আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
734 views
in সালাত(Prayer) by (25 points)
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْأَعْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا مُعْتَمِرٌ قَالَ: سَمِعْتُ مَعْمَرًا، عَنْ ابْنِ طَاوُسٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَتَيْنِ مِنْ صَلَاةِ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ أَوْ رَكْعَةً مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ» সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫১৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

خْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْأَعْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا مُعْتَمِرٌ قَالَ: سَمِعْتُ مَعْمَرًا، عَنْ الزُّهْرِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنْ صَلَاةِ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغِيبَ الشَّمْسُ، أَوْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الْفَجْرِ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ فَقَدْ أَدْرَكَ» সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫১৫ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ مَنْصُورٍ قَالَ: حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ دُكَيْنٍ قَالَ: حَدَّثَنَا شَيْبَانُ، عَنْ يَحْيَى، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِذَا أَدْرَكَ أَحَدُكُمْ أَوَّلَ سَجْدَةٍ مِنْ صَلَاةِ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ فَلْيُتِمَّ صَلَاتَهُ، وَإِذَا أَدْرَكَ أَوَّلَ سَجْدَةٍ مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَلْيُتِمَّ صَلَاتَهُ» সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫১৬ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

أَخْبَرَنَا قُتَيْبَةُ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، وَعَنْ بُسْرِ بْنِ سَعِيدٍ، وَعَنْ الْأَعْرَجِ يُحَدِّثُونَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ الصُّبْحَ، وَمَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ الْعَصْرَ» সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫১৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

অপরদিকে ৪৭১ নং প্রশ্নে উল্লিখিত হানাফি মাযহাবের সিদ্ধান্ত হলঃ

ইমাম সারখাসী রাহ ফজর আর আসরের এই বৈপরীত্য সম্পর্কে বলেনঃ

 والفرق بينهما عندنا أن بالغروب يدخل وقت الفرض فلا يكون منافيا للفرض وبالطلوع لا يدخل وقت الفرض فكان مفسدا للفرض كخروج وقت الجمعة في خلالها مفسد للجمعة؛ لأنه لا يدخل وقت مثلها، ،
বঙ্গানুবাদঃ- ফজর আর আছরের মধ্যে পার্থক্য হল, যে সূর্যাস্তের মাধ্যমে ভিন্ন এক ফরয নামাযের ওয়াক্ত প্রবেশ করছে,সুতরাং তা কোনো ফরয নামাযের খেলাফ বা বিরোধী হবে না।আর সূর্যোদয়ের মাধ্যমে ভিন্ন কোনো নামাযের ওয়াক্ত প্রবেশ করছে না।বিধায় সূর্যোদয়ের পর কোনো ফরয শুদ্ধ হবে না।বরং ফাসিদ হয়ে যাবে।যেমন জুমআর নামাযের সময় ওয়াক্ত চলে গেলে নামায ফাসিদ হয়ে যাবে।কেননা তখন কোনো ভিন্ন নামাযের ওয়াক্ত প্রবেশ করছে না।
ইমাম সারখাসী রাহ আরো বলেনঃ আমার কাছে ফজর আর আসরের এই পার্থক্যর বিশুদ্ধ কারণ মনে হচ্ছে এই যে,

 قال والأصح عندي في الفرق أن الطلوع بظهور حاجب الشمس وبه لا تنتفي الكراهة بل تتحقق فكان مفسدا للفرض، والغروب بآخره وبه تنتفي الكراهة فلم يكن مفسدا للعصر لهذا
সূর্যোদয়ের সময় সূর্যের কিরণরাশি দ্বারা মাকরুহ দূরবিত হয়না।বরং মাকরুহ হওয়া আরো ভালভাবে প্রমাণিত হয়।সুতরাং এজন্য সূর্যোদয়ের সময় ফজরের নামায ফাসিদ বলে গণ্য হয়।আর সূর্যাস্তের মাধ্যমে সূর্যের রশ্মি খতম হয়ে যায়,যার কারণে মাকরুহ দূরবিত হয়ে যায়।সতরাং এজন্য সূর্যাস্তের সময় আছরের নামায ফাসিদ বলে গণ্য হবে না।(মাবসুত-সারখাসী-১/১৫২)
জানার বিষয় হল উপরোক্ত চারটি হাদিসের বিপরীতে হানাফি মাযহাবের নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তের দলিল কি কোন হাদিস নাকি শুধুই যৌক্তিক বিশ্লেষণ যা ৪৭১ নং প্রশ্নে উল্লেখ করা হয়েছে? যদি শুধু যুক্তিই মূল কারণ হয়, স্পষ্ট হাদিসের বিপরীতে তা কি আদৌ গ্রহণযোগ্য?

