বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম।
জবাবঃ-
(০১)
শোকর এর নামাজের নিয়ম হলো কোনো ভালো সংবাদ পেলে শুকরিয়া স্বরুপ দুই রাকাত নামাজের জন্য দাঁড়িয়ে যাওয়া।
স্বাভাবিক ভাবে দুই রাকাত নফল নামাজের মতো শুকরিয়া স্বরুপ দুই রাকাত নামাজ পড়া।
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
حَدَّثَنَا أَبُو بِشْرٍ، بَكْرُ بْنُ خَلَفٍ حَدَّثَنَا سَلَمَةُ بْنُ رَجَاءٍ، حَدَّثَتْنِي شَعْثَاءُ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي أَوْفَى، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ صَلَّى يَوْمَ بُشِّرَ بِرَأْسِ أَبِي جَهْلٍ رَكْعَتَيْنِ .
আবদুল্লাহ ইবনু আবূ আওফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ জাহলের শিরশ্ছেদের সুসংবাদ প্রাপ্তি দিবসে দু' রাকআত শোকরানা সালাত (নামায/নামাজ) পড়েন।
(ইবনে মাজাহ ১৩৯১.দারিমী ১৪৬২)
তবে এই নামাজ ৫ টি সময়ে পড়া যাবেনা।
,
(১)সূর্যোদয় (২) সূর্যাস্ত (৩) সূর্য মধ্যাকাশে থাকাবস্থায়, এই তিনটি মূহুর্তে ফরয-নফল সকল প্রকার নামায পড়াই নিষিদ্ধ তথা মাকরুহে তাহরিমি।
তাই এই তিন সময়ে শুকরিয়ার নামাজ আদায় করা যাবেনা।
এছাড়া আরো দু'টি সময়ে রয়েছে,যে সময় গুলোতে নফল নামায পড়া মাকরুহ।
(১)সুবহে সাদিক থেকে নিয়ে সূর্যোদয় পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ফজরের সুন্নত ও ফরয ব্যতীত অন্য কোনো নফল নামায পড়া যাবে না,পড়লে মাকরুহ হবে।তবে এ সময়ে কাযা নামায পড়া যাবে।(২)আছরের ফরয নামায পড়ার পর সূর্যাস্ত পর্যন্ত নফল পড়া মাকরুহ।বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন- 1604
(০২)
হ্যাঁ তার ঈমান থাকবে।
(০৩)
মহান আল্লাহ জেন্ডার থেকে পবিত্র।
তবে সবক্ষেত্রে মুযাক্কার তথা পুংলিঙ্গ শব্দ দিয়েই সম্বোধন করা হয়।
এটিই কুরআন হাদীসের শিক্ষা।
,
তাই ইংরেজিতে He দ্বারা সম্বোধন করা হয়।