ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)কেউ যদি পরে কাফের হওয়ার নিয়ত করে তবে সে তাৎক্ষণিক কাফের হয়ে যাবে। এটাই সঠিক।
(২)কারো মনে মনে হঠাৎ কুফরি কাজ করার ইরাদা এসে যায়। যেমনঃ এই কাজ হাসিল করার জন্য এরকম একটা কুফরি কাজ করে ফেলবো, পরে তওবা করে নিবো। কিন্তু , পরপরই মনে হয়, এসব কি? যা তা ভাবছি, কুফরি কেনো করবো । পরে অনুতপ্ত হয়, এরজন্য উনি কাফের হবেন না। তবে উনাকে তাওবাহ করতে হবে।
(৩)কেউ যদি পুরো লাইন লিখতে গিয়ে সে কুফরি করবে এটুক লিখে থেমে যায়, তবে কাফের হবে না।
(৪)ঝাড়ফুককে যারা কুসংস্কার বলে তারা কাফের নয়।বরং এটা ইজতেহাদি ইখতেলাফ।
(৫) আজকে "কাজি বাড়িতে হাড়ভাঙ্গার চিকিৎসা হয় ঝাড়ফুক দিয়ে" এমন শিরোনামে একটা নিউজ দেখে আমার বউ বলে এখনো মানুষ ঝাড়ফুকের মতো কুসংস্কার বিশ্বাস করে, এতে তার কুফর হবে না।
(৬)গণতন্ত্রের পক্ষে স্লোগান দেওয়ার গোমরাহি।
(৭)বউ যদি স্বামী কে বলে তোমার সাথে আমার ব্রেকাপ,( Break Up এর আবিধানিক অর্থ,বিচ্ছেদ বা শেষ বা অবসান, যা সাধারণত বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক এবং কখনো বিয়ের সম্পর্ক শেষ করা বুঝায়) তবে কোনো তালাক পতিত হবে না।