আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
297 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (4 points)
হুজুর একটা ফতোয়া জানতে চাই।একজন মুফতি সাহেবের নিকট থেকে মাসালা জানলাম।মনের ভিতর কেমন জানি লাগতেছে সেজন্য আপনাদেরকে আস্ক করলাম।প্রশ্ন টা এখানে হুবুহু তুলে দিলাম।(এটা আমার না)


প্রশ্নঃ আমি একজন কৃষক, জমিনে কাজ করে খাই। একদিন সকালে কাজে যাওয়ার সময় আমার স্ত্রীকে বললাম, সকাল ১০ টায় জমিনে খানা পাঠিয়ে দিবে। কিন্তু আমার স্ত্রী যথাসময়ে খানা না পাঠালে আমি বড় আওয়াজে বললাম, অমুকের মেয়ে অমুক; তালাক! তালাক! তালাক! কিন্তু আমি আমার স্ত্রীর নাম ভুল বলেছি। তার নাম না বলে অন্য একটি নাম বলেছি। তবে তার পিতার নাম সঠিক বলেছিলাম । এখন আমার জানার বিষয় হল, উপর্যুক্ত ক্ষেত্রে আমার স্ত্রীকে নিয়ে আমি সংসার করতে পারব কি না? জানিয়ে বাধিত করবেন।


মুফতি সাহেবের উত্তরঃ আপনি স্ত্রীকে নিয়ে সংসার করতে পারবেন। আপনার স্ত্রীর উপর তালাক পতিত হয়নি। কেননা নাম উচ্চারণ করে তালাক দেয়ার সময় নামটাই মুখ্য হয়ে থাকে। নাম যদি ভুল হয়ে যায় তাহলে অন্যান্য নিসবাত সঠিক হলেও তালাক পতিত হবে না। উল্লিখিত সুরতে আপনি পিতার নাম সঠিক বললেও স্ত্রীর নাম ভুল বলেছেন। তাই আপনার স্ত্রীর উপর তালাক পতিত হয়নি। (আল-বাহরুর রায়েক- ৩/৪৪৩, আল-মুহিত- ৪/৪০২) ।


১/হুজুর এখানে যে মুফতী সাহেব ফতোয়া দিয়েছেন, তা কি সঠিক?মাসালা টা জানতে চাচ্ছিলাম। (একটু বিস্তারিত জানাবেন দয়া করে,কারন কি?কি কারনে হলো।কয়েকজন হুজুর আবার বলেন হয়ে যাবে)


২/হুজুর একজন যোগ্য মুফতি সাহেবের নিকট ফতোয়া নেয়ার পর সেখানে কি দ্বিমত করা ঠিক? কয়েকজন মুফতি সাহেবের নিকট ফতোয়া নেয়ার পরো মনের ভিতর ওয়াসওয়াসা আসে..যদি উনি কোনো ভূল মাসালা দিয়ে থাকেন তখন!!আল্লাহ যদি আমাকে পাকড়াও করে...হুজুর এমন ক্ষেত্রে আসলে শরিয়তের বিধান কি?


৩/হুজুর একটা মাসালায় আলেমদের মতানৈক্য আছে।সেখানে আমরা কোনটা মানবো?? জমহর আলেমদের মধ্যে অনেকে অনেকটাই বলেছেন। তখন আমাদের করণিয় কি?


৪/ছোট বাচ্চার বয়স ৪ মাস।দুধ খাওয়ার পর দুধ তুলে দেয় অনেক সময়।সেইটা কি পাক না নাপাক?কাপড়ে লাগলে সমস্যা হবে?


৫/ছেলেদের জন্যে শসুরবাড়ি তে কি কছর পড়তে হবে?যদি সফরের দূরত্ব বেশি হয়।আর মেয়েদের ক্ষেত্রে তাদের শসুরবাড়িতে কি কছর পড়তে হবে?


৬/হুজুর কেও বললো তার স্ত্রি কে.. "তুমি যদি তোমার বাবার বাসায় যাও তাহলে তালাক" এখন সে যদি বাসায় না যায় এবং তার বাবা যদি মেয়ের বাসায় আসে এবং ফোনে কথা বলে তাহলে কি তালাক হবে?


