জবাব
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ : " ﺇﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺤﺐ ﺃﻥ ﺗﻜﻮﻥ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﻭﺍﺣﺪﺓ "
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,মু'মিনদের জামাত যেন একটাই হয়।(সহীহ ইবনে খুযাইমাহ- সুনানু আবি দাউদ-)
ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺭﺟﻊ ﻣﻦ ﻧﺎﺣﻴﺔ ﻣﻦ ﻧﻮﺍﺣﻲ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﻭﻣﺠﻤﻮﻋﺔ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ، ﻭﻭﺟﺪ ﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺔ ﻗﺪ ﺍﻧﺘﻬﺖ ﻓﻘﻔﻠﻮﺍ ﺇﻟﻰ ﺑﻴﻮﺗﻬﻢ ﻭﺻﻠﻮﺍ ﻓﻲ ﺑﻴﻮﺗﻬﻢ ﻓﺮﺍﺩﻯ، ﻭﻣﺎ ﺻﻠﻮﺍ ﺟﻤﺎﻋﺔ ﺛﺎﻧﻴﺔ
রাসূলুল্লাহ সাঃ একবার মদিনার দূর থেকে আসতেছিলের,সাথে সাহাবাবর্গ ও ছিলেন।মদিনায় এসে দেখলেন যে,জামাত সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে।তখন তারা যার যার ঘরে গিয়ে নামায আদায় করলেন।কিন্তু দ্বিতীয়বার জামাতে নামায পড়েননি।(মু'জামে তাবারানি)
এজন্য উলামায়ে কেরাম বলেন,যে মসজিদের ইমাম মু'আজ্জিন নির্ধারিত আছেন,সেই মসজিদে দ্বিতীয় জামাত মাকরুহে তাহরীমি। তবে বিষয়টা মতবেদ র্পূর্ণ। উলামাদের মতপার্থক্য এতে বিদ্যমান রয়েছে।
আর যদি কোনো মসজিদ এমন থাকে,যেখানের ইমাম মু'আজ্জিন নির্ধারিত থাকেন, তাহলে সেই মসজিদে জামাতের জন্য আহবান করা ব্যতীত তথা তিন/চার জন মিলে দ্বিতীয় জামাত পড়া যাবে। রুখসত রয়েছে।
আরো জানুনঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই,
কেউ যদি এরকম কোনো মসজিদে কোনো কারনে ২য় জামায়াত করতে গিয়ে ইকামত দিয়েই ফেলে, তাহলে তাদের জামায়াতে নামায শুদ্ধ হবে।
উক্ত নামাজ পুনরায় আদায় করতে হবেনা।