধু পান করালো। এবার সে সম্পূর্ণরূপে আরোগ্য লাভ করলো। (সহীহ আল-বুখারী, ৫/২৯১, মুসলিম, তিরমিযী/৬০৭ পৃ, হাদীস নং ২০২৩)

হাদিসের মান সহীহ।

(০৪)
ওয়াসওয়াসা থেকে মুক্তির আমল জানুনঃ- 

(০৫)
এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো আমল পাইনি।

কিছু কৌশল ও কর্মপন্থা আছে,
যেগুলো অবলম্বন করলে স্ত্রী স্বামীর
ভালোবাসা পেতে পারেন। যেমন- 

তার সামনে সুন্দর/আকর্ষণীয় পোশাক পড়ুন। আপনার চুল সব সময় আঁচড়ে রাখুন। 

আপনার স্বামী বাইরে থেকে ঘরে ঢোকার সময় দরজায় এমন ভাবে ছুটে যান যেন আপনি তারই অপেক্ষায় ছিলেন। দরজা খোলার সাথে সাথেই হাসিমুখে সালাম দিন। ঘরে ঢোকার সাথে সাথেই সমস্যার কথা বলা শুরু করবেন না। তাকে কিছুটা মানসিক বিরতি দিন। 

শাশুড়ির সাথে ভাল আচরণ করুন।
আপনার স্বামীর এমন বিষয়ে প্রশংসা করুন যে বিষয়ে তিনি নিজে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী নন।

আপনার স্বামীকে মাঝে মধ্যে কোন গৃহস্থালি কাজ দিন, কাজটি করে ফেললে তাকে ধন্যবাদ জানান। এতে সে আরও উৎসাহিত হবে। সে যখন কোন একঘেয়ে কথা বলে, তার কথা ধৈর্য ধরে শুনুন। 

আপনার স্বামীকে বারবার বলুন আপনি তাকে ভালোবাসেন, ভালোবাসেন।

স্বামীর অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাহিরে যাবেন না, আর তাকে না জানিয়ে তো অবশ্যই বের হবেন না। আপনার স্বামী আপনার জন্য কষ্ট করে কাজ করে উপার্জন করছেন এবং আপনার খাওয়া-পরার বন্দোবস্ত করছেন- এই ব্যপারটির সবসময় প্রশংসা করুন। 

প্রতি ওয়াক্তের নামাজে আল্লাহর কাছে দোয়া করুন যেন তিনি আপনাদের মধ্যকার ভালবাসার ও সহমর্মিতার বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে দেন এবং শয়তানের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করেন। দোয়ার মত কার্যকরী কিছুই নেই। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা তখনই থাকে যখন আল্লাহ তাদের মাঝে এটা দেন। তাহাজ্জুদ নামাজের সময় তাকে ডাকুন এবং আপনার সাথে তাকেও নামাজ পড়তে বলুন। আল্লাহর কাছে দোয়া করুন যেন তিনি আপনাদের দুজনকেই মুত্তাকী হতে সাহায্য করেন। 
সর্বাগ্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সর্বতোভাবে চেষ্টা করুন। যদি সমস্ত স্ত্রীরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টায় রত থাকে, নিশ্চিতভাবেই তারা তাদের স্বামীদের ভালবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জন করতে পারবে। 
(সংগৃহীত।)

তবে কেহ কেহ নিম্নের আমলের কথা বলেছেন,যদিও আমলটির দলিল নেই,তবে বুযুর্গানে দ্বীন বলে থাকতে পারেন।
এ আমলটি করা যেতে পারে।

ﻭَﻣِﻦَ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﻣَﻦْ ﻳَﺘَّﺨِﺬُ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻧْﺪَﺍﺩًﺍ ﻳُﺤِﺒُّﻮﻧَﻬُﻢْ ﻛَﺤُﺐِّ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﺃَﺷَﺪُّ ﺣُﺒًّﺎ ﻟِﻠَّﻪِ ﻭَﻟَﻮْ ﻳَﺮَﻯ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻇَﻠَﻤُﻮﺍ ﺇِﺫْ ﻳَﺮَﻭْﻥَ ﺍﻟْﻌَﺬَﺍﺏَ ﺃَﻥَّ ﺍﻟْﻘُﻮَّﺓَ ﻟِﻠَّﻪِ ﺟَﻤِﻴﻌًﺎ ﻭَﺃَﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺷَﺪِﻳﺪُ ﺍﻟْﻌَﺬَﺍﺏِ
(সুরা বাকারা : আয়াত ১৬৫)

যদি কোনো স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি অসন্তুষ্ট থাকে তখন স্ত্রী মিষ্টি জাতীয় বস্তুর ওপর এ আয়াত পাঠ করে দম (ফুঁ) করবে এবং স্বামীকে তা আহার করাবে। আল্লাহর ইচ্ছায় অসন্তুষ্ট স্বামী স্ত্রীর প্রতি সন্তুষ্ট হবে। 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...