আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
97 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (68 points)
edited by
FfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsdFfghjsjsjskskoaosjshsusjjsnsmsmmsmsndjjsjdkdkdkkskdkskososowowoisksjdhdhdhskkwowkmsndjdhhsgwghwiwksndhhdjsjsjjoaoasuxhhjsjjshdsijnhjihjsjsjsjhjoijnkojkojdnjxosjdnjxojsnjxoknskoxkdnksoknxksdxsd

1 Answer

0 votes
by (684,920 points)
জবাবঃ- 
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম 


সুরা কাহাফ মুখস্ত করলে দাজ্জাল থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ- 

وَعَنْ أَبي الدَّردَاءِ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم قَالَ: مَنْ حَفِظَ عَشْرَ آيَاتٍ مِنْ أَوَّلِ سُورَةِ الكَهْفِ، عُصِمَ مِنَ الدَّجَّالِ . وفي رواية: مِنْ آخِرِ سُورَةِ الكَهْفِ - رواهما مسلم

আবূ দরদা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি সুরা কাহাফের প্রথম দিক থেকে দশটি আয়াত মুখস্থ করবে, সে দাজ্জালের (ফিতনা) থেকে পরিত্রাণ পাবে।”

অন্য বর্ণনায় ‘কাহাফ সূরার শেষ দিক থেকে’ উল্লেখ হয়েছে।
(মুসলিম ৮০৯, তিরমিযী ২৮৮৬, আবূ দাউদ ৪৩২৩, আহমাদ ২১২০০, ২৬৯৭০, ২৬৯৯২)

حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، حَدَّثَنَا قَتَادَةُ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، عَنْ حَدِيثِ أَبِي الدَّرْدَاءِ، يَرْوِيهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ حَفِظَ عَشْرَ آيَاتٍ مِنْ أَوَّلِ سُورَةِ الْكَهْفِ عُصِمَ مِنْ فِتْنَةِ الدَّجَّالِ " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَكَذَا قَالَ هِشَامٌ الدَّسْتَوَائِيُّ عَنْ قَتَادَةَ إِلاَّ أَنَّهُ قَالَ " مَنْ حَفِظَ مِنْ خَوَاتِيمِ سُورَةِ الْكَهْفِ " . وَقَالَ شُعْبَةُ عَنْ قَتَادَةَ " مِنْ آخِرِ الْكَهْفِ " .

হাফ্স ইব্ন উমার (রহঃ) .... আবূ দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করবে, সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা পাবে। আবূ দাউদ (রহঃ) বলেনঃ হিশাম দাসতাওয়ারী (রহঃ) কাতাদা (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করবে, সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা পাবে। ‘শুবা (রহঃ) বলেছেনঃ সূরা কাহাফের শেষ অংশ, (যার মুখস্থ থাকবে, সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা পাবে।)
(আবু দাউদ ৪২৭২ ইফাঃ)

حَدَّثَنَا صَفْوَانُ بْنُ صَالِحٍ الدِّمَشْقِيُّ الْمُؤَذِّنُ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ، حَدَّثَنَا ابْنُ جَابِرٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ جَابِرٍ الطَّائِيُّ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ نُفَيْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ النَّوَّاسِ بْنِ سَمْعَانَ الْكِلاَبِيِّ، قَالَ ذَكَرَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الدَّجَّالَ فَقَالَ " إِنْ يَخْرُجْ وَأَنَا فِيكُمْ فَأَنَا حَجِيجُهُ دُونَكُمْ وَإِنْ يَخْرُجْ وَلَسْتُ فِيكُمْ فَامْرُؤٌ حَجِيجُ نَفْسِهِ وَاللَّهُ خَلِيفَتِي عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ فَمَنْ أَدْرَكَهُ مِنْكُمْ فَلْيَقْرَأْ عَلَيْهِ فَوَاتِحَ سُورَةِ الْكَهْفِ فَإِنَّهَا جِوَارُكُمْ مِنْ فِتْنَتِهِ " . قُلْنَا وَمَا لُبْثُهُ فِي الأَرْضِ قَالَ " أَرْبَعُونَ يَوْمًا يَوْمٌ كَسَنَةٍ وَيَوْمٌ كَشَهْرٍ وَيَوْمٌ كَجُمُعَةٍ وَسَائِرُ أَيَّامِهِ كَأَيَّامِكُمْ " . فَقُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ هَذَا الْيَوْمُ الَّذِي كَسَنَةٍ أَتَكْفِينَا فِيهِ صَلاَةُ يَوْمٍ وَلَيْلَةٍ قَالَ " لاَ اقْدُرُوا لَهُ قَدْرَهُ ثُمَّ يَنْزِلُ عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ عِنْدَ الْمَنَارَةِ الْبَيْضَاءِ شَرْقِيَّ دِمَشْقَ فَيُدْرِكُهُ عِنْدَ بَابِ لُدٍّ فَيَقْتُلُهُ " .

