জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
( رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَا إِنْ نَسِينَا أَوْ أَخْطَأْنَا )
হে আমাদের রব,আমাদের কে পাকরাও করবেন না,যদি আমি ভূলে যাই কিংবা অজ্ঞতা বশত কিছু করে ফেলি।
(সূরা বাকারা-২৮৬)
وقوله تعالى : (وَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ فِيمَا أَخْطَأْتُمْ بِهِ وَلَكِنْ مَا تَعَمَّدَتْ قُلُوبُكُمْ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَحِيمًا) الأحزاب/ 5 .
। এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেন,
وقوله صلى الله عليه وسلم : ( إِنَّ اللَّهَ قَدْ تَجَاوَزَ عَنْ أُمَّتِي الْخَطَأَ، وَالنِّسْيَانَ، وَمَا اسْتُكْرِهُوا عَلَيْهِ) رواه ابن ماجه (2043)
নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা আমার উম্মতের অজ্ঞতা ও ভূলভাল কে ক্ষমা করে দিবেন।এবং অপারগতা বশত কৃত গোনাহকেও ক্ষমা করে দিবেন।(সুনানে ইবনে মা'জা,-২০৪৩)
বিস্তারিত জানুনঃ-
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন,
প্রশ্নের বিবরণ মতে এর দ্বারা তার ঈমান থাকবে।
সে কাফের হয়ে যাবেনা।
(০২)
যদি তার চরিত্র আসলেও পবিত্র হয়,তাহলে এটি বলা জায়েজ।
বিষয়টি মিথ্যা হলে তাহা বলা জায়েজ হবেনা।
তবে এটি বলা কোনোভাবেই কুফরি নয়।
(০৩)
এতে সমস্যা নেই।
(০৪)
নিজে কোন নেক কাজ না করে অন্যকে সেই নেক কাজ করতে বলা, এর দ্বারা গুনাহ হয়না।
তবে ইচ্ছাকৃতভাবে বিনা ওযরে সেই নেক কাজ না করা কোনোভাবেই সমীচীন নয়।
হাদীসে কঠিন শাস্তির কথাও এসেছে।
★প্রশ্নে উল্লেখিত তথ্যটি হাদীস নয়।
এটা কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত নয়।