আর হুজুর এক্ষেত্রে কি কোনো নিয়্যাত ধর্তব্য হবে? যেমন ধরুন মুখে সে বাসায় যাওয়ার কথার উপর শর্ত দিলো কিন্তু সে নিয়্যাত করলো বা চাইলো বা মনে আসলো যে বাবার সাথে কথা বললেও তালাক।এখন এই নিয়্যাত কি ধর্তব্য হবে? নাকি মুখে যেটা স্পষ্ট ভাবে উল্যেখ করেছে সেটার উপর মাসালা আসবে?


৭/হুজুর কিছু মনে করবেন না,,,হুজুর এইখানে যে ফতোয়া প্রদান করেন আপনারা তা তো আহলে সুন্নাত ওয়ালা জামাতের উপর এবং হানাফি ফিকাহের উপর নির্ভর করেই?(কারন অনলাইনে আহলে হাদিস দের অনেক সাইট আছে,সেজন্য আর কি)
আর হুজুর আমার জন্যে অনেক করে দোয়া করবেন,আল্লাহ যেনো আমাকে পূর্ণাঙ্গ দ্বিনের উপর চলার তাওফিক দান করেন।আমি ইনশাআল্লাহ আপনাদের আই ও এমে ভর্তি হবো।

1 Answer

0 votes
by (565,890 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ- 

 
(১)
প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে স্বামী যদি তার স্ত্রীকে তালাক প্রদানের নিয়তেই উক্ত বাক্য বলে থাকে,সেক্ষেত্রে তালাক হবে।
নতুবা তালাক হবেনা।

ফাতাওয়ায়ে আলমগীরীতে আছেঃ-

الفتاوى الهندية (8/ 157)
"وَلَوْ قَالَ: امْرَأَتُهُ الْحَبَشِيَّةُ طَالِقٌ، وَلَا نِيَّةَ لَهُ فِي طَلَاقِ امْرَأَتِهِ، وَامْرَأَتُهُ لَيْسَتْ بِحَبَشِيَّةٍ لَا يَقَعُ عَلَيْهَا، وَعَلَى هَذَا إذَا سَمَّى بِغَيْرِ اسْمِهَا وَلَا نِيَّةَ لَهُ فِي طَلَاقِ امْرَأَتِهِ، فَإِنْ نَوَى طَلَاقَ امْرَأَتِهِ فِي هَذِهِ الْوُجُوهِ طَلُقَتْ امْرَأَتُهُ، كَذَا فِي الذَّخِيرَةِ".
সারমর্মঃ-
কেহ যদি বলে,তার হাবশী স্ত্রী তালাক,আর তার স্ত্রীকে তালাক প্রদানের নিয়ত না থাকে,আর তার স্ত্রী হাবশী না হয়,তাহলে তার স্ত্রীর উপর তালাক পতিত হবেনা। 
যদি স্বামী স্ত্রীর নাম ব্যাতিত অন্য নাম বলে,আর তার স্ত্রীকে তালাক প্রদানের নিয়ত না থাকে,তাহলেও তালাক হবেনা।
তবে এসব ছুরতে যদি নিজ স্ত্রীকে তালাক প্রদানের নিয়ত করে থাকে,সেক্ষেত্রে তালাক পতিত হবে। 

البحر الرائق شرح كنز الدقائق (3/ 273)
"ولو قال: امرأته الحبشية طالق، وامرأته ليست بحبشية لا يقع ... وفي المحيط: الأصل أنه متى وجدت النسبة وغير اسمها بغيره لا يقع؛ لأن التعريف لا يحصل بالتسمية متى بدل اسمها؛ لأن بذلك الاسم تكون امرأة أجنبية، ولو بدل اسمها وأشار إليها يقع". (البحر الرائق شرح كنز الدقائق (3/ 273) 
সারমর্মঃ-
কেহ যদি বলে,তার হাবশী স্ত্রী তালাক,আর তার স্ত্রীকে তালাক প্রদানের নিয়ত না থাকে,আর তার স্ত্রী হাবশী না হয়,তাহলে তার স্ত্রীর উপর তালাক পতিত হবেনা। 
,,, যদি স্ত্রীর নাম ব্যাতিত অন্য দিকে নিসবত করা হয়,তাহলে তালাক পতিত হবেনা। যখন নাম পরিবর্তন করবে,তখন তার স্ত্রীর পরিচিতি লাভ হবেনা।
কেননা ঐ নাম দ্বারা অপরিচিত মহিলা হতে পারে।
যদি কেহ স্ত্রীর নাম পরিবর্তন করে,আর তার স্ত্রীর দিকেই ইশারা করে,সেক্ষেত্রে তালাক পতিত হবে। 

