জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى التَّمِيمِيُّ، أَخْبَرَنَا أَبُو الأَحْوَصِ، عَنْ أَشْعَثَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ مَسْرُوقٍ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ إِنْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لَيُحِبُّ التَّيَمُّنَ فِي طُهُورِهِ إِذَا تَطَهَّرَ وَفِي تَرَجُّلِهِ إِذَا تَرَجَّلَ وَفِي انْتِعَالِهِ إِذَا انْتَعَلَ .
ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া আত তামীমী (রহঃ) ... আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পবিত্রার্জন, চুল আচড়ানো এবং জুতা পরার বেলায় ডান দিক থেকে শুরু করতে ভালোবাসতেন।
(মুসলিম শরীফ ৫০৯)
রাসূল (সা.)-এর হাদিস থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি যে রাসূল (সা.) চুল আঁচড়াতেন, চুল এলোমেলো থাকলে সৌন্দর্যের জন্য হাত দিয়ে চুলকে সাজাতেন।
তাহলে বোঝা গেল, এখানে স্বাভাবিক যে তাজমিল বা সৌন্দর্য চুলের জন্য সেটি জায়েজ রয়েছে।
★প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি ভাই/বোন
কোঁকড়ানো চুল প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে সোজা করা জায়েজ রয়েছে।
এতে কোনো সমস্যা নেই।
,
কারণ, এর মাধ্যমে মূলত আল্লাহতায়ালার সৃষ্টির মধ্যে কোনো ধরনের পরিবর্তন সাধিত হয় না। এটি শুধু সৌন্দর্য পরিবর্তন, এতটুকুই, আর কিছুই না। তাই পুরুষ বা মহিলাদের জন্য যদি তাঁরা প্রয়োজন মনে করেন এবং তাঁরা মনে করেন কোঁকড়ানো চুলে সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে প্রশ্নে উল্লেখিত পদ্ধতিতে চুলকে সোজা করা জায়েজ রয়েছে।
,
আরো জানুনঃ-