আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
107 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (50 points)
১)আমি একটা কোচিং  এ পড়াই , তো সেখানে ছুটিই হয় ৫টায়। গত বৃহস্পতিবার বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে আসরের নামাজ আমি শুরুই করি ৫ঃ১৫ তে। এর আগে সুযোগ হয়নি। আসরের ওয়াক্তের শেষ সময় তখন ছিল সম্ভবত ৫ঃ১৬। নামাজে শেষ বৈঠকে থাকার সময় মাগরিবের আযান দিয়ে দেয়।

এখন নামাজ কি হয়েছে?

২) আমি শুনেছি, ওয়াক্ত শেষ করার আগে ওই ওয়াক্তের নামাজ শুরু করলে ওয়াক্ত শেষ হবার পরো নামাজ শেষ করলে নামাজ হয়, এটা কি ঠিক?

৩) যাকাতের ৮ খাতের মধ্যে, কাউকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য যাকাত দেয়া তার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছি।

৪) ইমাম হানিফার এক উক্তি শুনলাম যে, " কেউ যদি বলে হযরত মূসা (আ) ও হযরত ঈসা (আ) রাসুল কিনা আমি জানিনা, এটাও নাকি কুফর!!"

এখন প্রশ্নঃ অনেক নতুন মুসলিম বা অনেকেই আছে যারা ইসলামের একেবার বেসিক অনেক কিছু জানে না, তারা তো এমন বলতেই পারে। তখন এটা তার ইলমের স্বল্পতার কারণে বললেও কেন কুফর হবে?

1 Answer

0 votes
by (59,040 points)
edited by

بسم الله الرحمن الرحيم

জবাব,

https://ifatwa.info/53446/?show=53446#q53446 নং ফাতাওয়ায় আমরা বলেছি যে, হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন,

وَمَنْ أَدْرَكَ رَكْعَةً مِنَ الْعَصْرِ قَبْلَ أَنْ تَغْرُبَ الشَّمْسُ، فَقَدْ أَدْرَكَ الْعَصْرَ

‘কোনো ব্যক্তি যদি সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্বে আসরের এক রাকাত পায় তাহলে সে আসর পেয়ে গেল।’ [সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৬০৮]

রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেনঃ

 عن أبي هريرة: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «من أدرك من الصبح ركعة قبل أن تطلع الشمس، فقد أدرك الصبح، ومن أدرك ركعة من العصر قبل أن تغرب الشمس، فقد أدرك العصر»

তরজমাঃ- যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজরের এক রা'কাত নামাযের সময় পাবে সে যেন ফজরের নামাযকে পেয়ে গেল।যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পূর্বে আসরের এক রা'কাত নামাযের সময় পাবে সে যেন আসরের নামাযকে পেয়ে গেল। (সহীহ বুখারী-৫৭৯,সহীহ মুসলিম-৬০৮)

মাকরুহ তিন ওয়াক্ত যদি কেউ নামায পড়ে নেয়,তাহলে তার নামায কি বাতিল বলে গণ্য হবে?না তার নামায হয়ে যাবে?

চার মাযহাব সম্বলীত নির্ভর্যোগ্য ফেক্বাহী গ্রন্থ "আল-ফেকহু আলাল মাযাহিবিল আরবা'আহ"

 ولكن اتفق ثلاثة من الأئمة على أن الصلاة تكون صحيحة متى وقعت بعد دخول وقتها، وخالف الحنفية في ثلاثة من الأئمة على أن الصلاة تكون صحيحة متى وقعت بعد دخول وقتها، وخالف الحنفية في ثلاثة أوقات، فقالوا: إن الصلاة المفروضة لا تنعقد فيها أصلاً،

ইমাম শাফেয়ী রাহ, ইমাম মালিক রাহ,আহমদ ইবনে হাম্বল রাহ এর মতে নামাযের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পর যখনই আদায় করা হোক না কেন? সেটা বিশুদ্ধ হয়ে যাবে।চায় তিন মাকরুহ ওয়াক্তের কোনো ওয়াক্তেই আদায় করা হোক না কেন? হানাফি উলামায়ে কেরাম ঐ মাকরুহ তিন ওয়াক্ত সম্পর্কে মতবিরোধ করেন।তারা বলেন, ঐ সময়ে মূলত নামাযই আদায় হবে না। (এই মতানৈক্য ফরয নামাযকে নিয়ে) তবে কেউ যদি সূর্যাস্তের পূর্বে ঐ দিনের আসরের এক রা'কাত নামায পড়ার পরিমাণ সময় পায়, এবং সে নামাযে দাড়িয়ে যায় অতঃপর নামাযের মধ্যেই সূর্যাস্ত হয়ে যায়, তাহলে তার নামায ফাসিদ হবে না। এটা হানাফি মাযহাবের সিদ্ধান্ত।এবং অন্যান্য তিন মাযহাবে ফুকাহায়ে কেরামগণও এই অভিমত ব্যক্ত করেন।