1 Answer

0 votes
by (597,690 points)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেনঃ
عن أبي هريرة: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «من أدرك من الصبح ركعة قبل أن تطلع الشمس، فقد أدرك الصبح، ومن أدرك ركعة من العصر قبل أن تغرب الشمس، فقد أدرك العصر»
তরজমাঃ-
যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজরের এক রা'কাত নামাযের সময় পাবে সে যেন ফজরের নামাযকে পেয়ে গেল।যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পূর্বে আসরের এক রা'কাত নামাযের সময় পাবে সে যেন আসরের নামাযকে পেয়ে গেল।(সহীহ বুখারী-৫৭৯,সহীহ মুসলিম-৬০৮)(মিরকাত-৬০২)

মোল্লা আলী কারী রাহ বলেন,
(وَعَنْهُ) : أَيْ: عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ (قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " إِذَا أَدْرَكَ أَحَدُكُمْ سَجْدَةً ") : أَيْ: رَكْعَةً إِطْلَاقًا لِلْبَعْضِ عَلَى الْكُلِّ أَوْ سُمِّيَتِ الرَّكْعَةُ سَجْدَةً لِإِتْمَامِهَا بِهَا (مِنْ صَلَاةِ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ؟ فَلْيُتِمَّ صَلَاتَهُ) : أَيْ: لِيُكْمِلَهَا بِالْبَاقِيَةِ (وَإِذَا أَدْرَكَ سَجْدَةً مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَلْيُتِمَّ صَلَاتَهُ) : أَيْ: بِالْقَضَاءِ عِنْدَنَا بِأَنْ يُعِيدَهَا (رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ) : وَكَذَا أَحْمَدُ، وَالنَّسَائِيُّ، قَالَهُ مِيرَكُ. وَمُنَاسَبَةُ هَذَا الْحَدِيثِ وَمَا قَبْلَهُ لِعُنْوَانِ الْبَابِ غَيْرُ ظَاهِرَةٍ، وَإِنَّمَا ذَكَرَهُمَا اسْتِطْرَادًا، أَوْ يُقَالُ فِيهِمَا إِشَارَةٌ إِلَى أَنَّ مَنْ أَخَّرَ الصَّلَاةَ إِلَى آخِرِ أَجْزَاءِ وَقْتِهَا، فَلَا يَكُونُ مُقَصِّرًا، وَيَصْدُقُ عَلَيْهِ أَنَّهُ عَجَّلَهَا فِي الْجُمْلَةِ حَيْثُ أَدَّاهَا قَبْلَ الْفَوْتِ.
হানাফি ফকীহগণ,বর্ণিত হাদীসের মুকাবেলায় অন্য হাদীসকে নিয়ে আসছেন না।বরং বর্ণিত হাদীসের তরজমা করছেন এভাবে যে,যদি কেউ সূর্যাস্তের পূর্বে এক রাকাত পরিমাণ সময়কে পেয়ে যায়,তাহলে সে ঐ সময়েই আছরের নামাযকে শুরু করে দেবে,এবং আছরের নামাযকে পূর্ণকরে পড়ে নেবে।কিন্তু যদি ফজরের নামাযের সময় সূর্যোদয়ের পূর্বে এক রা'কাত পরিমাণ সময় পেয়ে যায়,তাহলে ঐ ব্যক্তি ফজরের নামাযকে পরবর্তীতে কা'যার মাধ্যমে পূর্ণ করে নেবে,যেমন তিনি বলেন,
(مِنْ صَلَاةِ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ؟ فَلْيُتِمَّ صَلَاتَهُ) : أَيْ: لِيُكْمِلَهَا بِالْبَاقِيَةِ (وَإِذَا أَدْرَكَ سَجْدَةً مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَلْيُتِمَّ صَلَاتَهُ) : أَيْ: بِالْقَضَاءِ عِنْدَنَا بِأَنْ يُعِيدَهَا

