ওয়া আলাইকুমুস-সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
জবাবঃ-
(১) জ্বী, স্বামী ঋণ প্রদানের জন্য আপনি সওয়াব পাবেন।
(২)
কেউ মালকে এজন্য সংরক্ষণ করল যে,সে এখান থেকে প্রয়োজনানুরূপ খরছ করবে।ইতিমধ্যে একটি বৎসর চলে যায়।এবং সেই সংরক্ষিত মালে নেসাব পরিমাণ মাল অবশিষ্ট থাকে।তাহলে সেক্ষেত্রে তাকে যাকাত দিতে হবে।যদিও ভবিষ্যতে সেই মালকে খরছ করার ইচ্ছা ছিলো কিন্তু বৎসর পূর্ণ হওয়ার সময়ে তো এই টাকা কাজে লাগেনি বরং এখনও নেসাব পরিমাণ মাল রয়েছে ।সেজন্যই তাতে যাকাত আসবে।এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন-https://www.ifatwa.info/1261
সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনী ভাই/বোন!
যতদিন না এই টাকা হজ্বের জন্য খরচ হচ্ছে, ততদিন যাকাত আসবে।৫২ ভড়ি রূপার সমমূল্যে পরিমাণ নগদ টাকা হাতে থাকলে, যাকাত চলে আসে। আপনাকে যাকাত দিতেই হবে। নতুবা এই টাকা অক্রমবর্ধমান কোনো জিনিষে লাগাতে হবে,তাহলে আর যাকাত আসবে না। সংরক্ষণ সুবিধার জন্য ব্যাংকে টাকা রাখলে যদি সুদ আসে, তাহলে উক্ত সুদকে সদকাহ করে দিতে হবে।