(২) একজন যোগ্য মুফতি সাহেবের নিকট ফতোয়া নেয়ার পর সেখানে দ্বিমত করা ঠিক হবে না। 

কয়েকজন মুফতি সাহেবের নিকট ফতোয়া নেয়ার পরো মনের ভিতর ওয়াসওয়াসা আসে..যদি উনি কোনো ভূল মাসালা দিয়ে থাকেন তখন!!আল্লাহ যদি আমাকে পাকড়াও করে...এমন মনোভাব তো আসবেই।সেজন্য আপনি একজন আলেমের কাছ থেকেই ফাতাওয়া নিবেন। একাধিক আলেমের কাছ থেকে ফাতাওয়া নেওয়া কখনো জায়েয হবে না।

(৩)
একটা মাসালায় আলেমদের মতানৈক্য আছে।
জমহুর আলেমরাও মতবিরোধ করেছে,সেখানে সেখানে ফতোয়া কার উপর,সেটি মানতে হবে।

সেটি জানা না গেলে যার কথার পক্ষে দলিল আছে,তার ফতোয়া মানবেন।

সকলের দলিল থাকলে যার দলিল বেশি স্পষ্ট, সেটি মানবেন।
(এগুলো নির্ধারনের জন্য বিজ্ঞ মুফতী সাহেবের স্বরনাপন্ন হবেন।)

সকলের দলিল স্পষ্ট হলে বা কাহারো কথার দলিল উল্লেখ না থাকলে সেখানে আপনি ঐ আলেম সাহেবের  ফাতাওয়াটা মানবেন, যাকে আপনার কাছে বিশ্বস্ত মনে হবে। 

(৪)
দুধ খাওয়ার সময় সাথে সাথেই দুধ তুলে দিলে সেটি নাপাক হবেনা।

(৫) 
শরীয়তের বিধান হলো ওয়াতনে আসলী (স্থায়ী নিবাস) তে এক দিনের জন্য গেলেও পুরো নামাজ পড়তে হবে।
    
ব্যক্তি নিজের স্থায়ী নিবাসে গেলে কখনো মুসাফির হয়না। স্থায়ী নিবাস বলে এমন স্থানকে-“যেখানে ব্যক্তির বসবাসের জন্য স্থায়ী গৃহ থাকে, স্ত্রী সন্তান নিয়ে যেখানে সর্বদার জন্য থাকার নিবাস হয়”।

শরীয়তের বিধান হলো কোন স্থানে গিয়ে সেখানে যদি কমপক্ষে পনের দিন থাকার নিয়ত না করে, তাহলেও কসর পড়তে হবে। বেশি দিন থাকার নিয়ত করলে কসর করতে পারবে না।

৭৮ কিলোমিটার হল সফরের দূরত্ব। এর কম নয়। সুতরাং কেউ যদি ৭৮ কিলোমিটার দূরত্বের সফরের নিয়তে বের হয় কেবল সেই ব্যক্তি কসর পড়তে পার। এরচে’কম দূরত্বের সফরের জন্য কসর পড়া জায়েজ নয়।

★বিস্তারিত জানুনঃ- 

সেক্ষেত্রে চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজ কসর করতে হবে। কুরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে,

وَإِذَا ضَرَبْتُمْ فِي الْأَرْضِ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَنْ تَقْصُرُوا مِنَ الصَّلَاةِ

‘আর যখন তোমরা যমীনে সফর করবে, তখন তোমাদের নামাজ কসর করাতে কোনো দোষ নেই।’ [সূরা নিসা, আয়াত: ১০১]

