ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
وَلَا كَفَّارَةَ بِإِفْسَادِ صَوْمِ غَيْرِ رَمَضَانَ كَذَا فِي الْكَنْزِ.
রমজান ব্যতিত অন্যান্য রোযা(চায় নফল হোক বা রমজানের কাযা রোযা হোক) ইচ্ছাকৃত ভঙ্গ করলে কাফফারা ওয়াজিব হবে না।(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/২১৫)(কিতাবুন-নাওয়যিল-৬/৪০৬)
আপনি বালিগ হওয়ার বৎসর বয়স থেকে যতটা রমজান আপনার সামন দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে।এর মধ্যে যতটা রোযা আপনি রাখেননি।বা নিয়তই করেননি।সেগুলোকে হিসেব করে শুধুমাত্র কাযা করে নিবেন।কাফফারার কোনো প্রয়োজন এক্ষেত্রে নেই। আর যে সমস্ত রোযা আপনি রেখে তারপর ভেঙ্গে দিয়েছেন।যেমন আপনি সহবাসের মাধ্যমে মাধ্যমে একটি ভেঙ্গেছেন।এ রোযার কাফফারা আপনাকে আদায় করতে হবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/2187
কাফফারা সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন-https://www.ifatwa.info/102 (শেষ)
সুপ্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন!
কাযা রোযার বেলায় তারতীব প্রযোজ্য নয়, এবং তারাতারি কাযা করাও ওয়াজিব নয়, হ্যা , দ্রুত কাযা করে নেয়া মুস্তাহাব। সুতরাং এবছরের কাযা সিয়াম গুলো আগে রাখা যাবে। আর অতীতের কাজা সিয়াম গুলো যদি রমাদানের পর করা হয়, তাহলে কোনো কাফফারার বা ফিদইয়া দিতে হবে না।