আইফতোয়াতে ওয়াসওয়াসা সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে না। ওয়াসওয়াসায় আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও করণীয় সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 votes
194 views
in বিবিধ মাস’আলা (Miscellaneous Fiqh) by (50 points)
আসসালামু আলাইকুম। অনেকে ওয়েবসাইট এ প্রশ্ন করতে পারেন না।সেক্ষেত্রে তাদের প্রশ্ন গুলো এখানে শেয়ার করে উত্তর জানার জানানোর চেষ্টা করি।একটা প্রশ্ন আছে,একজন বোনের পক্ষ থেকে।সময় সুযোগ করে এখানে যতজন উস্তাদ আছেন সবাই যদি এ বিষয়ে মতামত জানাতেন উপকৃত হতাম।যিনি প্রশ্ন করেছেন তিনি অনেকের মতামত জানতে চেয়েছেন।
১)আমি নামাজ রোজা পর্দা বেসিক বিষয় মেনে চলার চেষ্টা করি আলহামদুলিল্লাহ। সমস্যা হল আমার বিয়ের প্রতি, সংসারের প্রতি প্রচন্ড অনিহা।আমার বয়স ২৫+

২)বিয়ের প্রতি অনিহার কারন বলছি।বিয়ের পর এত কাজ করতে হয়,সবার দায়িত্ব নিতে হয়।নিজের স্বাধীন মত চলার সুযোগ থাকে না।সন্তান লালন পালন আরো কষ্ট। বাসায় মেহমান আসলে তাদের পিছনে খাটনি।সারাদিন রান্নাঘরে বাসার কাজ করতে করতেই জীবন পার করে দেয়ার পর জীবন আমি চাই না।একটা মানুষ সারাজীবন রান্নাঘরে, ঘরের কাজ করেই জীবন পার করে দিবে তাহলে সে পড়াশোনা, ইলম অর্জনই বা কখন করল।নিজের রেস্ট করার জন্য ও তো তাে সময় নেই।

৩)নিজের পরিবার মা খালা,,প্রতিবেশি তাদের জীবনযাপনের ধারা এমনই দেখে আসছি যুগ যুগ ধরে।এই জীবন যাপন আমার একদমই ভাল্লাগে না।একারমত নিজের সুবিধা মত স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করতে পারব না যে চিন্তা করলেও বিয়ের জন্য বিতৃষ্ণা কাজ করে।একপ্রকার অত্যাচার মনে হয়। এমন জীবন যাপন তো আমি চাই না।আমার একজন মানুষ চলতে কতটুকু কাজই বা করতে হবে!বিয়ের পর দুনিয়ার দায়িত্ব কাজের ভার আমার বহন করতে হবে। আমি জেনেশুনে কেন এ বিপদে যাব।
মানুষ যে একজন আরেকজনের জীবনে সমস্যা তৈরি করে, গীবত,ঝগড়া এসব অসহ্য লাগে।আমি নির্ভেজাল মানুষ।আমি সারাজীবন ধরে ঝামেলা দেখে দেখেই আসছি।পরিচিত দের বাসায় আসা যাওয়াও বন্ধ করেছি তাদের ঝামেলা করা,নাক গলানো স্বভাবের কারণে। তারা বাসায় আসলে আপ্যায়ন করার সেটা করা হয়। কিন্তু সত্যি বলতে আমি এ ধরনের মানুষ পছন্দ ও করি না।আমি মন থেকে এটা চাই যে তারা যেন কোনদিন বাসায় ও না আসে।আমার পরিচিত হাতে গোনা কজন মানুষ আছে যারা ভেজাল করে না,মিথ্যা বলে না।বেশিরভাগই মিথ্যা বলে,গীবত করে,নাক গলায় ব্যক্তিগত জীবনে আরো অনেক কিছু।
এখন সিঙ্গেল এজন্য অনেক কিছু চাইলেও নিজের মত সিদ্ধান্ত নিতে পারি,কারো মতের জন্য বসে থাকতে হয় না।আমাকে বাসায় ও অনেক কথা শোনায় কারন আমার সাথে তাদের মতামত মিলে না।একই মানসিক অত্যাচার বিয়ের পরও,সাথে সাংসারিক কতগুলো কাজকর্ম দায়িত্ব সহ আমার ভালোই লাগে না।

এমন অনেক চিন্তা ভাবনা মাথায় ঘুরতে থাকে। এত হাজারো চিন্তা ভাবনা করতে করতে বিয়ের প্রস্তাব সব মানা করে দেই।

