ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
(১)
যদি কেউ আকিদা বিষয়ক বই পড়ার সময় যদি বুঝতে পারে যে, তার আকিদার মধ্যে সমস্যা আছে। শিরকে আকবর আছে বা কাজে বা কর্মে বা বিশ্বাসে কুফরি আছে। তাহলে সে জানার পর ঈমান নবায়ন করে নিবে।এবং বিবাহ দোহড়িয়ে নিবে।
(২)
সে ঈমান ভংগের কারন জানার পর আকিদা বিষয়ক বই পরবে বলে অলসতার কারনে এতদিন পড়েনি। কিন্তু আকিদা বিষয়ক বই পড়ার পর বুঝতে পারে যে তার আকিদার মধ্যে সমস্যা আছে। এতদিন অলসতার কারনে না পড়ার কারণে ওজর বিল জাহালত গ্রহণযোগ্য নয়, বরং তাকে তাওবাহ করতে হবে, ঈমান নবায়ন করতে হবে, বিবাহকে দোহড়াতে হবে।
(৩)
পিতার মাতার জন্য জীবিত অবস্থায় সকল সন্তানকে সমান ভাবে কিছু দেয়া উচিৎ ও কাম্য তবে ফরয বা ওয়াজিব নয়। মাতাপিতা বিশেষ হেকমতে কোনো একজনকে বেশীও দিতে পারেন।এ রুখসতও তাদের রয়েছে। আপনাকে যদি মাতাপিতা বা তাদের কেউ একজন মোবাইল বা ঘড়ি দেয় তাহলে আপনার বোনদেরকেও সমান ভাবে দেওয়া মাতাপিতার উপর ওয়াজিব নয়। হ্যা, দেওয়াটা উচিৎ ও উত্তম।
৪.তিন নাম্বার প্রশ্ন করার কারনে আপনার ঈমানের কোন সমস্যা হবে না।