বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
এক্ষেত্রে আপনার ঈমান চলে যাবেনা।
(০২)
এই প্রশ্ন করার কারনে আপনার ঈমানের ক্ষতি হবেনা।
(০৩)
অমুসলিমের সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন,
لاَّ يَتَّخِذِ الْمُؤْمِنُونَ الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاء مِن دُوْنِ الْمُؤْمِنِينَ وَمَن يَفْعَلْ ذَلِكَ فَلَيْسَ مِنَ اللّهِ فِي شَيْءٍ إِلاَّ أَن تَتَّقُواْ مِنْهُمْ تُقَاةً وَيُحَذِّرُكُمُ اللّهُ نَفْسَهُ وَإِلَى اللّهِ الْمَصِيرُ
মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কেন কাফেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে আল্লাহর সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। তবে যদি তোমরা তাদের পক্ষ থেকে কোন অনিষ্টের আশঙ্কা কর, তবে তাদের সাথে সাবধানতার সাথে থাকবে আল্লাহ তা’আলা তাঁর সম্পর্কে তোমাদের সতর্ক করেছেন। এবং সবাই কে তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে।(সূরা আলে ইমরান-২৮)
কোনো অমুসলিমকে ইসলামের দিকে দীক্ষিত করতে,বা কোনো প্রভাবশালী অমুসলিমের ক্ষতি থেকে নিজেকে হেফাজত করতে তার সাথে বাহ্যিক বন্ধুত্ব রাখা যায়,তবে আন্তরিক বন্ধুত্ব স্থাপন কখনো জায়েয হবে না।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
মুশরিকদের সাথে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব স্থাপন করা যাবেনা।
তবে বাহ্যিক বন্ধুত্ব রাখা যাবে।
নিজের ঈমান,আকীদা ঠিক রাখার স্বার্থে অমুসলিমদের সাথে আন্তরিক বন্ধুত্ব স্থাপন জায়েয হবে না।
শিরকি কাজকে ঘৃণা করতে হবে,কেননা এটি মুসলিমদের ঈমান নষ্ট করে দেয়।
(০৪)
সেই গেম খেললে এতে ঈমানের ক্ষতি হবেনা।
(০৫)
না,এতটুকুর দরুন তাকে মুশরিক বলা হবেনা।
সে মুনাফিক।
তবে জেনে বুঝে বড় শিরক এর কাজ করলে কাফের হয়ে যাবে।