ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الخُدْرِيِّ، أَنَّهُ قَالَ: "نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ اشْتِمَالِ الصَّمَّاءِ".
البخاري (367) ، ومسلم (2099)
قال النووي رحمه الله في "شرح مسلم" (14/ 76): " وأما اشتمال الصماء -بالمد - فقال الأصمعي: هو أن يشتمل بالثوب حتى يجلل به جسده ، لا يرفع منه جانبا ، فلا يبقى ما يخرج منه يده. وهذا يقوله أكثر أهل اللغة. قال ابن قتيبة: سميت صماء لأنه سد المنافذ كلها ، كالصخرة الصماء التي ليس فيها خرق ولاصدع.
স্বাভাবিক শীতের দিনে লম্বা চাদর কয়েকবার পেচিয়ে বসে থাকা উচিৎ হবে না, এটাও মাকরুহের অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে যদি প্রচুর শীত হয়, তখন চাদর পেচিয়ে বসার রুখসত থাকবে।
(২)
হযরত আয়েশা রাযি থেকে বর্ণিত
عن عائشة، قالت: قال النبي صلى الله عليه وسلم: «إذا أحدث أحدكم في صلاته فليأخذ بأنفه، ثم لينصرف»
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,যদি তোমাদের কারো নামাযে অজু চলে যায়,তাহলে সে যেন নিজ নাকে ধরে নামায ভেঙ্গে অজুর জন্য চলে যায়।(সুনানু আবি দাউদ-১১১৪)
নামাযে যদি কারো অজু ভঙ্গ হয়ে যায়,এবং ঐ ব্যক্তি যদি প্রথম কাতারে থাকে,তাহলে তিনি প্রত্যেক দুই ব্যক্তির মধ্যখানে ফাক সৃষ্টি করে তিনি মসজিদ থেকে বের হয়ে অজু করতে চলে যাবেন।কিংবা যদি সামন দিক দিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ থাকে,তাহলে তিনি সামন দিক দিয়ে যাবেন।এক্ষেত্রে অনেককে ডিঙ্গিয়ে যাওয়ার রুখসত রয়েছে।এতে কোনো সমস্যা হবে না।কেননা এগুলো নিজের নামাযকে সংশোধন করার নিমিত্তেই করা হচ্ছে।যদি নামাযের কাতার থেকে বাহির হওয়ার কোনো সুযোগ না থাকে,বা কাতার সংখ্যায় অনেক থাকে,তাহলে এমতাবস্থায় বিধান হল,ঐ ব্যক্তি নামাযকে পরিত্যাগ করে আপন স্থানে বসে থাকবে।(ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়্যাহ-৬/৫৭৯)বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- https://www.ifatwa.info/4709
(৩)
আপনি যদি আপনার কোনো বন্ধুকে পর্ণগ্রাফি থেকে বাচাতে কোনো পাইরেটেড সফটওয়্যার (মোবাইল সফটওয়্যার এর প্রিমিয়াম ভার্সন এর পাইরেটেড কপি) সাজেস্ট করেন,তাহলে আপনি গোনাহগার হবেন না এবং কেউ যদি এই অশ্লীল পাপ থেকে বাচতে পাইরটেড অ্যাপ ব্যবহার করে,তাহলে সেও গোনাহগার হবে না।