ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
নিয়মিত তাহাজ্জুদের নামায পড়বেন।তারপর কিছুক্ষণ ঘুমি ফজরের নামায পড়বেন।তাহাজ্জুদ নামায পরবর্তী জাগ্রত হওয়ার যদি আত্মবিশ্বাস না থাকে, তাহলে না ঘুমিয়ে জিযিক আযকার করে তারপর ফজরের নামায পড়বেন। ফজরের নামাযের পর যিকির আযকার তথা সুবহানাল্লাহ, আল-হামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার পড়ে সময়কে অতিবাহিত করবেন।তারপর সূরায়ে ইয়াসিন ও সূরায়ে হাশরের শেষ তিন আয়াত পড়বেন।তারপর ইশরাকের নামায পড়বেন।তারপর ১ পারা কুরআন তিলাওয়াত করবেন। তার ১/২ঘন্টা পর ইশরাকের নামায পড়বেন। তারপর ঘরের কাজকর্ম করবেন।তারপর গোসল করে জোহরের নামাযের প্রস্তুতি নিবেন।তারপর খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিবেন।তারপর আসরের নামাযের জন্য প্রস্তুত হবেন।আসরের নামাযের পর যিকির আযকার করবেন।তারপর মাগরিবের নামায পড়বেন।সূরা ওয়াকেয়া তিলাওয়াতের পর চা নাস্তা খেয়ে এশার নামাযের জন্য প্রস্তুত হবেন।তারপর এশার নামায পড়ে সূরা মূলক পড়বেন।তারপর খেয়ে ঘুমিয়ে যাবেন।