ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
কাউকে অমুসলিম বানিয়ে নিতে বা অমুসলিম ঘোষনা করতে যেয়ে নিজের বা উম্মাহর কি লাভ হতে তাতে!!
হ্যা, বাস্তবেই যদি কোনো কথাবার্তায় বা আকিদা বিশ্বাসে কারো ঈমান চলে যায়, তাহলে তাকে নসিহত করা যেতে পারে।এক্ষেত্রে নমনীয়তাকে গ্রহণ করে তাকে নসিহা করতে হবে। তাহলে সবারই ফায়দা হবে।
يَأَيُّهَا الرَّسُوْلُ بَلِّغْ مَا أُنْزِلَ إِلَيْكَ مِنْ رَّبِّكَ وَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَمَا بَلَّغْتَ رِسَالَتَهُ وَاللهُ يَعْصِمُكَ مِنَ النَّاسِ إِنَّ اللهَ لاَ يَهْدِى الْقَوْمَ الْكَافِرِيْنَ-
‘হে রাসূল! আপনার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আপনার প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা পৌঁছে দিন। আপনি যদি এরূপ না করেন তবে আপনি তাঁর রিসালাত পৌঁছালেন না। আল্লাহ আপনাকে মানুষের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ অস্বীকারকারী সম্প্রদায়কে সঠিক পথ দেখান না’ (মায়েদা ৬৭)।
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
"সারা রাতের প্রার্থনার চেয়ে মেসির গোলের সৌন্দর্য অনেক বেশী"
এই কথা কুরআন, হাদিসে অসংখ্য জায়গায় বর্ণিত রাতের ইবাদাতের গুরুত্ব, ফযিলতের কথার বিরুদ্ধাচারন হয়েছে। হারাম হালালের উপর শ্রেষ্টত্ব প্রদাণের চেষ্টা করা হয়েছে।সুতরাং ঈমান চলে যাবে।যে ভাই বলেছেন, উনি ঈমানকে নবায়ন করবেন। আল্লাহ উনাকে হেদায়ত দান করুক।আমীন।