জবাবঃ-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَن حُذَيفَةَ رضي الله عنه، عَنِ النَّبيّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «وَالَّذِي نَفْسي بِيَدِهِ، لَتَأْمُرُنَّ بِالمَعْرُوفِ، وَلَتَنْهَوُنَّ عَنْ المُنْكَرِ أَوْ لَيُوشِكَنَّ اللهُ أنْ يَبْعَثَ عَلَيْكُمْ عِقَاباً مِنْهُ ثُمَّ تَدْعُوْنَهُ فَلا يُسْتَجَابُ لَكُمْ»
হুযাইফাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘তার কসম যাঁর হাতে আমার প্রাণ আছে! তোমরা অবশ্যই ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে, তা না হলে শীঘ্রই আল্লাহ তা‘আলা তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের উপর আযাব পাঠাবেন। অতঃপর তোমরা তাঁর কাছে দো‘আ করবে; কিন্তু তা কবুল করা হবে না।’’
(তিরমিজি ২১৬৯)
অন্য এক হাদীসে আছেঃ-
“রাসুলুল্লাহ সাঃ ইরশাদ করেনঃ- তোমাদের কারো দোয়া ততক্ষণ পর্যন্ত কবুল হয় যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তাড়াহুড়া করে বলে যে: ‘আমি দোয়া করেছি; কিন্তু, আমার দোয়া কবুল হয়নি”[সহিহ বুখারী (৬৩৪০) ও সহিহ মুসলিম (২৭৩৫)]
যে ব্যাক্তি দোয়া করে নিরাশ হয়,যে হারাম খাবার থেকে বেঁচে থাকেনা,আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার দোয়া,যার দোয়ায় পূর্ণ মনোযোগ থাকেনা,তাদের দোয়া কবুল হয়না।
বিস্তারিত জানুনঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
কবিরা গুনাহকারীর দোয়া কবুল হয়।
সে যদি হালাল খাদ্য ভক্ষন করে,এবং দোয়া কবুল হওয়ার শর্ত সমূহ মেনে বৈধ বিষয়ে দোয়া করে,সেক্ষেত্রে তার দোয়া কবুল হবে।