ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
হযরত বুরাইদা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
ﻋَﻦْ ﺍﺑْﻦِ ﺑُﺮَﻳْﺪَﺓَ، ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻴﻪِ ﻗَﺎﻝَ : ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ : ” ﻟَﺎ ﺗُﺘْﺒِﻊِ ﺍﻟﻨَّﻈْﺮَﺓَ ﺍﻟﻨَّﻈْﺮَﺓ؛َ ﻓَﺈِﻧَّﻤَﺎ ﻟَﻚَ ﺍﻟْﺄُﻭﻟَﻰ ﻭَﻟَﻴْﺴَﺖْ ﻟَﻚَ ﺍﻟْﺂﺧِﺮَﺓُ “
রাসূল সাঃ হযরত আলী রাঃ কে বলেন,
হে আলী! [সহসা] একবার দেখার পর পুনরায় [কোন বেগানা নারীকে] দেখো না।
কারণ, তোমার জন্য প্রথমবারে অনুমতি রয়েছে [যখন তা অনিচ্ছায় হয়ে যাবে],কিন্তু দ্বিতীয়বারের অনুমতি নেই।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-
https://www.ifatwa.info/434
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইসলাম ও মুসলমানের স্বার্থে সহশিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষাগ্রহণ জায়েয। যেহেতু কোচিং সেন্টার পৃথক রাখা যায়, তাই শিক্ষকের উচিৎ, নারী পুরুষের পৃথক পৃথক কোচিং সেন্টারের ব্যবস্থা রাখা। সামর্থ্য থাকাবস্থায় ফ্রি মিক্সিং পরিবেশ তৈরী করা বা তাতে যোগ দেয়া সম্পূর্ণ কখনো জায়েয হবে না। হ্যা,কোচিং করিয়ে বা পড়িয়ে যে টাকা নেওয়া হবে,যেহেতু ঐ টাকাটা শ্রমের বিনিময়ে গ্রহণ করা হচ্ছে, তাই সেটা হারাম হবে না। আপনার জন্য উক্ত কোচিং সেন্টারে পড়ানো উচিৎ হবে না। তবে কেউ যদি হালাল হারামের তোয়াক্কা না করে বরং এমন সহশিক্ষা মূলক এমন কোচিং সেন্টারে পড়ায়, তাহলে তার ইনকামকে হারাম বলা যাবে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-
https://www.ifatwa.info/13999