করনীয় হিসেবে বলতে পারেন বিয়ে করতে,এসব নিয়ে বাসায় পরিচিত রা এত কথা শোনায় যে তাদের কথার যন্ত্রণাতেও আমার জীবনেও বিয়ে করতে ইচ্ছে করে না।দুজন মানুষ হলে একটা কথা ছিল।কিন্তু বিয়ে তে পরিবারের হাজার মানুষের হাজার কথা,কাজ,দায়িত্ব। আমার প্রায়ই সব ছেড়ে চলে যেতে ইচ্ছে করে।এত বিরক্ত লাগে সবকিছু।
আমি জানি না এসব কিছু আমি ঠিকমত লিখে বুঝাতে পারছি কিনা।কারো কাছে ফানিও মনে হতে পারে হয়ত।কিন্তু সত্যি বলতে আমি খুব বিপদে আছি।বাসায় আমাকে থাকা খাওয়ার খোঁটা পর্যন্ত শুনতে হয়।এখন নিজের মানুষের খোঁটা শুনি,বিয়ের পর জামাইর খোঁটা, তার পরিবারের ঝামেলা সহ্য করো।আমি অনেক নেগেটিভিটি দেখেছি।

সারাদিন রুমের মধ্যে থাকি।বাসায় যে কারো সাথে কথা বলব এমন সুযোগ খুব কম হয়।কারো সাথে মতামত ই মিলে না।তাদের কথার টপিক থাকে গীবত,ঝগড়া  চিল্লাচিল্লি। আমাকে বিয়ের খোঁটা তো দিবেই।মাঝেমধ্যে আমিও চিল্লাচিল্লি করি মন মেজাজ খারাপ থাকলে।

তাদের প্রতিবেলায় রান্না করতে হবে, আমি বলি একবারে একটু বেশি করে রাখলে তো বারবার যেতে হয়না। সে সময়ে একটু রেস্ট পাবা,ইলম অর্জন করতে পারবা।

আমরা পুরোপুরি জেনারেল ব্যাকগ্রাউন্ডের।দ্বীনে ফেরা হয় ৪ বছর খানেক। বিয়ের প্রতি, মানুষের প্রতি অনিহা অনেক আগে থেকেই।
আমার আত্নীয়দের কিছু বৈশিষ্ট্য বলি।তারা যত ভালই থাকুক,আমাদের বাসায় এসে হা হুতাশ শুরু করে দিবে।এসব দেখে আমার মা বাবা তাদের পিছনে খরচ করবে। সেটা করুক সমস্যা নেই।আত্মীয়দের হক আছে।আমার সমস্যা হলো এত মিথ্যা বলার কি দরকার।তাদের মিথ্যা বহুবার ধরা খেয়েছে।তাদের অপছন্দ করার হাজার কারন আছে।পছন্দ করার কারন খুঁজে পাই না।মনে মনে চিন্তা করি এরা যদি জীবনেও বাসায় না আসত অন্তত মানসিক শান্তিতে থাকতে পারতাম।বাসায় আসলেই ঝগড়া হয়।

আমি সারাজীবন রেফারির কাজ করেছি। ঝগড়া থামানো আমার কাজ।এমন জীবন কে চায়।দূরে থাকুক,দূর থেকে সাহায্য সহযোগিতা করতে পারলে করবে কিন্ত বাসায় আসার দরকার নেই।বাসায় আসবে শুনলে আমার ভাল্লাগে না।

বিয়ের পরে অন্তত নিজের স্বাধীন মত থাকতে চাই।কোন ঝামেলা ছাড়া।কিন্তু এমন তো হয় না।দুজন মানুষ তো না।অন্য মানুষ ও আছে।আমি নিজের পরিবারের সাথেই পারি নাই শান্তিতে থাকতে। অন্য পরিবারে তো প্রশ্নই আসে না।আমি পরিবার পরিজন নিয়ে থাকতেও চাই না।

এমন আনকমন পাগলামি চিন্তা ভাবনা নিয়ে বিয়ে সংসার হবে না।হয়ও না।তারচেয়ে বরং একা আছি ভাল আছি।

৩)এত কথার একটা সারমর্ম হল আমার চিন্তা ভাবনা এমন।এমতাবস্থায় আমার করনীয় কি?আমার জন্য বিয়ের প্রস্তাব যেগুলো আসে তাদের পরিবার পরিজন আছে।সবমিলিয়ে শুনেই আমার ভালো লাগে না।এজন্যও মানা করি।আগের চিন্তা ভাবনা তো আছেই।

৪)সিঙ্গেল থাকতে চাইলেও এটার ভবিষ্যৎ কি?আমার অভিভাবকের অবর্তমানে আমি কি করব সেসব চিন্তায় মাথায় ঘুরে তাদের অবর্তমানে কি করব এজন্য আমি এক নরক থেকে আরেক নরকে কেন যাব।সিঙ্গেল ই ভাল আছি।

