ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
সুন্নত ও নফল নামাজ ভেঙ্গে গেলেো সেগুলোকে কাযা করা ওয়াজিব।
(২)
সুন্নত ও নফল রোজা ভেঙ্গে গেলে এগুলোকে কাযা করা ওয়াজিব।
(৩)
আযানের জবাব মূলত সরাসরি আযান শ্রবণের পরই দেয়া মুস্তাহাব।মুখে দেওয়া মুস্তাহাব। আর মসজিদের জামাতের সাথে নামায পড়ে কাজের মাধ্যমে জবাব দেওয়া ওয়াজিব।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/12183
(৪)
রাসুলুল্লাহ (স) এর নাম শুনলে দরূদ পড়া ওয়াজিব।
(৫)
পরনারীর চিন্তা করা কবিরা নাকি সগীরা গুণাহের সমতুল্য।
(৬)
অনিচ্ছায় মনে মনে কাউকে গালি আসলে যদি গালি টাকে ভালো অর্থে নিয়ে নেওয়া হয়, তাহলে কোন সমস্যা হবে না।
(৭)
জামাত ত্যাগকারী আমলী মুনাফিক।
(৮)
ইমাম সাহেবের কিরাত যদি অশুদ্ধ হয়, এবং সমস্ত মুক্তাদিদের কিরাতও যদি অশুদ্ধ হয়, তাহলে সবার নামায হয়ে যাবে।
(৯)
যে জিনিষটি লিখতে চান, সেটা প্রথমে কাগজে লিখবেন,তারপর কয়েকবার পড়বেন, সম্ভব হলে অন্য কারো দ্বারা সম্পাদনা করে তারপর প্রশ্ন লিখবেন।
(১০)
আব্বু বা আম্মু যদি টিভির রিমোট খুঁজে দিতে বলে,তাহলে আপনার উচিৎ রিমোট খুজে না দেয়া।এক্ষেত্রে আদেশ না মানার কারণে আপনার গোনাহ হবে না।তবে যদি বাধ্য হয়ে খুঁজে দেন,তাহলে গোণাহ আপনার হবে না বরং আপনার বাবা মায়েরই গোনাহ হবে।
(১১)
আব্বু যদি কোনো খেলার স্কোর জিজ্ঞাসা করে,তাহলে আপনি বলবেন না।বলে দিলে অনর্থক কাজে সময় অপচয় করার জন্য আপনার অবশ্যই গুণাহ হবে।
(১২)
"ইয়া নাবী সালাতুত আলাইকা" দরূদ হিসেবে না পড়ে যদি কাসিদা হিসেবে পড়া হয়, তাহলে আপনার গোণাহ হবে না।
(১৩)
"বালাগাল উলাইকা মালিকি" কাসিদাটি ঠিকই আছে। কেননা এখানে কেউ কেউ অভিযোগ তুললেও ব্যাকরণের দিক দিয়ে তাদের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়।