বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
১৪০০ বছর পূর্বে মানুষজন বিভিন্ন ভাবে কাপড় পরিধান করতো। তখনকার সময়ও রেশমের কাপড় ছিলো। তখন তাতিরাও ছিলেন। কাপড় বুননের হাতের তৈরী যান্ত্রিক মেশিনও ছিলো।তখন বিভিন্ন কালারের কাপড় তৈরী করা হতো। হ্যা, এই মেশিনগুলো সচরাচর পাওয়া যেত না। বরং সেগুলো নির্দিষ্ট সংখ্যক কিছু গোষ্টির হাতে সীমাবদ্ধ ছিলো। তখনকার সময়ের সিংহভাগ মানুষ পশুড় চামড়া দ্বারা নির্মিত পোশাকই পরিধান করতো। যেহেতু তখনকার সময়ে কাপড়ের মওজুদ নিতান্তই কম ছিলো, তাই অধিকাংশ মানুষের কাছে একের অধিক কাপড় ছিলো না। এমনকি ইতিহাসে পাওয়া যায় যে, কখনো স্বামী স্ত্রী উভয়ের জন্য নামাযের সতর ঢাকার একটি কাপড়ই ছিলো। যখন স্বামী নামায পড়তেন, তখন স্ত্রী গর্তে লুকিয়ে থাকতেন।এবং যখন স্ত্রী নামায পড়তেন, তখন স্বামী গর্তে লুকিয়ে থাকতেন। হ্যা, তখনকার সময়ে উপজাতি ও আদাবাসি এলাকায় গাছের লতাপাতা দ্বারা লজ্জাস্থান আবৃত করার প্রচলনও ছিলো।যেমন বর্তমানে আধুনিক সময়েও বিভিন্ন দ্বীপের উপজাতিরা গাছের লতাপাতা দ্বারা নিজ লজ্জাস্থানকে আবৃত করে থাকে।