হাদিস শরীফে এসেছে,

عِيسَى بْنُ حَفْصِ بْنِ عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ صَحِبْتُ ابْنَ عُمَرَ فِى طَرِيقٍ – قَالَ – فَصَلَّى بِنَا رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ أَقْبَلَ فَرَأَى نَاسًا قِيَامًا فَقَالَ مَا يَصْنَعُ هَؤُلاَءِ قُلْتُ يُسَبِّحُونَ. قَالَ لَوْ كُنْتُ مُسَبِّحًا أَتْمَمْتُ صَلاَتِى يَا ابْنَ أَخِى إِنِّى صَحِبْتُ رَسُولَ اللَّهِ – ﷺ – فِى السَّفَرِ فَلَمْ يَزِدْ عَلَى رَكْعَتَيْنِ حَتَّى قَبَضَهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ وَصَحِبْتُ أَبَا بَكْرٍ فَلَمْ يَزِدْ عَلَى رَكْعَتَيْنِ حَتَّى قَبَضَهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ وَصَحِبْتُ عُمَرَ فَلَمْ يَزِدْ عَلَى رَكْعَتَيْنِ حَتَّى قَبَضَهُ اللَّهُ تَعَالَى وَصَحِبْتُ عُثْمَانَ فَلَمْ يَزِدْ عَلَى رَكْعَتَيْنِ حَتَّى قَبَضَهُ اللَّهُ تَعَالَى وَقَدْ قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ (لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِى رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ

ইবনে উমর রাযি. বলেন, নিশ্চয় আমি রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সাথে সফর করেছি, তিনি মৃত্যুবরণ করার আগ পর্যন্ত সফরে ২ রাকাতের বেশি পড়েন নি। আমি আবু বকর রাযি. এর সাথেও সফর করেছি, তিনিও আমরণ সফরে ২ রাকাতই পড়েছেন। আমি উমর রাযি. এর সাথেও সফর করেছি তিনি মৃত্যু পর্যন্ত সফরে ২ রাকাতের বেশি পড়েন নি। আমি  উসমান রাযি. এর সাথেও সফর করেছি, তিনিও মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সফরে ২ রাকাতের বেশি পড়েন নি। আর আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, আমি তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহ ﷺ এর মাঝে রেখেছি উত্তম আদর্শ। (মুসলিম ১৬১১)

আরো জানুনঃ 

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
ছেলেরা শশুরবাড়ি তে কছর করবে যদি সফরের দূরত্ব পরামাণ বা তার চেয়ে বেশি হবে।

মেয়েরা তার শশুর বাড়িতে স্থায়ী ভাবে থাকার নিয়ত না করলে,বরং তারা যদি পরিবার সহ অন্যত্রে থাকে,আর সেখানেই স্থায়ী বাসা তাদের থাকে,এবং স্থায়ী ভাবে সেখানেই তার স্বামী থাকার নিয়ত করে,সেক্ষেত্রে সেই স্থায়ী বাসা হতে সে স্ত্রী শশুর বাড়িতে আসলে, সফরের দূরত্বে হলে ও ১৫ দিনের কম থাকার নিয়ত করলে কসর আদায় করবে।

আর এ সমস্ত শর্ত পাওয়া না গেলে পূর্ণ নামাজই আদায় করবে।


(৬)কেউ তার স্ত্রী কে বলল,
"তুমি যদি তোমার বাবার বাসায় যাও তাহলে তালাক" এখন সে যদি বাসায় না যায় এবং তার বাবা যদি মেয়ের বাসায় আসে এবং ফোনে কথা বলে তাহলে  তালাক হবে না।

এক্ষেত্রে যদি মুখে সে বাসায় যাওয়ার কথার উপর শর্ত দিলো কিন্তু সে নিয়্যাত করলো বা চাইলো বা মনে আসলো যে বাবার সাথে কথা বললেও তালাক।
এখন এই নিয়্যাত ধর্তব্য হবেনা।

(৭)
আপনি যে মাযহাবকে অনুসরণ করে ধাকেন, সেই মাযহাবের ফাতাওয়াই আপনি গ্রহণ করবেন। আপনি যদি হানাফি ফিকহকে গ্রহণ করে থাকেন,তাহলে অন্যত্র মাস'আলা জিজ্ঞাসার আপনার কোনো প্রয়োজনিয়তা নাই।

আরো জানুনঃ- 


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...