৫)স্বামী সন্তান ভাল লাগে,তাদের থেকে আসা অশান্তি গুলো ভালো লাগে না।বাচ্চা জন্মদানের কষ্ট, লালনপালনের কষ্ট এসব চিন্তা করলেও বিয়ের প্রতি অনিহা আসে।স্বামী রা খোঁটা দিতে,নিজের মত করে চলতে বাধ্য করাতে এসবও।ঘুরে ফিরে চিন্তা ভাবনা যা আগে বর্ননা করেছি।আমি জানি না উত্তর কে কি দিবে।

ঘুরেফিরে সবাই আমাকে নারীবাদী বলে, আমার দোষ খুঁজে। আমার দোষ আছে মানলাম।কিন্তু আমার এসব অশান্তি ভালো লাগে না এসব চিন্তা তো কেউ দূর করতে পারবেন না।আমার মাথার চিন্তা তো আমার মাথায় রয়েই গেল।এসবের সলিউশন কি?

৬)গতবার রোজার মাসের ঘটনা বলি।রোজার শেষের দিকে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ১০/১২ জন মেহমান যায়।আমার আত্নীয়া ভদ্রমহিলার কাজ করতে করতে কি যে কষ্ট হয়েছে সেটা বলে বুঝানো যাবে না।সে নিজের নামাজ,বেসিক ইবাদত ও ঠিকমত করতে পারেন নাই।আমি রোজার মধ্যে কোথাও যাই নি।কেন গেলাম না এটা নিয়ে ও অনেক কথা শুনেছি।প্রথমত জার্নি আমার ভালো লাগে না,রোজার সময় বেড়ানোর সময় ও না।আগামী রোজা পাব কিনা কে জানে।

বিবাহিত হলে ঐ আত্নীয়ার মত অবস্থা হত আমার।এত মানুষের কাজ আমার করতে হত।নিজের বেসিক ইবাদতও ঠিকমত করার সময় সুযোগ এনার্জি যেখানে নেই।এমন জীবন কে চায়।তারচেয়ে তো আমি সিঙ্গেল ই ভাল আছি।

এত কথার মধ্যে আমার চিন্তা ভাবনা নিয়ে অনেক বর্ননা দিয়েছি।কোন সমস্যা ধরতে পারলে,সমাধান খুঁজে পেলে,যে কোন সাজেশন থাকলে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

1 Answer

0 votes
by (574,050 points)
জবাব
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته 
بسم الله الرحمن الرحيم 


হাদীস শরীফে এসেছেঃ 
‘আলক্বামাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। 

عن علقمة، قال: كنت مع عبد الله، فلقيه عثمان بمنى، فقال: يا أبا عبد الرحمن إن لي إليك حاجة فخلوا، فقال عثمان: هل لك يا أبا عبد الرحمن في أن نزوجك بكرا، تذكرك ما كنت تعهد؟ فلما رأى عبد الله أن ليس له حاجة إلى هذا أشار إلي، فقال: يا علقمة، فانتهيت إليه وهو يقول: أما لئن قلت ذلك، لقد قال لنا النبي صلى الله عليه وسلم: «يا معشر الشبابمن استطاع منكم الباءة فليتزوج، ومن لم يستطع فعليه بالصوم فإنه له وجاء»

তিনি বলেন, যখন আমি ‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ)-এর সঙ্গে ছিলাম, ‘উসমান (রাঃ) তাঁর সঙ্গে মিনাতে দেখা করে বলেন, হে আবূ ‘আবদুর রহমান! আপনার সাথে আমার কিছু দরকার আছে। অতঃপর তারা দু’জনে এক পাশে গেলেন। তারপর ‘উসমান (রাঃ) বললেন, হে আবূ ‘আবদুর রহমান! আমি কি আপনার সঙ্গে এমন একটি কুমারী মেয়ের বিয়ে দিব, যে আপনাকে আপনার অতীত কালকে স্মরণ করিয়ে দিবে? ‘আবদুল্লাহ্ যখন দেখলেন, তার এ বিয়ের দরকার নেই তখন তিনি আমাকে ‘হে ‘আলক্বামাহ’ বলে ইঙ্গিত করলেন। আমি তাঁর কাছে গিয়ে বলতে শুনলাম, আপনি আমাকে এ কথা বলছেন (এ ব্যাপারে) রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে বলেছেন, হে যুবকের দল! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে এবং যে বিয়ের সামর্থ্য রাখে না, সে যেন ‘সওম’ পালন করে। কেননা, সওম যৌন ক্ষমতাকে দমন করে।(সহীহ বোখারী-৫০৬৫)

