জবাবঃ-
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ سِمَاكِ بْنِ حَرْبٍ، ح وَحَدَّثَنَا هَنَّادٌ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ سِمَاكٍ، عَنْ مُصْعَبِ بْنِ سَعْدٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تُقْبَلُ صَلاَةٌ بِغَيْرِ طُهُورٍ وَلاَ صَدَقَةٌ مِنْ غُلُولٍ "
ইবনু উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ পবিত্রতা ছাড়া নামায কবুল হয় না। আর হারাম উপায়ে প্রাপ্ত মালের সাদকাও কুবুল হয় না।
সহীহ। সুনানে তিরমিজি ০১.ইবনু মাজাহ– (২৭২)
ফাতওয়ার কিতাবে আছেঃ-
- "لو کان الخبث نصابًا لایلزمه الزکاة". (المتانة۳۲۱)
۲- "في القنیة: لو کان الخبیث نصابًا لایلزمه الزکاة؛ لأن الکل واجب التصدق علیه". (شامی۲/۲۹۱)
সারমর্মঃ-
যদি হারাম সম্পদ নেসাব পরিমানে পৌছে,তার উপর যাকাত আবশ্যক হবেনা।
কেননা তার পুরাটাই সদকাহ করা আবশ্যক।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত টাকার উপর যাকাত আসবেনা।