ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
আলহামদুলিল্লাহ!
لَوْ اسْتَنْجَى بِالْمَاءِ وَلَمْ يَمْسَحْهُ بِالْمِنْدِيلِ حَتَّى فَسَا. عَامَّتُهُمْ عَلَى أَنَّهُ لَا يَتَنَجَّسُ مَا حَوْلَهُ وَكَذَا لَوْ لَمْ يَسْتَنْجِ وَلَكِنْ ابْتَلَّ السَّرَاوِيلُ بِالْعَرَقِ أَوْ بِالْمَاءِ ثُمَّ فَسَا. كَذَا فِي الْخُلَاصَةِ.
যদি কেউ পানি দ্বারা ইস্তেঞ্জা করে, এবং ইস্তেঞ্জা করার পর পানি দ্বারা না মুছে, অতঃপর বায়ূ ছাড়ে, তাহলে অধিকাংশ ফকিহগণের রায় হল, লজ্জাস্থান বা তার আশপাশ নাপাক হবে না। ঠিক এইভাবে যদি ইস্তেঞ্জা করা নাও হয়, তবে ঘাম বা পানি দ্বারা লজ্জাস্থান ভিজে যায়, অতঃপর বায়ূ বের হয়,তাহলে তখনও লজ্জস্থান বা তার আশপাশ নাপাক হবে না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া-১/৪৭)
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
ওয়াসওয়াসা মূলত এক প্রকারের মানষিক রোগ। মেডিকেল ট্রিটমেন্ট দ্বারা সেই রোগ ভালো হয়।
সুতরাং মেডিকেল ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করুন। ইস্তেঞ্জা করার পর রুমাল ইত্যাদি দ্বারা লজ্জাস্থানকে মুছে নেওয়া উত্তম। তবে মুছে না নিলেও কোনো সমস্যা হবে না।
পস্রাব করার পর টিস্যু ব্যবহার করার পরে পানি ব্যবহার করার সময় যদি ব্যবহৃত পানির ছিটা (ধৌত অবস্থায়) কাপড়ে লেগে যায়, তাহলে কাপড় নাপাক হবে না।