ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
وَإِذَا رَأَيْتَ الَّذِينَ يَخُوضُونَ فِي آيَاتِنَا فَأَعْرِضْ عَنْهُمْ حَتَّىٰ يَخُوضُوا فِي حَدِيثٍ غَيْرِهِ ۚ وَإِمَّا يُنسِيَنَّكَ الشَّيْطَانُ فَلَا تَقْعُدْ بَعْدَ الذِّكْرَىٰ مَعَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ
যখন আপনি তাদেরকে দেখেন, যারা আমার আয়াত সমূহে ছিদ্রান্বেষণ করে, তখন তাদের কাছ থেকে সরে যান যে পর্যন্ত তারা অন্য কথায় প্রবৃত্ত না হয়, যদি শয়তান আপনাকে ভূলিয়ে দেয় তবে স্মরণ হওয়ার পর জালেমদের সাথে উপবেশন করবেন না।(সূরা আন'আম-৬৮)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
(১)ডারউইন মতবাদ কুফরি মতবাদ। এতে কোনো সন্দেহ নাই।
(২)বর্তমানে পাঠ্য বইয়ে এই ডারউইন মতবাদ পড়ানো হয়, এইটা পড়ানোর সময় ইসলামি ব্যখ্যা উপস্থাপন করলে গুনাহ হবে না। নতুবা ঈমান নিয়ে শংকা থেকেই যাবে। যেহেতু বর্তমানে জরুরতের দরুণ সহশিক্ষার অনুমোদন রয়েছে, তাই জরুরতের দরুণ এমন ইসলাম বিদ্বেষী বিষয়কে পাঠদানের সময় ইসলামি ব্যখ্যা যারা দিতে পারবেন, শুধুমাত্র তাদের জন্যই এমন ক্লাসের অনুমোদন থাকবে। যারা ইসলামি ব্যখ্যা উস্থাপন করতে অক্ষম থাকবেন, তাদের জন্য এই পেশায় থাকা জায়েয হবে না।
(৩)ডারউইন মতবাদ বিশ্বস করলে ঈমান থাকবে না।
(৪) দাজ্জাল কাফের হবে। ইহুদী ধর্মের সাথে তার সম্পর্ক থাকবে।