জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
নেক ও ভালো কাজে মানুষকে সহায়তা করতে হবে,গুনাহ ও মন্দ কাজে মানুষকে সহায়তা করা যাবেনা।
,
মহান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেনঃ-
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَىٰ ۖ وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ [٥:٢]
সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। {সূরা মায়িদা-২}
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেনঃ মুসলমানগণ তার শর্তের উপর থাকবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৩৫৯৪, সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-২৮৯০, শুয়াবুল ঈমান, হাদীস নং-৪০৩৯}
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষার জন্য নির্দিষ্ট মেয়াদে উপবৃত্তি দেয়া এটি ভালো কাজ।
এ কাজে সহযোগিতা করলে মহান আল্লাহ তায়ালা ছওয়াব দান করবেন।
,
দেশের পাঠ্যপুস্তকে কুফর/শিরক থাকলেও পুরো শিক্ষাব্যবস্থাকে কুফর/শিরক বলার সুযোগ নেই।
এই শিক্ষাব্যবস্থাকে আজ পর্যন্ত কোনো বিজ্ঞ মুফতী সাহেব কুফর/শিরক বলে আখ্যায়িত করেননি।
,
সুতরাং প্রশ্নে উল্লেখিত ছুরতে আপনারা শিক্ষার্থীদের এভাবে বৃত্তি দেয়া অব্যাহত রাখুন।
আপনারা গুনাহগার হবেননা।
আপনাদের সমিতি সূদ ভিত্তিক না হলে সমিতি অফ করা উচিত হবেনা।