আব্দুর রাহমান মুবারক পুরী রাহ লিখেন,
فِي رِوَايَةِ الدَّرَاوَرْدِيِّ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ أَخْرَجَهُ الْبَيْهَقِيُّ مِنْ وَجْهَيْنِ وَلَفْظُهُ مَنْ أَدْرَكَ مِنَ الصُّبْحِ رَكْعَةً قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ وركعة بعد ما تَطْلُعُ الشَّمْسُ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلَاةَ 
ইমাম বায়হাক্বী বর্ণনা করেন যে,যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে এক রা'কাত পেয়ে গেলে এবং সূর্যাস্তের পর আরেক রা'কাত পড়া পরিমাণ সময় পেয়ে গেলে ফজরের ওয়াক্ত পাওয়া গিয়েছে বলে ধর্তব্য হবে।
ইমাম নাসাঈ বলেন,
وَلِلنَّسَائِيِّ مِنْ وَجْهٍ آخَرَ مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الصَّلَاةِ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلَاةَ كُلَّهَا إِلَّا أَنْ يَقْضِيَ مَا فَاتَهُ
যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে এক রাকাত পেয়ে গেছে,সে যেন পূর্ণ নামাযকেই পেয়ে গেছে,তবে পরবর্তী রা'কাত এখন পড়তে হবে না বরং পরবর্তীতে কা'যা করতে হবে।
 وَلِلْبَيْهَقِيِّ مِنْ وَجْهٍ آخَرَ مَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الصُّبْحِ قَبْلَ أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فَلْيُصَلِّ إِلَيْهَا أُخْرَى
বায়হাক্বীর আরেকটি বর্ণনায় এসেছে,যে ব্যক্তি এক সূর্যোদয়ের পূর্বে এক রা'কাত পেয়ে যাবে,সে যেন আরেক রা'কাতকে পরবর্তীতে মিলিয়ে নেয়।
وَيُؤْخَذُ مِنْ هَذَا الرَّدُّ عَلَى الطَّحَاوِيِّ حَيْثُ خَصَّ الْإِدْرَاكَ بِاحْتِلَامِ الصَّبِيِّ وَطُهْرِ الْحَائِضِ وَإِسْلَامِ الْكَافِرِ وَنَحْوِهَا وَأَرَادَ بِذَلِكَ نُصْرَةَ مَذْهَبِهِ فِي أَنَّ مَنْ أَدْرَكَ مِنَ الصُّبْحِ رَكْعَةً تَفْسُدُ صَلَاتُهُ لِأَنَّهُ لَا يُكْمِلُهَا إِلَّا فِي وَقْتِ الْكَرَاهَةِ
ইমাম তাহাবী রাহ বলেন,
এই পাওয়া বলতে,এই সময়ে যদি কোনো শিশু বালিগ হয়,বা হায়েযা মহিলা পবিত্র হয়,কিংবা কাফির ইসলাম গ্রহণ করে,সুতরাং সূর্যোদয়ের পূর্বে এক রা'কাত কেউ পাইলে,তার নামায ফাসিদ হয়ে যাবে।কেননা দ্বিতীয় রা'কাত তখন মাকরুহ ওয়াক্তে হবে।(তুহফাতুল আহওয়াজি-১/৪৭২)


সু-প্রিয় পাঠকবর্গ বর্গ
সুনানে বায়হাক্বীর বর্ণনা থেকে বুঝা যায় যে,এই পাওয়ার অর্থ হল,পরবর্তীতে কা'যা করতে হবে।
সূর্যোদয়ের পূর্বে এক রা'কাত পাওয়া গেলে এবং  সূর্যোদয়ের পর এক রা'কাত পাওয়া গেলে উভয় রাকাত তথা নামাযকে কাযা বা ইআদাহ করতে হবে।তাই বলা যায় যে,হানাফিদের যুক্তি হাদীসের অনুকূলেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by
আব্দুর রাহমান মুবারক পুরী রাহ
ইমাম নাসায়ী বলেন 
এরপর রেফারেন্স কই.?
by (597,690 points)
আপনি আসলে কি বুঝাতে চাচ্ছেন? একটু খুলে বলেন।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...