সাফ্ওয়ান ইব্ন সালিহ্ (রহঃ) .... নাওয়াস ইব্ন সামআন (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একবার রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাজ্জাল সম্পর্কে আলোচনা প্রসঙ্গে বলেনঃ আমি যদি তোমাদের মধ্যে থাকাকালে সে বের হয়, তবে আমি তার প্রতি দোষারূপ করবো তোমাদের আগে। আর আমি যখন তোমাদের সাথে থকবো না, সে যদি তখন বের হয়, তখন তোমাদের উচিত হবে তার প্রতি দোষারূপ করাল। আর আল্লাহ্ প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আমার খলীফা স্বরূপ হবেন, (অর্থাৎ তিনি তাদের দাজ্জালের হাত থেকে রক্ষা করবেন।) এরপর তোমরা যারা তার দেখা পাবে, তার উচিত হবে, তার সামনে সূরা কাহাফের প্রথম দিকের আয়াতগুলি পাঠ করা। কেননা, তা পাঠ করলে, তোমরা তার ফিতনা থেকে নিরাপদ থাকবে।

আমরা জিজ্ঞাসা করিঃ সে পৃথিবীতে কত দিন থাকবে? তিনি বলেনঃ চল্লিশ দিন। যার একদিন হবে এক বছরের সমান, আরেক দিন হবে, এক মাসের সমান, অপর দিন হবে এক সপ্তাহের সমান। আর বাকী দিনগুলো হবে তোমাদের বর্তমান দিনের সমান। তখন আমরা জিজ্ঞাসা করিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! সে দিনটি এক বছরের সমান হবে, সেদিন আমরা এক দিন ও রাতে যত ওয়াক্ত সালাত আদায় করি, সেরূপ সালাত আদায় করলে যথেষ্ট হবে কি? তিনি বলেনঃ না। বরং তোমরা ঐ দিনের মধ্য হতে, তোমাদের জন্য নির্ধারিত সময় নিরূপণ করে নেবে, (এবং সে হিসাবে সালাত আদায় করবে)। এরপর ঈসা ইব্ন মারয়াম (আঃ) দামিশক শহরের পূর্বে দিকে অবস্থিত সাদা-মিনারের নিকটবর্তী স্থানে অবতরণ করবেন। তিনি তাকে ‘লুদ’ নামক স্থানে পাবেন এবং সেখানে তাকে হত্যা করবেন।
(আবু দাউদ ৪২৭০)

★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
হযরত ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহফ পাঠ করবে তার পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দিবে এবং বিগত জুমা থেকে এ জুমা পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। (আত তারগীব ওয়া তারহীব: ১/২৯৮) 

★উক্ত হাদীস সহীহ।
 
আরেক হাদীসে আছে,
যে ব্যক্তি জুমু’আহর দিন সূরাহ কাহাফ পাঠ করবে, সে আট দিন পর্যন্ত প্রত্যেক এমন ফিতনাহ হতে নিরাপদ থাকবে যা সামনে ঘটবে। এতে যদি দাজ্জাল আবির্ভূত হয় সে তার থেকেও নিরাপদ থাকবে।
 
হাদীসটি খুবই দুর্বল। এর সানাদে রয়েছে ইবরাহীম মুখায়রামী। ইমাম দারা কুতনী বলেন, সে নির্ভরযোগ্য নয়। সে বিশ্বস্তদের সূত্রে বাতিল হাদীস বর্ণনা করে। বিস্তারিত দেখুন, সিলসিলা  যইফাহ হা/১৩৩৬।
 
তবে এ হাদীসের সমর্থনে সহীহ হাদীসও আছে।
তাহা হলোঃ-
আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রা) হতে বর্ণিত। নাবী (সা) বলেছেন : যে ব্যক্তি জুমু’আহর দিনে সূরাহ কাহাফ পাঠ করবে, তার ঈমানের নূর এক জুম’আহ হতে আরেক জুমু’আহ পর্যন্ত বিচ্ছুরিত হতে থাকবে। 
হাদীস সহীহ। বায়হাক্বীর ‘ছুগরা’ হা/৬৩৫ এবং ‘কুবরা’ হা/৫৭৯২, সহীহ আত-তারগীব হা/৭৩৬।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

...