আমি তৌবা করেছি অনেকবার, কিন্তু যখন মনে হয়েছিল তখন হয়ত করিনি, নামাজে আল্লাহর কাছে মাফ চেয়েছি, আমাদের এইখানে আন্তজার্তিক কেরাত হচ্ছিলো সেইখানে নামাজ করেছি মাগরিবের এবং আল্লাহর কাছে দুয়া করেছি যেনো আমাকে কাফের না করে দেই।
হুজুর সঙ্গে সঙ্গে আসরের নামাজের পর তৌবা করা না হয় যদি দেরি করে তৌবা করা হয় তাহলে কি কাফের হয়ে যাবো?
আমি আউজুজবিল্লা পড়েছি, মাফ চেয়েছি তৌবা করতে হয়ত দেরি হয়েছে আল্লাহ কি আমাকে মাফ করবেন।?
হুজুর আমি কি কাফের হবো ??
২. আমার ও আপনার প্রিয় নবী সাঃ এর প্রতি একটা হটাৎ করে না জেনে না বুঝে যদি কিছু খারাপ ভাবনা অটোমেটিক চলে আসে , আল্লাহ র কাছে এর জন্য মাফ চাই তৌবা করি তাহলে কি আল্লাহ মাফ করবেন ?
এর জন্য কি কাফের হয়ে যাবে ?
3. কেউ একজন যদি অসুস্থ হয়, অসুস্থ ব্যক্তির বাবা ছেলের জন্য দুয়া করে আল্লাহর কাছে সুস্ততা কামনা করে , যদি আবেগের বশে বলে ফেলে আমার ছেলে সুস্থ হলে মসজিদ বানিয়ে দিবো। কিন্তূ তার হয়ত বাস্তবে সেই ক্ষমতা হচ্ছে না। কিছু ওয়াদা করেছিল সে গুলো পূরণ করে দিয়েছে কিন্তু সেই ওয়াদা পূরণ করতে পারছে না।
সে যদি এই ওয়াদা পূরণ করতে না পারে তাহলে কি আল্লাহ ওয়াদাকারি ব্যাক্তি কে কাফের করে দিবেন?
ক্ষমা করবেন না?
দয়া করে ৩টি প্রশ্নের উত্তর দিবেন