১.দেখে দেখে কোনো কুফরী লেখা যদি কেও পড়ে? তবে কি তার ইমানে সমস্যা হয়?
২. কোনো লেখা যেখানে লেখক নিজে ভিন্ন ধর্মের হওয়ায় তিনি কি কি করেন পুজা করেন এগুলো নিজের কথায় বর্ণনা করেছেন, যেমন,আমি একজন ____(তার ধর্মের নাম), আমি ভাত খাই এইবাবে। সেই বই /পোস্ট দেখে দেখে মুসলিম মানুষ যদি এগুলো উচ্চারণ করে পড়ে ফলে তাহলে কি কুফর হবে?
(এই প্রশ্ন লেখার জন্য ইমানে কোনো সমস্যা হবে না তো?)
৩. কেও যদি আল্লাহ এবং নবী(সাঃ) কে কটাক্ষ করে পোস্ট করে তা যদি আমরা পড়ি তবে ইমানে সমস্যা হবে?
৪. আমি আগে মনে করতাম, কাকড়া ও চিংড়ি খাওয়ার হুকুম একই মাকরুহ, এবং গুইসাপ খাওয়া ও হালাল। এই বিষয়ে হানফি ফিকহ সেম কথা বলে না। এতে কি ইমানে সমস্যা হবে?
৫. কেও যদি ভাবে যে খতনা করা সুন্নত তাই করলে।সওয়াব না করলে গুনাহ না(সুন্নতে মোয়াক্কাদা ভাগ করে নাই) সুন্নত শুনে মনে করেছে যে না করলে গুনাহ নাই। তার কি এ জন্য কুফর হবে?
৬. কেও প্রশ্ন করলো এটা হালাল/কুফর কিনা, প্রশ্ন দেখে কেও যদি ভাবে এটা হয়তো হালাল/কুফর নয়। পরে জবাবে দেখলো তা হারাম/কুফর , এবং জবাবের উত্তরই মন থেকে মেনে নিলো, এতে কি তার ইমানে সমস্যা হবে?
৭. স্ত্রীর গুপনাঙ্গে স্পর্শ করার পর আঙ্গুলের চামড়ার একটু অংশ গুপনাঙ্গের উপর দিক থেকে খুবই হালকা ভিতরে নিয়েছে, এতে ভিজা কিছু লাগে নাই হাতে,তবে একটু ঘাম বা কিছুর গন্ধ এসেছিলো, এই অবস্থায় ভুলে গিয়ে অনেক জিনিসপত্র হাত দিয়ে ধরা হয়েছে যেখানে আঙ্গুল টা লেগেছে, সব কি নাপাক হয়েছে?না পাক আছে..করনীয় বলবেন দয়া করে।