আমার ২০১৬থেকে হাত ব্যাথা যা ডাক্তারি চিকিৎসা করে লাভ হয়নি। এজন্য আমরা বিভিন্ন কবিরাজের কাছে গিয়েছিলাম, কিন্তু তাবিজ ব্যাবহার শিরক এজন্য কখনো কারো কাছ থেকে তাবিজ নেই নি। তাবিজ ব্যাবহার করতে বললে আমরা সেই কবিরাজের চিকিৎসা বন্ধ করে দিয়েছি। প্রত্যেকবার চিকিৎসার পরেই আমার শরীরের অবস্থা আরো বেশি খারাপ হতে থাকে। শুরুতে শুধু হাত ব্যাথা থাকলেও এখন মাথা আর ঘাড় ব্যাথা করে, শরীরে মনে হয় সুইয়ের গুতা দিচ্ছে কেউ, আমার হার্টে সমস্যাটা বেশি হয় এখন, রাতে অস্বস্তি লাগে, রাগারাগি করি বেশি, কথা বলি বেশি। এখন আমি একজন মাদ্রাসার হুজুর দেখিয়েছি। তিনি আমাকে পানি দেয় মিশিয়ে গোসল করতে, চুলে জট বেশি দেখে তিনি চুলের জন্য আলাদা পানি দেয়, মধুর সাথে ঔষুধ মিশিয়ে দেয় সেটা খেতে, খাওয়ার জন্য পানি দেয়, মাল্টার সাথে ঔষধ মিশিয়ে দেয় প্রত্যেকদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়ার জন্য, তারপর আবার পানি দেয় সাথে খেতে। কয়েক মাসেও বিশেষ উপকার না পাওয়ায় তিনি বলতেছে ধাতুর একটা বস্তু দিবে এবং আগের জিনিসগুলোর মধ্যেও কিছু দিয়ে চিকিৎসা করবে। রূপার তৈরি বস্তু, এটা পাইপের মুখের মত ৮/১০টা একসাথে লাগানো থাকবে, ঘরে নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে হবে, এটার নির্দিষ্ট মেয়াদ আছে, তারপর চেঞ্জ করতে হবে, এটা নিজে নিজেই গায়েব হয়ে যাবে কাজ শেষে। এখন এই বস্তুটা কি তাবিজের মত শিরকের পর্যায়ে যায়? আমি একজন আলেমের কাছে বক্তব্যে শুনেছি এটা ব্যাবহার করাও শিরক এবং হারাম। কিন্তু আমার চিকিৎসা যেই হুজুর করতেছেন তিনি বলছেন এটা তাবিজের মত না। আমি সঠিকটা জানতে চাই
২. জ্বীনের সমস্যার ক্ষেত্রে কি এমন কারো চিকিৎসা নেয়া যাবে যার আক্বীদা ঠিক নাই? সে বড় পির আব্দুল কাদের জিলানীর উপর বিশ্বাস রাখে যে তিনি এখনো পৃথিবীতে আছে, আমাদের দেখে। সে মনে মনে ওমরাহ পালন করেছে বলে দাবি করে।