বেনায়া শরহে হেদায়া কিতাবে বর্ণিত রয়েছে,

 فإذا غربت الشمس في أثناء الصلاة لم يفسد العصر؛ لأنه ما بعد الغروب كامل كما دل فيه لأن ما وجب ناقصا يتادى كاملا بطريق الأولى

যদি আছরের নামাযের সময় সূর্যাস্ত হয়ে যায়,তাহলে ঐ আছরের নামায ফাসিদ হবে না।কেননা সূর্যাস্তর পর সময়টা কামিল(ত্রুটিহীন)।যেহেতু নামায শুরু করার পূর্ব মূহুর্তটা নামায ফরয হওয়ার সবব বা কারণ।তাই বলা যায় তার উপর নাক্বিসভাবে তথা ত্রুটিপূর্ণ ওয়াক্তে বা অবস্থায় নামায ফরয হয়েছে।আর যে নামায ত্রুটিপূর্ণ অবস্থায় ফরয হয়েছিলো এবং শুরুও হয়েছিলো,সে নামায কামিল ওয়াক্ত তথা ত্রুটিহীন অবস্থায় উত্তমভাবে আদায় হবে।(বেনায়া শরহে হেদায়া-২/২৩-শামেলা)

 সূর্যাস্তের সময় ঐ দিনের আছরের নামায হবে।(ফাতাওয়ায়ে দারুল উলূম-২/৩৫)

ইমাম সারখাসী রাহ আরো বলেনঃ আমার কাছে ফজর আর আসরের এই পার্থক্যর বিশুদ্ধ কারণ মনে হচ্ছে এই যে,

 قال والأصح عندي في الفرق أن الطلوع بظهور حاجب الشمس وبه لا تنتفي الكراهة بل تتحقق فكان مفسدا للفرض، والغروب بآخره وبه تنتفي الكراهة فلم يكن مفسدا للعصر لهذا

সূর্যোদয়ের সময় সূর্যের কিরণরাশি দ্বারা মাকরুহ দূরবিত হয়না।বরং মাকরুহ হওয়া আরো ভালভাবে প্রমাণিত হয়।সুতরাং এজন্য সূর্যোদয়ের সময় ফজরের নামায ফাসিদ বলে গণ্য হয়।আর সূর্যাস্তের মাধ্যমে সূর্যের রশ্মি খতম হয়ে যায়,যার কারণে মাকরুহ দূরবিত হয়ে যায়। সুতরাং এজন্য সূর্যাস্তের সময় আছরের নামায ফাসিদ বলে গণ্য হবে না। (মাবসুত-সারখাসী-১/১৫২)

প্রত্যেক নামাজ সময়মত আদায় করতে হবে। বিশেষকরে আছরের নামায সঠিক সময়ে পড়া বিশেষ গুরুত্ববহ। আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ

 ﺣَﺎﻓِﻈُﻮﺍْ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﺼَّﻠَﻮَﺍﺕِ ﻭﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺍﻟْﻮُﺳْﻄَﻰ ﻭَﻗُﻮﻣُﻮﺍْ ﻟِﻠّﻪِ ﻗَﺎﻧِﺘِﻴﻦَ

সমস্ত নামাযের প্রতি যত্নবান হও, বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও। (সূরা বাক্বারা-২৩৮ )

অন্তিম সময়ে আছরের নামাযকে হাদীসে মুনাফিকের নামাযের সাথে তুলনা করা হয়েছে।

 ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﻌﻴﻞ ﺑﻦ ﺟﻌﻔﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﻌﻼﺀ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺃﻧﻪ ﺩﺧﻞ ﻋﻠﻰ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻓﻲ ﺩﺍﺭﻩ ﺑﺎﻟﺒﺼﺮﺓ ﺣﻴﻦ ﺍﻧﺼﺮﻑ ﻣﻦ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺩﺍﺭﻩ ﺑﺠﻨﺐ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﻘﺎﻝ ﻗﻮﻣﻮﺍ ﻓﺼﻠﻮﺍ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﻗﺎﻝ ﻓﻘﻤﻨﺎ ﻓﺼﻠﻴﻨﺎ ﻓﻠﻤﺎ ﺍﻧﺼﺮﻓﻨﺎ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻌﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺗﻠﻚ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻤﻨﺎﻓﻖ ﻳﺠﻠﺲ ﻳﺮﻗﺐ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﻛﺎﻧﺖ ﺑﻴﻦ ﻗﺮﻧﻲ ﺍﻟﺸﻴﻄﺎﻥ ﻗﺎﻡ ﻓﻨﻘﺮ ﺃﺭﺑﻌﺎ ﻻ ﻳﺬﻛﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻴﻬﺎ ﺇﻻ ﻗﻠﻴﻼ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﻴﺴﻰ ﻫﺬﺍ ﺣﺪﻳﺚ ﺣﺴﻦ ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﻜﺘﺐ » ﺳﻨﻦ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻱ » ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺼﻼﺓ » ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﻣﻮﺍﻗﻴﺖ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ

