আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
114 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (6 points)
reshown by
নবি সা. এর যুগে মানুষ কি পড়ত? কি দিয়ে নখ কাটত? কি দিয়ে বগলের পশম উপড়াতো? নাভীর নিচের লোম কি দিয়ে পরিষ্কার করত?
বগলের পশম কিভাবে উপড়াবো? বগলের সৌন্দর্য্য নষ্ট হয় না ?

নবি সা. এর যুগে মানুষ কি পড়ত? কি দিয়ে নখ কাটত? কি দিয়ে বগলের পশম উপড়াতো? নাভীর নিচের লোম কি দিয়ে পরিষ্কার করত?
বগলের পশম কিভাবে উপড়াবো? বগলের সৌন্দর্য্য নষ্ট হয় না ?

নবি সা. এর যুগে মানুষ কি পড়ত? কি দিয়ে নখ কাটত? কি দিয়ে বগলের পশম উপড়াতো? নাভীর নিচের লোম কি দিয়ে পরিষ্কার করত?
বগলের পশম কিভাবে উপড়াবো? বগলের সৌন্দর্য্য নষ্ট হয় না ?

নবি সা. এর যুগে মানুষ কি পড়ত? কি দিয়ে নখ কাটত? কি দিয়ে বগলের পশম উপড়াতো? নাভীর নিচের লোম কি দিয়ে পরিষ্কার করত?
বগলের পশম কিভাবে উপড়াবো? বগলের সৌন্দর্য্য নষ্ট হয় না ?

1 Answer

0 votes
by (587,340 points)
edited by
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
নবি সা. এর যুগে মানুষ কাপড় পরিধান করত।তখনকার সময়ে মানুষ হাত দ্বারা পোষাক তৈরী করতো। এবং উস্তোরা তথা নখ কাটার যন্ত্র বিশেষ দ্বারা দিয়ে নখ কাটত।যদিও সেটা এখনকার সময়ের মত ছিলনা। এবং উস্তোরা তথা কাচি জাতীয় জিনিষ দ্বারা বগলের পশম কাটত বা উপড়াত। ঠিকতেমনিভাবে নাভীর নিচের লোমককেও পরিষ্কার করত।এভাবে বগলের পশমকেও কাটত বা উপড়াতো। বগলের রোম উপড়ানো কষ্টকর না হলে উপড়ানোই উত্তম।হ্যা কর্তনের অনুমোদনও রয়েছে।

তখনকার সময়ে তরবারি ছিল, বর্শাও ছিল এবং লোহবর্মও ছিল। লোহা দ্বারা তারা অনেক প্রকার জিনিষ তৈরী করত।

হাসান ইবনে আলী রাযি থেকে বর্ণিত রয়েছে।
ﻭﻋﻦ ﺍﻟﺤَﺴَﻦِ ﺑﻦ ﻋَﻠﻲٍّ ﺭﺿﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﻔِﻈْﺖُ ﻣِﻦْ ﺭَﺳُﻮﻝ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﷺ : « ﺩَﻉْ ﻣَﺎ ﻳَﺮِﻳﺒُﻚَ ﺇِﻟﻰ ﻣَﺎ ﻻ ﻳﺮِﻳﺒُﻚ » ﺭﻭﺍﻩُ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ ﻭﻗﺎﻝ : ﺣﺪﻳﺚٌ ﺣﺴﻦٌ ﺻﺤﻴﺢٌ 
তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাঃ কে বলতে শুনেছি।তিনি বলেন,সন্দেহ যুক্ত জিনিষকে পরিহার করে সন্দেহমুক্ত জিনিষকে গ্রহণ করো।(সুনানু তিরমিযি-২৪৪২)


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী ইমদাদুল হক
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

by (587,340 points)
সংযোজন ও সংশোধন করা হয়েছে।

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...