ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(প্রথম প্রশ্নের উত্তর)
আলহামদুলিল্লাহ!
وَفَرْضٌ عَلَى كُلِّ مُكَلَّفٍ وَمُكَلَّفَةٍ بَعْدَ تَعَلُّمِهِ عِلْمَ الدِّينِ وَالْهِدَايَةِ تَعَلُّمُ عِلْمِ الْوُضُوءِ وَالْغُسْلِ وَالصَّلَاةِ وَالصَّوْمِ، وَعِلْمِ الزَّكَاةِ لِمَنْ لَهُ نِصَابٌ، وَالْحَجِّ لِمَنْ وَجَبَ عَلَيْهِ وَالْبُيُوعِ عَلَى التُّجَّارِ لِيَحْتَرِزُوا عَنْ الشُّبُهَاتِ وَالْمَكْرُوهَاتِ فِي سَائِرِ الْمُعَامَلَاتِ. وَكَذَا أَهْلُ الْحِرَفِ،
প্রত্যেক মুকাল্লাফ-মুকাল্লাফাহ(আক্বেল-বালেগ নর-নারী)এর উপর দ্বীনের প্রয়োজনীয় জ্ঞানার্জনের পর ফরয হচ্ছে,ওজু,গোসল,নামায এবং রোযা,এর জ্ঞান অর্জন করা।এবং নেসাবপ্রাপ্ত মালের মালিকের উপর যাকাতের জ্ঞান অর্জন করা।এবং যার উপর হজ্ব ফরয,তার জন্য হজ্বের বিধি-বিধান অর্জন করা।এবং ব্যবসায়ীদের উপর ব্যবসা সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করা।এজন্য ফরয,যাতে তারা উক্ত বিষয় সম্পর্কিত বিভিন্ন অস্পষ্টতা,সন্দেহ ও অপছন্দনীয় দিবসসমূহ থেকে অনায়াস বেছে থাকতে পারে।ঠিকতেমনিভাবে পেশাজীবীদের জন্য সংশ্লিষ্ট পেশা সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করা ফরয।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1893
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ইলম অর্জন দুই প্রকার,
(১) ব্যক্তিগত ভাবে সবার জন্য ফরয যাকে ফরযে আইন বলা হয়।এটা এমন সব ইলম যেগুলো ব্যতিত দ্বীন পালন অসম্ভব।
(২) সমষ্টিগত ভাবে ফরয,যাকে ফরযে কেফায়া বলা হয়।এটা সমাজের এক শ্রেণীর উপর ফরয।সবার উপর ফরয নয়। যেমন, দ্বীনের অালিম হওয়া, মুফতি হওয়া।
সুতরাং কোনো সমাজে একজন আলিম না থাকলে, সেই সমাজের সবাই গোনাহগার হবে।
(দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর)
জমি বন্ধক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/4958