ভাবার্থঃ- হযরত আনস ইবনে মালিক রাযি তখন বসরাতে বসবাস করেন। আ'লা ইবনে আব্দুর রহমান রাহ, হযরত আনস ইবনে মালিক রাযি এর ঘরে এমন সময় প্রবেশ করলেন যখন আনস ইবনে মালিক রাযি জোহরের নামায শেষ করে ঘরে ফিরছিলেন।এবং উনার ঘরও মসজিদের পাশে ছিলো। আনাস ইবনে মালিক রাযি (আসরের ওয়াক্তে উপস্থিত ব্যক্তিবর্গকে লক্ষ্য করে)বললেনঃ তোমরা নাযাযের প্রস্তুতি গ্রহণ করো এবং নামায পড়ো।আ'লা ইবনে আব্দুর রহমান রাহ বলেনঃ আমরা নামাযের জন্য দাড়িয়ে গেলাম।যখন আমরা নামায থেকে ফারেগ হলাম,তখন আনস ইবনে মালেক রাযি বললেনঃ এটা মুনাফিকের নামায যে,কেউ নামায না পড়ে অযথা বসে থাকবে,এমনকি যখন সূর্য শয়তানের দুই শিংয়ের মাঝখান দিয়ে অস্তে যাবে,তখন সে নামাযে দাড়াবে এবং চারটি টোকা দিবে।এমতাবস্থায় যে এতে আল্লাহর যিকির নিতান্তই কম হবে। (জামে তিরমিযি)

সম্মানিত প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই !

১.ওয়াক্তের আসরের নামাজ পড়া অবস্থায় যদি মাগরিবের আজান হয়ে যায় তাহলে সেদিনের আসরের নামাজ আদায় হয়ে যায়। কারণ, সূর্যাস্তের সময় ঐ দিনের আসরের নামায পড়া জায়েয। এবং পড়লে তা আদায় হবে তথা আদায় হিসেবেই গণ্য হবে। কাযা হিসেবে গণ্য হবে না। তবে অবশ্যই আমাদের কর্তব্য সঠিক সময়ে সালাত আদায় করা। আল্লাহ সবাইকে তাওফিক দান করুক।

২. বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://ifatwa.info/51908/?show=51908#q51908

https://ifatwa.info/27151/?show=27151#q27151

৩.

إِنَّمَا الصَّدَقَاتُ لِلْفُقَرَاءِ وَالْمَسَاكِينِ وَالْعَامِلِينَ عَلَيْهَا وَالْمُؤَلَّفَةِ قُلُوبُهُمْ وَفِي الرِّقَابِ وَالْغَارِمِينَ وَفِي سَبِيلِ اللَّهِ وَابْنِ السَّبِيلِ ۖ فَرِيضَةً مِنَ اللَّهِ ۗ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ [٩:٦٠]

যাকাত হল কেবল ফকির, মিসকীন, যাকাত আদায় কারী ও যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তাদে হক এবং তা দাস-মুক্তির জন্যে-ঋণ গ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্যে এবং মুসাফিরদের জন্যে, এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। {সূরা তাওবা-৬০}

মোট ৮ ধরণের ব্যক্তিকে যাকাত দেয়ার কথা কুরআনে বর্ণিত। তাদের মধ্যে চতুর্থ শ্রেণীতে নব মুসলিমদের ইসলামের প্রতি মোহাব্বত বাড়ানোর জন্য উৎসাহমূলক যাকাত প্রদান। এ বিধানটি রহিত হয়ে গেছে। তাই বর্তমানে কোন ধনী নওমুসলিমকে যাকাত প্রদান জায়েজ নয়। {হিদায়া-১/১৮৪, মাআরিফুল কুরআন-৪/১৭১, তাফসীরে মাযহারী-৪/২৩৫}

৪. যদি কোন সাধারণ মুসলমান এজাতীয় কথা বলেন তাহলে তা কুফুরের অন্তর্ভূক্ত। কিন্তু জাহালাত বা ইলম না থাকার কারণে কোন নবমুসলিম এজাতীয় কথা বললে তাকে সরাসরি কাফের বলা যাবে না, কিন্তু তা থেকে তওবা করা তার উপর আবশ্যক হবে। কারণ, ঈসা আ:, মূসা আ: নবী হওয়ার বিষয়টি কুরআনের বহু সংখ্যক আয়াত দ্বা প্রমাণিত। বিধায় তা অস্বীকার করার বা সে বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করার কোন সুযোগ নেই।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

--------------------------------
মুফতী মুজিবুর রহমান
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...