«النِّكَاحُ حَالَةَ الِاعْتِدَالِ سُنَّةٌ مُؤَكَّدَةٌ مَرْغُوبَةٌ، وَحَالَةَ التَّوَقَانِ وَاجِبٌ، وَحَالَةَ الْخَوْفِ مِنَ الْجَوْرِ مَكْرُوهٌ.» - «الاختيار لتعليل المختار»
 (3/ 82)

স্বাভাবিক অবস্থায় বিয়ে করা সুন্নতে মু’আক্কাদা। আর যিনা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনায় বিয়ে করা ওয়াজিব। আর স্ত্রীর জুলুম করার আশংকা থাকলে তখন বিয়ে করা মাকরুহ।(আল-এখতিয়ার লি তা’লিলিল মুখতার-৩/৮২)

আরো জানুনঃ- 

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
আপনার জন্য বিবাহ সুন্নাত।
বিয়ের জন্য আল্লাহর কাছে দু'আ করুন।যদি দ্বীনদার কোনো পাত্রের ব্যবস্থা হয়ে যায়,তাহলে সাথে সাথে রাজী হয়ে যান। আপনার জন্য বিয়ে এবং বিয়ের পর পরিবার পরিকল্পনা করা অত্যন্ত জরুরী।

প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রিয় নবী (সাঃ) বলেন,

إِذَا صَلَّتِ الْمَرْأَةُ خَمْسَهَا، وَصَامَتْ شَهْرَهَا، وَحَصَّنَتْ فَرْجَهَا، وَأَطَاعَتْ بَعْلَهَا، دَخَلَتْ مِنْ أَيِّ أَبْوَابِ الْجَنَّةِ شَاءَتْ.

‘‘রমণী তার পাঁচ ওয়াক্তের নামায পড়লে, রমযানের রোযা পালন করলে, ইজ্জতের হিফাযত করলে ও স্বামীর তাবেদারী করলে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে ইচ্ছামত প্রবেশ করতে পারবে।
(মিশকাতুল মাসাবিহ ৩২৫৪।)

এই ফজিলত সহ অসংখ্য ফজিলত নারীদের জন্য রয়েছে,যাহা বিবাহ ও সন্তান জন্ম দানের মাধ্যমে নারীগন পাবেন।
যদি বিবাহই না করেন,সেক্ষেত্রে উক্ত ফজিলত থেকে মাহরুম হবেন।

আপনার বিবাহের দ্বারা আপাতত এতটুকু তো হবে যে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উম্মত বাড়বে।

আর মহান আল্লাহর নারীদের সৃষ্টির অন্যতম উদ্দেশ্য বিবাহের মাধ্যমেই অর্জিত হবে।

সুতরাং প্রশ্নের বিবরণ মতে আপনাকে আমরা বিবাহের পরামর্শ দিবো।
বিয়ের জন্য আল্লাহর কাছে দু'আ করুন।যদি দ্বীনদার কোনো পাত্রের ব্যবস্থা হয়ে যায়,তাহলে সাথে সাথে রাজী হয়ে যান।


(আল্লাহ-ই ভালো জানেন)

------------------------
মুফতী ওলি উল্লাহ
ইফতা বিভাগ
Islamic Online Madrasah(IOM)

আই ফতোয়া  ওয়েবসাইট বাংলাদেশের অন্যতম একটি নির্ভরযোগ্য ফতোয়া বিষয়ক সাইট। যেটি IOM এর ইফতা বিভাগ দ্বারা পরিচালিত।  যেকোন প্রশ্ন করার আগে আপনার প্রশ্নটি সার্চ বক্সে লিখে সার্চ করে দেখুন। উত্তর না পেলে প্রশ্ন করতে পারেন। আপনি প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪ টি প্রশ্ন করতে পারবেন। এই প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আমাদের ফেসবুকেও শেয়ার করা হবে। তাই প্রশ্ন করার সময় সুন্দর ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করুন।

বি.দ্র: প্রশ্ন করা ও ইলম অর্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো সরাসরি মুফতি সাহেবের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করা যেখানে প্রশ্নকারীর প্রশ্ন বিস্তারিত জানার ও বোঝার সুযোগ থাকে। যাদের এই ধরণের সুযোগ কম তাদের জন্য এই সাইট। প্রশ্নকারীর প্রশ্নের অস্পষ্টতার কারনে ও কিছু বিষয়ে কোরআন ও হাদীসের একাধিক বর্ণনার কারনে অনেক সময় কিছু উত্তরে ভিন্নতা আসতে পারে। তাই কোনো বড় সিদ্ধান্ত এই সাইটের উপর ভিত্তি করে না নিয়ে বরং সরাসরি স্থানীয় মুফতি সাহেবদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Related questions

...